বাংলারজমিন
বন্দরে ৩ ডাকাত গ্রেপ্তার
বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৮ জানুয়ারি ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৯:১০ অপরাহ্ন
বন্দরে চালককে অস্ত্র ঠেকিয়ে যাত্রীবাহী বাসের বঙ থেকে ছাগল নামিয়ে নেয়ার সময়ে দুর্ধর্ষ ৩ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছে কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশ। গতকাল ভোরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বন্দরের লাঙ্গলবন্দ এলাকায় এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। কামতাল তদন্ত কেন্দ্রে পুলিশের সহযোগিতায় বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়ে ২৭টি ছাগল উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত ডাকাতরা হলো- মো. সুমন (২৬), মো. আলম (২৪) ও মো. রাসেল (২৪)।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ ইন্সপেক্টর মো. মনিরুজ্জামান জানান, টিএম পরিবহন (ঢাকা মেট্রো-ব ১৫-৭৪৭৬) একটি যাত্রীবাহী বাস বঙে করে ২৭টি ছাগল নিয়ে রংপুর থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হয়। গতকাল ভোর সাড়ে ৫টার দিকে যাত্রীবাহী বাসটি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুর বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছালে ১ নারীসহ ৫ জন চট্টগ্রাম যাওয়ার কথা বলে বাসে ওঠে। বাসটি নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর উপজেলার লাঙ্গলবন্দ নামক স্থানে পৌঁছালে চালক ও সুপারভাইজারকে পিস্তল ঠেকিয়ে ডাকাতদল বাসের বঙে থাকা ২৭টি ছাগল নামাতে থাকে। এ সময় কাঁচপুর হাইওয়ে থানার গল্ফ-০৭ টহল ডিউটি পুলিশের উপস্থিতি দেখে ডাকাতদল ১০টি ছাগল নিয়ে পালাতে থাকে। এএসআই রুবেল শেখ ডাকাতদের ধাওয়া করে ৭টি ছাগল উদ্ধার করে। ডাকাতদল বাকি ৩টি ছাগল নিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়। ওই সময় বন্দর থানাধীন কামতাল তদন্ত কেন্দ্রের টহল পুলিশকে অবগত করলে এসআই আবুল কাশেম ডাকাতদের ধাওয়া করে হালুয়াপাড়া গ্রাম থেকে ৩ ডাকাতকে আটক করে আরো ২টি ছাগল উদ্ধার করেন। এ ঘটনায় বন্দর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ডাকাত মো. সুমন, রূপগঞ্জ উপজেলার সাং ভাউলিয়া পাড়া গ্রামের মো. আবু সাঈদের ছেলে, মো. আলম, মাদারীপুর শিবচর থানার কাঠাল চর গ্রামের নুরুল হকের, বর্তমান হীরাজিল আতাহার আলীর ভাড়াটিয়া, মো. রাসেল, কুমিল্লার দাউদকান্দি থানার দৌলতপুর গ্রামের মো. আব্দুস ছাত্তারের ছেলে।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ ইন্সপেক্টর মো. মনিরুজ্জামান জানান, টিএম পরিবহন (ঢাকা মেট্রো-ব ১৫-৭৪৭৬) একটি যাত্রীবাহী বাস বঙে করে ২৭টি ছাগল নিয়ে রংপুর থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হয়। গতকাল ভোর সাড়ে ৫টার দিকে যাত্রীবাহী বাসটি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুর বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছালে ১ নারীসহ ৫ জন চট্টগ্রাম যাওয়ার কথা বলে বাসে ওঠে। বাসটি নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর উপজেলার লাঙ্গলবন্দ নামক স্থানে পৌঁছালে চালক ও সুপারভাইজারকে পিস্তল ঠেকিয়ে ডাকাতদল বাসের বঙে থাকা ২৭টি ছাগল নামাতে থাকে। এ সময় কাঁচপুর হাইওয়ে থানার গল্ফ-০৭ টহল ডিউটি পুলিশের উপস্থিতি দেখে ডাকাতদল ১০টি ছাগল নিয়ে পালাতে থাকে। এএসআই রুবেল শেখ ডাকাতদের ধাওয়া করে ৭টি ছাগল উদ্ধার করে। ডাকাতদল বাকি ৩টি ছাগল নিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়। ওই সময় বন্দর থানাধীন কামতাল তদন্ত কেন্দ্রের টহল পুলিশকে অবগত করলে এসআই আবুল কাশেম ডাকাতদের ধাওয়া করে হালুয়াপাড়া গ্রাম থেকে ৩ ডাকাতকে আটক করে আরো ২টি ছাগল উদ্ধার করেন। এ ঘটনায় বন্দর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ডাকাত মো. সুমন, রূপগঞ্জ উপজেলার সাং ভাউলিয়া পাড়া গ্রামের মো. আবু সাঈদের ছেলে, মো. আলম, মাদারীপুর শিবচর থানার কাঠাল চর গ্রামের নুরুল হকের, বর্তমান হীরাজিল আতাহার আলীর ভাড়াটিয়া, মো. রাসেল, কুমিল্লার দাউদকান্দি থানার দৌলতপুর গ্রামের মো. আব্দুস ছাত্তারের ছেলে।