বিশ্বজমিন
চীনা চাপের বিরুদ্ধে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পাশে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র
মানবজমিন ডেস্ক
২৮ জানুয়ারি ২০২১, বৃহস্পতিবার, ১০:০০ পূর্বাহ্ন
দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের অধিকার দাবিকে প্রত্যাখ্যান করেছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি দক্ষিণ চীন সাগর উপকূলের কাছাকাছি অবস্থানরত দেশগুলোকে অভয় দিয়েছে তারা। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন প্রত্যয় ঘোষণা করেছেন যে, চীনের চাপ মোকাবিলায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর পাশে আছে যুক্তরাষ্ট্র। তারা আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে এমন পদক্ষেপ নেবে। বুধবার ফিলিপাইনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী টেওডোরো লোকসিনের সঙ্গে ফোনে তিনি এসব কথা বলেন বলে জানানো হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। রিপোর্টে বলা হয়েছে, সম্পদে ভরপুর দক্ষিণ চীন সাগরের পুরোটাই চীন তার নিজের বলে দাবি করে। এই চীন সাগর বাণিজ্যের অন্যতম একটি বড় রুট। তবে চীনের ওই দাবির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে ফিলিপাইন, ব্রুনেই, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া ও তাইওয়ান। তারা দাবি করছে দক্ষিণ চীন সাগরের ওপর তাদেরও অধিকার আছে। যুক্তরাষ্ট্র অভিযোগ করেছে যে, করোনা ভাইরাস মহামারির সুযোগ নিচ্ছে চীন। তারা এই সুযোগে দক্ষিণ চীন সাগরে উপস্থিতি বৃদ্ধি করছে।
এ সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনে ডেমোক্রেট দলের অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব হাতে নিয়েছেন। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের এমন দাবি জোরালোভাবে প্রত্যখ্যান করে যুক্তরাষ্ট্র। আন্তর্জাতিক আইন যতটুকু অনুমোদন দিয়েছে তার চেয়ে বেশি এলাকার অধিকার নিজেদের বলে দাবি করছে চীন। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের অধীনে চীনের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। বিভিন্ন ইস্যুতে এমনটা সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে করোনা মহামারি, হংকংয়ে চীনের নীতি, সিনজিয়াংয়ে সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের সঙ্গে আচরণ ও বাণিজ্য এর মধ্যে অন্যতম। দু’সপ্তাহ আগে চীনের কর্মকর্তা ও বেশ কিছু কোম্পানির বিরুদ্ধে অবরোধ আরোপ করে ট্রাম্প প্রশাসন।
এ সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনে ডেমোক্রেট দলের অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব হাতে নিয়েছেন। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের এমন দাবি জোরালোভাবে প্রত্যখ্যান করে যুক্তরাষ্ট্র। আন্তর্জাতিক আইন যতটুকু অনুমোদন দিয়েছে তার চেয়ে বেশি এলাকার অধিকার নিজেদের বলে দাবি করছে চীন। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের অধীনে চীনের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। বিভিন্ন ইস্যুতে এমনটা সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে করোনা মহামারি, হংকংয়ে চীনের নীতি, সিনজিয়াংয়ে সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের সঙ্গে আচরণ ও বাণিজ্য এর মধ্যে অন্যতম। দু’সপ্তাহ আগে চীনের কর্মকর্তা ও বেশ কিছু কোম্পানির বিরুদ্ধে অবরোধ আরোপ করে ট্রাম্প প্রশাসন।