খেলা
বেতন ছাড়াই কলকাতা মোহামেডানে খেলছেন জামাল
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৩ জানুয়ারি ২০২১, শনিবার, ৮:৫৭ অপরাহ্ন
জামাল ভূঁইয়ার সঙ্গে কলকাতা মোহামেডানের চুক্তির মেয়াদ আগামী এপ্রিল পর্যন্ত। বাংলাদেশের সাইফ স্পোর্টিং ক্লাব থেকে কলকাতা মোহামেডানে তিনি যোগ দিয়েছেন ধারে। জানা যায়, মাসে সাত হাজার ইউএস ডলার বেতনে কলকাতা মোহামেডানে যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। তবে চুক্তি যাই হোক তিন ম্যাচ খেলে ফেললেও এখনো কোনো অর্থ পাননি তিনি। জামাল ভূঁইয়া একা নন, কলকাতা মোহামেডানের কোনো ফুটবলারই চুক্তিকৃত অর্থ পাননি এখনো।
২০১৯ এ কলকাতার সল্টলেক স্টেডিয়ামে ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচের পর থেকেই জামালের ওপর কলকাতা মোহামেডানের নজর ছিল। তাদের আগ্রহের ভিত্তিতেই সেপ্টেম্বরে কলকাতা মোহামেডানের সঙ্গে চুক্তি করেন দেশের অন্যতম সেরা এই ফুটবলার। এরপর জাতীয় দলের সঙ্গে অক্টোবরে কাতার খেলতে গিয়ে ফেরার আগে করোনায় আক্রান্ত হন। করোনমুক্ত হয়ে কলকাতা যান জামাল। সেখানে গিয়ে ভারতের ঘরোয়া আই-লীগে তিনটি ম্যাচও খেলেছেন তিনি। কিন্তু এখনো কোনো অর্থই পাননি জামাল। পারিশ্রমিক না পাওয়ায় গত বুধবার কলকাতার ফুটবলাররা অনুশীলন বয়কট করেন। ক্লাব কর্তাদের আশ্বাসে অবশ্য গতকাল অনুশীলন হয়েছে। কলকাতা মোহামেডানের সাধারণ সম্পাদক ওয়াসিম আকরাম বলেন, ‘আমরা এই মৌসুমে ভালো পৃষ্ঠপোষক পেয়েছিলাম। এজন্যই ভালো দল গড়েছি। কিছুটা সমস্যা হয়েছিল সেগুলো অনেকটাই কাটিয়ে উঠছি। খুব দ্রুত ফুটবলারদের সম্মানী দেয়া হবে।’ জানা গেছে, আগামীকাল চতুর্থ ম্যাচের আগের দিন পারিশ্রমিকের কিছু অংশ পাবেন জামালরা।
জামাল বাংলাদেশ লীগে সর্বশেষ খেলেছেন সাইফ স্পোর্টিংয়ে। কলকাতায় জামালের পারিশ্রমিক না পাওয়ার বিষয়টি জানাজানি হয়েছে ঢাকাতেও। সাইফ স্পোর্টিংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী নাসিরউদ্দিন চৌধুরী বলেন, বিভিন্ন মাধ্যমে বিষয়টি আমরা জেনেছি। আশা করি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে দ্রুত। আমাদের সঙ্গে জামালের চুক্তি ছিল। তার ভারতে খেলার ইচ্ছে ছিল এজন্যই আমরা ছেড়েছি।’ এক মৌসুম আগে সাইফ স্পোর্টিং প্রাক মৌসুম প্রস্তুতি ম্যাচে কলকাতা মোহামেডানের সঙ্গে ৩ টি ম্যাচ খেলেছিল।
করোনা ভাইরাসের জন্য গত মৌসুমের পারিশ্রমিকের সর্বনিম্ন ৩৫ শতাংশ পাচ্ছেন এই মৌসুমে ফুটবলাররা। বাংলাদেশ লীগের করোনা পরবর্তী পারিশ্রমিক নীতিমালায় অসন্তুষ্ট ছিলেন জামাল। এজন্য কলকাতা মোহামেডানের প্রস্তাবে রাজি হন তিনি। বেশি সম্মানীর আশায় গেলেও এখন পর্যন্ত বিনা পারিশ্রমিকেই খেলতে হচ্ছে তাকে! বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা ফুটবলারদের পারিশ্রমিকের ব্যাপারে রয়েছে জিরো টলারেন্স নীতিতে। শেষ পর্যন্ত যদি চুক্তিকৃত পুরো সম্মানী না পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে হয়তো ফিফার দ্বারস্থও হতে হবে জামালকে। ২০১৩ সালে ডেনমার্ক ছেড়ে বাংলাদেশে ফেরার পর দেশের ঘরোয়া লীগেই খেলছিলেন জামাল। প্রথমে শেখ জামালের হয়ে দুই বছর কাটিয়ে পরে ২০১৭ সালে সাইফ স্পোর্টিং-এ যোগ দিয়েছিলেন এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার।
