শেষের পাতা
বারিন্দ মেডিকেল হোস্টেলে ভারতীয় শিক্ষার্থীর লাশ
স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
২৪ জানুয়ারি ২০২১, রবিবার, ৯:২২ অপরাহ্ন
রাজশাহীতে বেসরকারি বারিন্দ মেডিকেল কলেজ হোস্টেল থেকে ইকবাল জাফর নামে এক ভারতীয় শিক্ষার্থীর গলায় ফাঁস দেয়া লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার পর যেকোনো সময় ওই শিক্ষার্থী ‘আত্মহত্যা’ করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ। ইকবাল জাফর শরীফের (২৪) বাড়ি ভারতের পশ্চিমবঙ্গে। বাবার নাম মোজাম্মেল হোসেন পিন্টু। তিনি বারিন্দ মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
বারিন্দ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. বিকে দাম মানবজমিনকে জানান, করোনা পরিস্থিতির কারণে ইকবাল ভারতেই অবস্থান করছিলেন। কিছুদিন আগে তিনি বাংলাদেশে এসে রাজধানী ঢাকায় তার এক বন্ধুর কাছে ছিলেন। গত বুধবার তিনি রাজশাহী গিয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত হোস্টেলে থাকার জন্য ওঠেন। হোস্টেলে আগে প্রতি কক্ষে দু’জন বিদেশি শিক্ষার্থী থাকলেও এখন করোনা পরিস্থিতির কারণে একজন করে শিক্ষার্থী রাখা হয়। রাতে সবার অজান্তে ইকবাল জাফর তার নিজের হোস্টেল কক্ষেই গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। অধ্যক্ষ আরও বলেন, সন্ধ্যার পর বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই বাইরে যান। রাতে তারা ফিরে ইকবালকে সিলিং ফ্যানে ঝুলতে দেখেন। এরপর তারাই মরদেহ নামিয়ে হোস্টেল থেকে প্রায় ১৫০ গজ দূরে থাকা বারিন্দ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যায়। কিন্তু কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সূত্র জানায়, ইকবালের মানসিক সমস্যা ছিল। এরআগে দু’বার তাকে চিকিৎসকের কাছেও নিয়ে যাওয়া হয়। তার আত্মহত্যার বিষয়টি ভারতে তার মামা এবং রাজশাহীতে অবস্থিত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনারের কার্যালয়ে জানানো হয়েছে।
ইকবাল জাফরের বন্ধুদের বরাদ দিয়ে বারিন্দ মেডিকেল কলেজ হোস্টেল সুপার গোলাম মাওলা জানান, সমপ্রতি তার বিয়ের এনগেজমেন্ট হয়। তবে তার অন্য মেয়র সঙ্গে প্রেম ছিল। এ নিয়ে সে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিল। চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুম মুনীর জানান, খবর পেয়ে তারা কলেজের হোস্টেলে পৌঁছেছেন। বর্তমানে মৃতের মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হচ্ছে। হোস্টেলের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে চাদর পেঁচিয়ে ইকবাল আত্মহত্যা করেছেন বলে তারা কলেজ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে জেনেছেন। এ ব্যাপারে অন্য শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষ হলে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বারিন্দ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. বিকে দাম মানবজমিনকে জানান, করোনা পরিস্থিতির কারণে ইকবাল ভারতেই অবস্থান করছিলেন। কিছুদিন আগে তিনি বাংলাদেশে এসে রাজধানী ঢাকায় তার এক বন্ধুর কাছে ছিলেন। গত বুধবার তিনি রাজশাহী গিয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত হোস্টেলে থাকার জন্য ওঠেন। হোস্টেলে আগে প্রতি কক্ষে দু’জন বিদেশি শিক্ষার্থী থাকলেও এখন করোনা পরিস্থিতির কারণে একজন করে শিক্ষার্থী রাখা হয়। রাতে সবার অজান্তে ইকবাল জাফর তার নিজের হোস্টেল কক্ষেই গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। অধ্যক্ষ আরও বলেন, সন্ধ্যার পর বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই বাইরে যান। রাতে তারা ফিরে ইকবালকে সিলিং ফ্যানে ঝুলতে দেখেন। এরপর তারাই মরদেহ নামিয়ে হোস্টেল থেকে প্রায় ১৫০ গজ দূরে থাকা বারিন্দ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যায়। কিন্তু কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সূত্র জানায়, ইকবালের মানসিক সমস্যা ছিল। এরআগে দু’বার তাকে চিকিৎসকের কাছেও নিয়ে যাওয়া হয়। তার আত্মহত্যার বিষয়টি ভারতে তার মামা এবং রাজশাহীতে অবস্থিত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনারের কার্যালয়ে জানানো হয়েছে।
ইকবাল জাফরের বন্ধুদের বরাদ দিয়ে বারিন্দ মেডিকেল কলেজ হোস্টেল সুপার গোলাম মাওলা জানান, সমপ্রতি তার বিয়ের এনগেজমেন্ট হয়। তবে তার অন্য মেয়র সঙ্গে প্রেম ছিল। এ নিয়ে সে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিল। চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুম মুনীর জানান, খবর পেয়ে তারা কলেজের হোস্টেলে পৌঁছেছেন। বর্তমানে মৃতের মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হচ্ছে। হোস্টেলের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে চাদর পেঁচিয়ে ইকবাল আত্মহত্যা করেছেন বলে তারা কলেজ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে জেনেছেন। এ ব্যাপারে অন্য শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষ হলে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।