শেষের পাতা
হাইকোর্টের সামনে ছুরিকাঘাতে ডিশ ব্যবসায়ী নিহত
স্টাফ রিপোর্টার
২৫ জানুয়ারি ২০২১, সোমবার, ৯:৩৬ অপরাহ্ন
হাইকোর্টের সামনে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে এক ডিশ ব্যবসায়ী মারা গেছেন। তার নাম হামিদুল ইসলাম (৫৭)। হামিদুল বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (বাংলাদেশ জাসদ) ঢাকা দক্ষিণের সমবায় সম্পাদক ও শাহবাগ থানার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুইজনকে আটক করেছে পুলিশ। পুলিশের ধারণা, আর্থিক লেনদেনের কারণে তার প্রতিপক্ষরা তাকে হত্যা করতে পারে। তিনি ছিনতাইয়ের শিকার হয়েছিলেন কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
পারিবারিক ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে হাইকোর্টের সামনে হামিদুলকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন পথচারীরা। পরে এক ভ্যানচালক তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের ভাই ওয়াহিদুল ইসলাম ঢামেক হাসপাতালে সাংবাদিকদের জানান, তার ভাই সেগুনবাগিচা হাইস্কুলের পাশে বসতি ময়ূরী নামে একটি অ্যাপার্টমেন্টে থাকতেন। ওই এলাকায় ডিশ লাইনের ব্যবসা করতেন।
হামিদুলের ম্যানেজার সাদেক মিয়া জানান, পুরান ঢাকার সিদ্দিকবাজারের একটি ভবনে তার মালিক হামিদুলের তিনটি ফ্ল্যাট রয়েছে। সেখানকার ম্যানেজার সাদেক। শনিবার রাতে হামিদুল ফোন দিয়ে বলেন, তিনি হাইকোর্ট মাজারের সামনে আছেন। ফ্ল্যাট ভাড়ার টাকাগুলো তাকে দিয়ে যেতে। ফ্ল্যাট ভাড়ার ১২ হাজার টাকা নিয়ে রাত আটটার দিকে হাইকোর্ট মাজারের সামনে যান। সেখানে জামালের চায়ের দোকানে দুইজন বসে চা পান করেন। পরে ১২ হাজার টাকা হামিদুলের হাতে তুলে দেন। তিনি আরো জানান, শনিবার রাত দেড়টার দিকে হামিদুলের ছেলে তাকে ফোন দিয়ে বলেন যে, তার বাবা বাসায় ফেরেনি। এরপর সবাই তার খোঁজখবর নিতে থাকেন। শাহবাগ থানার ওসি মামুনুর রশিদ বলেন, এ ঘটনায় আটক দুইজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। মৃত ব্যক্তির পকেট থেকে ১৬ হাজার টাকা পাওয়া গেছে। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, নিহতের গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার গোয়ালকান্দি কলেজ রোডে। হামিদুলের বাবার নাম রফিকুল ইসলাম। চার ভাইয়ের মধ্যে সবার বড় ছিলেন হামিদুল। হামিদুল দুই সন্তানের জনক।
পারিবারিক ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে হাইকোর্টের সামনে হামিদুলকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন পথচারীরা। পরে এক ভ্যানচালক তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের ভাই ওয়াহিদুল ইসলাম ঢামেক হাসপাতালে সাংবাদিকদের জানান, তার ভাই সেগুনবাগিচা হাইস্কুলের পাশে বসতি ময়ূরী নামে একটি অ্যাপার্টমেন্টে থাকতেন। ওই এলাকায় ডিশ লাইনের ব্যবসা করতেন।
হামিদুলের ম্যানেজার সাদেক মিয়া জানান, পুরান ঢাকার সিদ্দিকবাজারের একটি ভবনে তার মালিক হামিদুলের তিনটি ফ্ল্যাট রয়েছে। সেখানকার ম্যানেজার সাদেক। শনিবার রাতে হামিদুল ফোন দিয়ে বলেন, তিনি হাইকোর্ট মাজারের সামনে আছেন। ফ্ল্যাট ভাড়ার টাকাগুলো তাকে দিয়ে যেতে। ফ্ল্যাট ভাড়ার ১২ হাজার টাকা নিয়ে রাত আটটার দিকে হাইকোর্ট মাজারের সামনে যান। সেখানে জামালের চায়ের দোকানে দুইজন বসে চা পান করেন। পরে ১২ হাজার টাকা হামিদুলের হাতে তুলে দেন। তিনি আরো জানান, শনিবার রাত দেড়টার দিকে হামিদুলের ছেলে তাকে ফোন দিয়ে বলেন যে, তার বাবা বাসায় ফেরেনি। এরপর সবাই তার খোঁজখবর নিতে থাকেন। শাহবাগ থানার ওসি মামুনুর রশিদ বলেন, এ ঘটনায় আটক দুইজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। মৃত ব্যক্তির পকেট থেকে ১৬ হাজার টাকা পাওয়া গেছে। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, নিহতের গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার গোয়ালকান্দি কলেজ রোডে। হামিদুলের বাবার নাম রফিকুল ইসলাম। চার ভাইয়ের মধ্যে সবার বড় ছিলেন হামিদুল। হামিদুল দুই সন্তানের জনক।