২০১৯ এ কলকাতার সল্টলেক স্টেডিয়ামে ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচের পর থেকেই জামালের ওপর কলকাতা মোহামেডানের নজর ছিল। তাদের আগ্রহের ভিত্তিতেই সেপ্টেম্বরে কলকাতা মোহামেডানের সঙ্গে চুক্তি করেন দেশের অন্যতম সেরা এই ফুটবলার। এরপর জাতীয় দলের সঙ্গে অক্টোবরে কাতার খেলতে গিয়ে ফেরার আগে করোনায় আক্রান্ত হন। করোনমুক্ত হয়ে কলকাতা যান জামাল। সেখানে গিয়ে ভারতের ঘরোয়া আই-লীগে তিনটি ম্যাচও খেলেছেন তিনি। কিন্তু এখনো কোনো অর্থই পাননি জামাল। পারিশ্রমিক না পাওয়ায় গত বুধবার কলকাতার ফুটবলাররা অনুশীলন বয়কট করেন। ক্লাব কর্তাদের আশ্বাসে অবশ্য গতকাল অনুশীলন হয়েছে। কলকাতা মোহামেডানের সাধারণ সম্পাদক ওয়াসিম আকরাম বলেন, ‘আমরা এই মৌসুমে ভালো পৃষ্ঠপোষক পেয়েছিলাম। এজন্যই ভালো দল গড়েছি। কিছুটা সমস্যা হয়েছিল সেগুলো অনেকটাই কাটিয়ে উঠছি। খুব দ্রুত ফুটবলারদের সম্মানী দেয়া হবে।’ জানা গেছে, আগামীকাল চতুর্থ ম্যাচের আগের দিন পারিশ্রমিকের কিছু অংশ পাবেন জামালরা।
জামাল বাংলাদেশ লীগে সর্বশেষ খেলেছেন সাইফ স্পোর্টিংয়ে। কলকাতায় জামালের পারিশ্রমিক না পাওয়ার বিষয়টি জানাজানি হয়েছে ঢাকাতেও। সাইফ স্পোর্টিংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী নাসিরউদ্দিন চৌধুরী বলেন, বিভিন্ন মাধ্যমে বিষয়টি আমরা জেনেছি। আশা করি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে দ্রুত। আমাদের সঙ্গে জামালের চুক্তি ছিল। তার ভারতে খেলার ইচ্ছে ছিল এজন্যই আমরা ছেড়েছি।’ এক মৌসুম আগে সাইফ স্পোর্টিং প্রাক মৌসুম প্রস্তুতি ম্যাচে কলকাতা মোহামেডানের সঙ্গে ৩ টি ম্যাচ খেলেছিল।
করোনা ভাইরাসের জন্য গত মৌসুমের পারিশ্রমিকের সর্বনিম্ন ৩৫ শতাংশ পাচ্ছেন এই মৌসুমে ফুটবলাররা। বাংলাদেশ লীগের করোনা পরবর্তী পারিশ্রমিক নীতিমালায় অসন্তুষ্ট ছিলেন জামাল। এজন্য কলকাতা মোহামেডানের প্রস্তাবে রাজি হন তিনি। বেশি সম্মানীর আশায় গেলেও এখন পর্যন্ত বিনা পারিশ্রমিকেই খেলতে হচ্ছে তাকে! বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা ফুটবলারদের পারিশ্রমিকের ব্যাপারে রয়েছে জিরো টলারেন্স নীতিতে। শেষ পর্যন্ত যদি চুক্তিকৃত পুরো সম্মানী না পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে হয়তো ফিফার দ্বারস্থও হতে হবে জামালকে। ২০১৩ সালে ডেনমার্ক ছেড়ে বাংলাদেশে ফেরার পর দেশের ঘরোয়া লীগেই খেলছিলেন জামাল। প্রথমে শেখ জামালের হয়ে দুই বছর কাটিয়ে পরে ২০১৭ সালে সাইফ স্পোর্টিং-এ যোগ দিয়েছিলেন এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার।