খেলা
তিনে তিন ঢাকা আবাহনীর
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৪ জানুয়ারি ২০২১, রবিবার, ৯:১৯ অপরাহ্ন
দেশের সবচেয়ে সফল ক্লাব ঢাকা আবাহনীর সময়টা খুব ভালো যাচ্ছে না। গত তিন মৌসুমে আকাশী-নীলরা জিতেছে মাত্র একটি শিরোপা। চলতি মৌসুমে ফেডারেশন কাপের সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নেয় আবাহনী। তবে প্রিমিয়ার লীগে উড়ন্ত ফর্ম দেখাচ্ছে মারিও লেমসের দল। গতকাল বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটিকে ১-০ গোলে হারায় রেকর্ড ছয়বারের চ্যাম্পিয়নরা। বদলি হিসেবে নেমে আবাহনীকে জয়সূচক গোল এনে দেন জুয়েল রানা। ফেডারেশন কাপের সেমিতে বসুন্ধরা কিংসের কাছে হেরে বিদায় নেয় আবাহনী। লীগে শুরুর তিন ম্যাচে কিংসের সমান তিন জয় আকাশী-নীলদেরও। ৯ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার শীর্ষে দু’দলের গোল পার্থক্যও সমান (+৪)। তবে আবাহনী এখনো কোনো গোল হজম করেনি।
এক ড্র ও এক হার নিয়ে আবাহনীর বিপক্ষে খেলতে নামা রহমতগঞ্জ বল দখলে খুব বেশি পিছিয়ে ছিল না। তবে পিছিয়ে ছিল গোলের সুযোগ তৈরিতে। ২৩তম মিনিটে মামুনুল ইসলামের ফ্রিকিক থেকে হেড নেন কারভেন্স বেলফোর্ট। এই হাইতিয়ান ফরোয়ার্ডের ব্যাকহেড ঠেকিয়ে দেন রহমতগঞ্জের ক্রিস্ট রেমি। ২৮তম মিনিটে কর্ণার থেকে আসা বলে আবাহনী ফরোয়ার্ড ফ্রান্সিসকো তোরেস মাথা ছোঁয়ালেও বল লক্ষ্যে থাকেনি। ৩৩ মিনিটে এই ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের শট কর্ণারের বিনিময়ে বিপদমুক্ত করেন রহমতগঞ্জ গোলরক্ষক রাসেল মাহমুদ লিটন। ৩৯তম মিনিটে ডিবক্সের খুব কাছে ফ্রিকিক পায় রহমতগঞ্জ। তাজিক ডিফেন্ডার দিলসদ ভাসিয়েভের ফ্রিকিক একটুর জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
বিরতির পর দু’দলের গোছালো আক্রমণের সংখ্যা ছিল কমই। ৭০ মিনিটে ফরোয়ার্ড সোহেল মিয়ার শট মাসিহ সাইঘানির গায়ে না লাগলে গোল পেতে পারতো রহমতগঞ্জ। ড্রয়ের পথে থাকা ম্যাচে আবাহনী গোল পায় রায়হান হাসানের সেই ‘ট্রেডমার্ক’ লম্বা থ্রোইন থেকে। ৭৯ মিনিটে রায়হানের থ্রো ইন থেকে ব্যাকহেডে ডিবক্সে বল বাড়ান বেলফোর্ট। সেখান থেকে হেডেই গোল করেন জুয়েল রানা। ৫৮ মিনিটে মামুনুলের বদলি হিসেবে নেমে ম্যাচের ভাগ্য গড়ে দিলেন এই ফরোয়ার্ড। লীগে প্রথম গোল পেলেন জুয়েল। লীগের প্রথম ম্যাচেও গোলের জন্য আবাহনীকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ম্যাচের শেষ পর্যন্ত। পুলিশ এফসির বিপক্ষে সেই ম্যাচের ৮৫ মিনিটে আবাহনীকে জিতিয়েছিলেন বেলফোর্ট।
এক ড্র ও এক হার নিয়ে আবাহনীর বিপক্ষে খেলতে নামা রহমতগঞ্জ বল দখলে খুব বেশি পিছিয়ে ছিল না। তবে পিছিয়ে ছিল গোলের সুযোগ তৈরিতে। ২৩তম মিনিটে মামুনুল ইসলামের ফ্রিকিক থেকে হেড নেন কারভেন্স বেলফোর্ট। এই হাইতিয়ান ফরোয়ার্ডের ব্যাকহেড ঠেকিয়ে দেন রহমতগঞ্জের ক্রিস্ট রেমি। ২৮তম মিনিটে কর্ণার থেকে আসা বলে আবাহনী ফরোয়ার্ড ফ্রান্সিসকো তোরেস মাথা ছোঁয়ালেও বল লক্ষ্যে থাকেনি। ৩৩ মিনিটে এই ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের শট কর্ণারের বিনিময়ে বিপদমুক্ত করেন রহমতগঞ্জ গোলরক্ষক রাসেল মাহমুদ লিটন। ৩৯তম মিনিটে ডিবক্সের খুব কাছে ফ্রিকিক পায় রহমতগঞ্জ। তাজিক ডিফেন্ডার দিলসদ ভাসিয়েভের ফ্রিকিক একটুর জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
বিরতির পর দু’দলের গোছালো আক্রমণের সংখ্যা ছিল কমই। ৭০ মিনিটে ফরোয়ার্ড সোহেল মিয়ার শট মাসিহ সাইঘানির গায়ে না লাগলে গোল পেতে পারতো রহমতগঞ্জ। ড্রয়ের পথে থাকা ম্যাচে আবাহনী গোল পায় রায়হান হাসানের সেই ‘ট্রেডমার্ক’ লম্বা থ্রোইন থেকে। ৭৯ মিনিটে রায়হানের থ্রো ইন থেকে ব্যাকহেডে ডিবক্সে বল বাড়ান বেলফোর্ট। সেখান থেকে হেডেই গোল করেন জুয়েল রানা। ৫৮ মিনিটে মামুনুলের বদলি হিসেবে নেমে ম্যাচের ভাগ্য গড়ে দিলেন এই ফরোয়ার্ড। লীগে প্রথম গোল পেলেন জুয়েল। লীগের প্রথম ম্যাচেও গোলের জন্য আবাহনীকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ম্যাচের শেষ পর্যন্ত। পুলিশ এফসির বিপক্ষে সেই ম্যাচের ৮৫ মিনিটে আবাহনীকে জিতিয়েছিলেন বেলফোর্ট।