বাংলারজমিন
নাটোরে নৈশ্য প্রহরীদের বেঁধে ১১ দোকানে ডাকাতি
নাটোর প্রতিনিধি
২১ জানুয়ারি ২০২১, বৃহস্পতিবার, ২:২৮ অপরাহ্ন
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় তিন নৈশ্য প্রহরীকে বেঁধে রেখে ১১টি দোকানে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার তমালতলা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নাটোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, গোয়েন্দা পুলিশ ও সিআইডি পুলিশের একটি টিম বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
নৈশ্য প্রহরী ও ব্যবসায়ীরা জানান, বুধবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ১৫ থেকে ২০জনের একটি ডাকাত দল বিভিন্ন অস্ত্র নিয়ে তমালতলা ব্রীজের দিক থেকে বাজারে আসে। তারা প্রথমেই তিন নৈশ্য প্রহরী মাজেদুর রহমান, ওমর আলী ও আবুল কালামের হাত পা বেঁধে পাশের লিচু বাগানে আটকে রাখে। পরে রাস্তার দুই পাশের ১১টি দোকানে তালা ভেঙ্গে নগদ টাকা নিয়ে যায়। এর মধ্যে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি অধ্যক্ষ গোলাম মোস্তফা নয়নের রড, সিমেন্ট ও টিনের দোকান ফুয়াদ ট্রেডার্স থেকে এক লাখ সাড়ে ১২হাজার, ব্যবসায়ী সুইটের রেজোয়ান ইলেকট্রনিক্স থেকে এক লাখ ৬০হাজার টাকা ও মোবাইল, শিফাত সু ষ্টোর থেকে ৫৯ হাজার, সজিব ষ্টোরে ৫৫ হাজারসহ, ব্রাদার্স ফার্মেসী ও রোগ মুক্তি ফার্মেসী, সিটু ষ্টোর, সরকার ষ্টোর, শিমুল এগ্রো এন্টাপ্রাইজ, আলিফ ইলেকট্রনিক্স এন্ড হার্ডওয়্যাস এবং সিদ্দিক ষ্টোরের তালা ভেঙ্গে কয়েক লাখ নগদ টাকা নিয়ে চলে যায়।
এ ব্যাপারে বাজার কমিটির সভাপতি কাওসার আলী বলেন, বাজারের একই পাশের এক সঙ্গে ছোট বড় ১১টি দোকানের তালা ভেঙ্গে নগদ টাকা নেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে বাগাতিপাড়া মডেল থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
বাগাতিপাড়া মডেল থানার ওসি নাজমুল হক বলেছেন, এ ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। মামলা না হলেও ইতোমধ্যে বিষয়টির তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।
নৈশ্য প্রহরী ও ব্যবসায়ীরা জানান, বুধবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ১৫ থেকে ২০জনের একটি ডাকাত দল বিভিন্ন অস্ত্র নিয়ে তমালতলা ব্রীজের দিক থেকে বাজারে আসে। তারা প্রথমেই তিন নৈশ্য প্রহরী মাজেদুর রহমান, ওমর আলী ও আবুল কালামের হাত পা বেঁধে পাশের লিচু বাগানে আটকে রাখে। পরে রাস্তার দুই পাশের ১১টি দোকানে তালা ভেঙ্গে নগদ টাকা নিয়ে যায়। এর মধ্যে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি অধ্যক্ষ গোলাম মোস্তফা নয়নের রড, সিমেন্ট ও টিনের দোকান ফুয়াদ ট্রেডার্স থেকে এক লাখ সাড়ে ১২হাজার, ব্যবসায়ী সুইটের রেজোয়ান ইলেকট্রনিক্স থেকে এক লাখ ৬০হাজার টাকা ও মোবাইল, শিফাত সু ষ্টোর থেকে ৫৯ হাজার, সজিব ষ্টোরে ৫৫ হাজারসহ, ব্রাদার্স ফার্মেসী ও রোগ মুক্তি ফার্মেসী, সিটু ষ্টোর, সরকার ষ্টোর, শিমুল এগ্রো এন্টাপ্রাইজ, আলিফ ইলেকট্রনিক্স এন্ড হার্ডওয়্যাস এবং সিদ্দিক ষ্টোরের তালা ভেঙ্গে কয়েক লাখ নগদ টাকা নিয়ে চলে যায়।
এ ব্যাপারে বাজার কমিটির সভাপতি কাওসার আলী বলেন, বাজারের একই পাশের এক সঙ্গে ছোট বড় ১১টি দোকানের তালা ভেঙ্গে নগদ টাকা নেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে বাগাতিপাড়া মডেল থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
বাগাতিপাড়া মডেল থানার ওসি নাজমুল হক বলেছেন, এ ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। মামলা না হলেও ইতোমধ্যে বিষয়টির তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।