বাংলারজমিন
ঘাটাইলে গৃহবধূকে অপহরণের পর রাতভর ধর্ষণ
ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
২৫ জানুয়ারি ২০২১, সোমবার, ৯:৩৫ অপরাহ্ন
ঘাটাইলে রাতের আঁধারে বাড়ি থেকে অপহরণ করে নিয়ে এক গৃহবধূকে সারারাত ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে ইয়ার মাহমুদ ওরফে মামুন (৪৫) নামে এক লম্পটের বিরুদ্ধে। মামুন মিয়া ধলাপাড়া ইউনিয়নের গাংগাইর এলাকার সিরাজ মিয়ার ছেলে। এই ধর্ষণের ঘটনা গোপনে ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়ে দেয়ার হুমকি প্রদান করে অসহায় গৃহবধূকে জিম্মি করে মাঝে মাঝেই ধর্ষণ করে আসছিলেন বলে অভিযোগ করেছেন গৃহবধূর পরিবার ও ভুক্তভোগী ঐ নারী। অবশেষে কোনো উপায় না পেয়ে এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ প্রায় মাসখানেক পর গেল রোববার (৩ জানুয়ারি) দুপুরে লম্পট মামুনের বিরুদ্ধে টাঙ্গাইলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল মামলা দায়ের করেছেন।
এদিকে, ‘ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করা মামলা তুলে নেয়ার জন্য ওই গৃৃৃহবধূ ও তার পরিবারের লোকজনকে নানা ধরনের হুমকি দিয়ে আসছে মামুন। পুলিশ এখনো মামলার অভিযুক্ত ওই আসামিকে অজ্ঞাত কারণে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। ফলে গৃহবধূসহ ওই পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলে জানিয়েছেন পরিবার ও স্থানীয়রা।’
ধর্ষণের শিকার ওই গৃহবধূ জানান- ‘লম্পট মামুন দীর্ঘদিন ধরে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল। গেল বছরের ২রা ডিসেম্বর রাতে বাড়িতে কেউ না থাকায় জোরপূর্বক তুলে নিয়ে তার ফার্মের থাকার ঘরে সারারাত ধর্ষণ ও নির্যাতন করেন। শুধু তাই নয়, গোপনে মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করে সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে ছেড়ে দেয়া ও প্রাণে মেরে ফেলে মরদেহ গুম করে ফেলার হুমকি দেয়।’
অসহায় গৃহবধূর পরিবার সূত্রে জানা যায়, ‘ঘটনার পরদিন ৩রা ডিসেম্বর জানাজানি হলে দফায় দফায় গ্রাম্য সালিশে কিছু টাকার বিনিময়ে মীমাংসার জন্য বলেন মাতব্বররা। পরে এতে রাজি না হলে ক্ষিপ্ত হয় মামুনের লোকজন। বাধ্য হয়ে সুষ্ঠু বিচারের আশায় একমাস পর আইনের আশ্রয় নেন ভুক্তভোগীরা।
এদিকে, ওই সালিশে মামলা না করতে বলেছিল অভিযুক্ত পরিবারের লোকজন। এ বিষয়ে ইয়ার মাহমুদ ওরফে মামুনের সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তা সম্ভব হয়নি। কিন্তু মামুনের স্ত্রী তার স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
এদিকে, ‘ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করা মামলা তুলে নেয়ার জন্য ওই গৃৃৃহবধূ ও তার পরিবারের লোকজনকে নানা ধরনের হুমকি দিয়ে আসছে মামুন। পুলিশ এখনো মামলার অভিযুক্ত ওই আসামিকে অজ্ঞাত কারণে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। ফলে গৃহবধূসহ ওই পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলে জানিয়েছেন পরিবার ও স্থানীয়রা।’
ধর্ষণের শিকার ওই গৃহবধূ জানান- ‘লম্পট মামুন দীর্ঘদিন ধরে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল। গেল বছরের ২রা ডিসেম্বর রাতে বাড়িতে কেউ না থাকায় জোরপূর্বক তুলে নিয়ে তার ফার্মের থাকার ঘরে সারারাত ধর্ষণ ও নির্যাতন করেন। শুধু তাই নয়, গোপনে মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করে সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে ছেড়ে দেয়া ও প্রাণে মেরে ফেলে মরদেহ গুম করে ফেলার হুমকি দেয়।’
অসহায় গৃহবধূর পরিবার সূত্রে জানা যায়, ‘ঘটনার পরদিন ৩রা ডিসেম্বর জানাজানি হলে দফায় দফায় গ্রাম্য সালিশে কিছু টাকার বিনিময়ে মীমাংসার জন্য বলেন মাতব্বররা। পরে এতে রাজি না হলে ক্ষিপ্ত হয় মামুনের লোকজন। বাধ্য হয়ে সুষ্ঠু বিচারের আশায় একমাস পর আইনের আশ্রয় নেন ভুক্তভোগীরা।
এদিকে, ওই সালিশে মামলা না করতে বলেছিল অভিযুক্ত পরিবারের লোকজন। এ বিষয়ে ইয়ার মাহমুদ ওরফে মামুনের সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তা সম্ভব হয়নি। কিন্তু মামুনের স্ত্রী তার স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।