বিশ্বজমিন
৪ শতাধিক হিন্দু রোহিঙ্গার প্রত্যাবাসন চায় মিয়ানমার
মানবজমিন ডেস্ক
২২ জানুয়ারি ২০২১, শুক্রবার, ৫:১৪ অপরাহ্ন
২০১৭ সালে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের মধ্যে চার শতাধিক হিন্দুকে ফিরিয়ে নিতে চায় মিয়ানয়ামার। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র রেডিও ফ্রি এশিয়াকে এ তথ্য জানিয়েছে। গত মঙ্গলবার মিয়ানমার, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে একটি ভার্চুয়াল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেই বাংলাদেশকে বিষয়টি জানায় মিয়ানমার। দেশটি জানিয়েছে, করোনাভাইরাস মহামারির প্রকোপ কমে এলে প্রত্যাবাসনের প্রথম ধাপে এই হিন্দুরাসহ যাচাইকৃত রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে চায় তারা।
২০১৭ সালে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে দেশটির সেনাবাহিনীর নৃশংস গণহত্যার মুখে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে প্রায় ৭ লাখ ৪০ হাজার রোহিঙ্গা। তারা বর্তমানে কক্সবাজারের ৩৪টি শিবিরে বাস করছে। ২০১৭ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের কর্মকর্তারা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে একমতে পৌঁছান। সমঝোতা অনুযায়ী ২০১৮ সালেই প্রত্যাবাসন শুরু হওয়ার কথা ছিল। সেসময় মুসলিম রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে অসম্মতি জানিয়েছিল। তবে মিয়ানমারে থাকা হিন্দু নেতারা দুই দেশকে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু করার আহবান জানিয়ে যান।
রেডিও ফ্রি এশিয়াকে মিয়ানমার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক অং কো জানিয়েছেন, আমরা যত দ্রুত সম্ভব হিন্দুদের ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছি। তবে শুধু তারাই নয়, যত যাচাইকৃত উদ্বাস্তু রয়েছে তাদের সবাইকেই ফিরিয়ে আনতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। ২০১৯ সালে মিয়ানমার জানিয়েছিল, উদ্বাস্তুদের সঙ্গে কক্সবাজারের শিবিরে ৪৪৪ হিন্দু আশ্রয় নিয়েছে। এখন তারা দেশে ফিরতে চায় বলে জানিয়েছেন রাখাইনের হিন্দু নেতারা। তারা তাদের ইচ্ছার কথা বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকেও জানিয়েছে।
এদিকে ইয়াংগুনভিত্তিক রাখাইন হিন্দু হিউম্যানিটেরিয়ান গ্রুপ রেডিও ফ্রি এশিয়াকে জানিয়েছে, এই প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া হবে সম্মতির ভিত্তিতে। যারা ফিরতে চায় তারা ফিরবে এবং যারা ফিরতে চান না তাদের না ফেরার অধিকার রয়েছে। আমরা শুধু বলতে চাই, তাদের মিয়ানমারে ফেরার সুযোগ উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে।
২০১৭ সালে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে দেশটির সেনাবাহিনীর নৃশংস গণহত্যার মুখে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে প্রায় ৭ লাখ ৪০ হাজার রোহিঙ্গা। তারা বর্তমানে কক্সবাজারের ৩৪টি শিবিরে বাস করছে। ২০১৭ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের কর্মকর্তারা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে একমতে পৌঁছান। সমঝোতা অনুযায়ী ২০১৮ সালেই প্রত্যাবাসন শুরু হওয়ার কথা ছিল। সেসময় মুসলিম রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে অসম্মতি জানিয়েছিল। তবে মিয়ানমারে থাকা হিন্দু নেতারা দুই দেশকে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু করার আহবান জানিয়ে যান।
রেডিও ফ্রি এশিয়াকে মিয়ানমার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক অং কো জানিয়েছেন, আমরা যত দ্রুত সম্ভব হিন্দুদের ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছি। তবে শুধু তারাই নয়, যত যাচাইকৃত উদ্বাস্তু রয়েছে তাদের সবাইকেই ফিরিয়ে আনতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। ২০১৯ সালে মিয়ানমার জানিয়েছিল, উদ্বাস্তুদের সঙ্গে কক্সবাজারের শিবিরে ৪৪৪ হিন্দু আশ্রয় নিয়েছে। এখন তারা দেশে ফিরতে চায় বলে জানিয়েছেন রাখাইনের হিন্দু নেতারা। তারা তাদের ইচ্ছার কথা বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকেও জানিয়েছে।
এদিকে ইয়াংগুনভিত্তিক রাখাইন হিন্দু হিউম্যানিটেরিয়ান গ্রুপ রেডিও ফ্রি এশিয়াকে জানিয়েছে, এই প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া হবে সম্মতির ভিত্তিতে। যারা ফিরতে চায় তারা ফিরবে এবং যারা ফিরতে চান না তাদের না ফেরার অধিকার রয়েছে। আমরা শুধু বলতে চাই, তাদের মিয়ানমারে ফেরার সুযোগ উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]