অনলাইন
প্রধানমন্ত্রীকে প্রথমে টিকা নেয়ার আহবান ফখরুলের
স্টাফ রিপোর্টার
২৪ জানুয়ারি ২০২১, রবিবার, ৭:২৭ অপরাহ্ন
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, করোনা টিকায় মানুষের আস্থা নেই। মানুষের যথেষ্ট সন্দেহ আছে। টিকা নিয়ে সন্দেহ দূর করতে ইংল্যান্ডের রানি আগে টিকা নিয়েছেন। আমার প্রস্তাব, প্রধানমন্ত্রী (শেখ হাসিনা) আপনি প্রথম টিকাটি নিন। তারপর মানুষকে বলুন ভয়ের কিছু নেই। তাহলেই মানুষের আস্থা ফিরে আসবে।
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে নাগরিক ঐক্য।
মির্জা ফখরুল বলেন, করোনার প্রণোদনার টাকা নিয়ে সরকারের মূল লক্ষ্য ছিল পকেট ভর্তি করা। করোনার পরীক্ষা নিয়ে যে লুট সরকার করেছে, টিকা নিয়ে সরকার একই কাজ করছে। সরকার মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। সরকারের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে লুট করা, দুর্নীতি করা।
তিনি বলেন, এখন প্রধান সংকট হচ্ছে, একটা অনির্বাচিত সরকার জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে জবাবদিহি ছাড়া জোর করে ক্ষমতায় আছে। রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে রাষ্ট্রকে দলীয়করণ করেছে। জনগণ অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। জনগণের ভোটে একটা প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার ক্ষমতায় এসে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে, সেই সরকার দেশে দরকার। ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বর্তমান সরকারকে সরে যেতে বাধ্য করতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল অব. সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক শওকত মাহমুদ প্রমূখ।
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে নাগরিক ঐক্য।
মির্জা ফখরুল বলেন, করোনার প্রণোদনার টাকা নিয়ে সরকারের মূল লক্ষ্য ছিল পকেট ভর্তি করা। করোনার পরীক্ষা নিয়ে যে লুট সরকার করেছে, টিকা নিয়ে সরকার একই কাজ করছে। সরকার মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। সরকারের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে লুট করা, দুর্নীতি করা।
তিনি বলেন, এখন প্রধান সংকট হচ্ছে, একটা অনির্বাচিত সরকার জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে জবাবদিহি ছাড়া জোর করে ক্ষমতায় আছে। রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে রাষ্ট্রকে দলীয়করণ করেছে। জনগণ অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। জনগণের ভোটে একটা প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার ক্ষমতায় এসে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে, সেই সরকার দেশে দরকার। ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বর্তমান সরকারকে সরে যেতে বাধ্য করতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল অব. সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক শওকত মাহমুদ প্রমূখ।