অনলাইন
লকডাউনের বর্ষপূর্তি
নিজস্ব সংবাদদাতা
২৩ জানুয়ারি ২০২১, শনিবার, ১:২৯ অপরাহ্ন
দিনটা কি সকলের মনে আছে। না মনে থাকার কথাও নয়। তবে ২৩ জানুয়ারিকে নিজেদের ইতিহাসের পাতায় স্থান করে দিয়েছে চীন। কারন এইদিন থেকেই উহান প্রদেশে প্রথম লকডাউন শুরু হয়েছিল। পরে তা গোটা চীনে ছড়িয়ে পড়ে। টাইমস অফ ইন্ডিয়াতে প্রকাশিত খবর অনুসারে, কোভিডের জন্মস্থান হিসাবে যেখানে ধরা হয় সেই দেশ তাই ভোলেনি করোনাকে। ১১ মিলিয়ন মানুষ সেদিন প্রথমবারের জন্য লকডাউনের স্বাদ পেয়েছিল। তাদেরকে ঘরে থাকার নির্দেশ দিয়েছিল চীন সরকার। এরপর টানা ৭৬ দিন ধরে লকডাউনের হেফাজতে গিয়েছিল চীন। এরপর চীনের সেই লকডাউন ছড়িয়ে পড়েছিল গোটা বিশ্বে। লকডাউনের ফলে গোটা দেশ যেন প্রেতপুরীতে পরিনত হয়েছিল। এক ২০ বছরের কিশোরকে সেদিনের সম্পর্কে জানার সময় সে বলে, এক বছর আগের সেই দিনটি সে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মনে রাখবে।
করোনার টিকা এখন হাতে এসেছে ঠিকই। তবে করোনার ভয় থেকে এখনও যেন বের হতে পারেনি তারা। ৭৬ বছরের এক বৃদ্ধের কথায়, করোনা গ্রাস করেছিল আমাকে, কিন্তু এরপর যে মৃত্যুর হাত থেকে মুক্তি পেয়ে ফের জীবনের স্বাদ পাব তা ভাবিনি। মহামারির সময় চীন সরকারের পরিশ্রমকে তাই বাহবা দিচ্ছেন সেই দেশের বাসিন্দারা। এই ভাইরাস প্রায় ২ মিলিয়ন মানুষের প্রাণ নিয়েছে। উহানের একটি হোটেলের মালিক জানিয়েছেন, সেদিন যদি সরকার এই ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ না করত তাহলে চীনের আরও বহু মানুষ প্রাণত্যাগ করত। উহানের যে বাজার থেকে এই ভাইরাস তার যাত্রা শুরু করেছিল সেই বাজারে যেতে আজও ভয় পান চীনের নাগরিকরা।
হুয়ের একটি টিম বর্তমানে উহানে রয়েছে। তবে তারা এখনও কোনো সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারেনি। চীন তথা বিশ্বের সমস্ত মানুষ যারা করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন তাদের সকলের প্রতি রইল শ্রদ্ধা। পৃথিবী আজ করোনা থেকে বের হওয়ার পথ খুঁজে পেয়েছে। তবে কাজ এখনও শেষ হয়নি। চলবে আরও বহুদিন।
করোনার টিকা এখন হাতে এসেছে ঠিকই। তবে করোনার ভয় থেকে এখনও যেন বের হতে পারেনি তারা। ৭৬ বছরের এক বৃদ্ধের কথায়, করোনা গ্রাস করেছিল আমাকে, কিন্তু এরপর যে মৃত্যুর হাত থেকে মুক্তি পেয়ে ফের জীবনের স্বাদ পাব তা ভাবিনি। মহামারির সময় চীন সরকারের পরিশ্রমকে তাই বাহবা দিচ্ছেন সেই দেশের বাসিন্দারা। এই ভাইরাস প্রায় ২ মিলিয়ন মানুষের প্রাণ নিয়েছে। উহানের একটি হোটেলের মালিক জানিয়েছেন, সেদিন যদি সরকার এই ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ না করত তাহলে চীনের আরও বহু মানুষ প্রাণত্যাগ করত। উহানের যে বাজার থেকে এই ভাইরাস তার যাত্রা শুরু করেছিল সেই বাজারে যেতে আজও ভয় পান চীনের নাগরিকরা।
হুয়ের একটি টিম বর্তমানে উহানে রয়েছে। তবে তারা এখনও কোনো সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারেনি। চীন তথা বিশ্বের সমস্ত মানুষ যারা করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন তাদের সকলের প্রতি রইল শ্রদ্ধা। পৃথিবী আজ করোনা থেকে বের হওয়ার পথ খুঁজে পেয়েছে। তবে কাজ এখনও শেষ হয়নি। চলবে আরও বহুদিন।