অনলাইন
গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে দু’টি মামলায় চার্জশিট
স্টাফ রিপোর্টার
২৬ জানুয়ারি ২০২১, মঙ্গলবার, ১১:২৩ পূর্বাহ্ন
ফাইল ফটো
মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে দু’টি চার্জশিট দাখিল করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মাদক ও অস্ত্রের মামলায় এই দুটি চার্জশিট দেয়া হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আব্দুল মালেক আজ তা ঢাকা মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দাখিল করেন।
গত বছরের ২০শে নভেম্বর দিবাগত রাতে মেরুল বাড্ডার ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকায় অভিযান চালায় র্যাব। এসময় অস্ত্র, কয়েক রাউন্ড গুলি, বিদেশি মদ ও প্রায় ৯ লাখ টাকার বৈদেশিক মুদ্রাসহ গ্রেপ্তার করা হয় গোল্ডেন মনিরকে। তার বাসা থেকে জব্দ করা হয় আট কেজি স্বর্ণ ও নগদ এক কোটি ৯ লাখ টাকা।
নব্বইয়ের দশকে রাজধানীর গাউছিয়ায় একটি কাপড়ের দোকানের কর্মচারী ছিলেন মনির। সেই চাকরি ছেড়ে তিনি ক্রোকারিজের ব্যবসা শুরু করেন। এরপর শুরু করেন লাগেজ ব্যবসা। ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে বিভিন্ন দেশ থেকে মালামাল নিয়ে আসতেন তিনি। লাগেজ ব্যবসা করতে গিয়েই জড়িয়ে যান স্বর্ণ চোরাকারবারিতে। স্বর্ণ চোরাকারবারে জড়ানোর কারণে ২০০৭ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। তারপরও থেমে থাকেনি তার স্বর্ণচোরাকারবার। অবৈধভাবে বিপুল স্বর্ণ আমদানি-বিক্রির কারণেই গোল্ডেন মনির নামে পরিচিত গড়ে উঠে তার।
গত বছরের ২০শে নভেম্বর দিবাগত রাতে মেরুল বাড্ডার ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকায় অভিযান চালায় র্যাব। এসময় অস্ত্র, কয়েক রাউন্ড গুলি, বিদেশি মদ ও প্রায় ৯ লাখ টাকার বৈদেশিক মুদ্রাসহ গ্রেপ্তার করা হয় গোল্ডেন মনিরকে। তার বাসা থেকে জব্দ করা হয় আট কেজি স্বর্ণ ও নগদ এক কোটি ৯ লাখ টাকা।
নব্বইয়ের দশকে রাজধানীর গাউছিয়ায় একটি কাপড়ের দোকানের কর্মচারী ছিলেন মনির। সেই চাকরি ছেড়ে তিনি ক্রোকারিজের ব্যবসা শুরু করেন। এরপর শুরু করেন লাগেজ ব্যবসা। ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে বিভিন্ন দেশ থেকে মালামাল নিয়ে আসতেন তিনি। লাগেজ ব্যবসা করতে গিয়েই জড়িয়ে যান স্বর্ণ চোরাকারবারিতে। স্বর্ণ চোরাকারবারে জড়ানোর কারণে ২০০৭ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। তারপরও থেমে থাকেনি তার স্বর্ণচোরাকারবার। অবৈধভাবে বিপুল স্বর্ণ আমদানি-বিক্রির কারণেই গোল্ডেন মনির নামে পরিচিত গড়ে উঠে তার।