বাংলারজমিন
মিন্টু হত্যায় কাউন্সিলর প্রার্থীর অনুসারী ৫ জন কারাগারে
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২০ জানুয়ারি ২০২১, বুধবার, ৭:২৫ অপরাহ্ন
নির্বাচনী সংঘাতে চসিকের ২৮নং পাঠানটুলী ওয়ার্ডের বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থী আবদুল কাদেরসহ ১২ জন কারাগারে রয়েছেন। কিন্তু এর এক সপ্তাহের মাথায় এবার কাদের অনুসারী যুবলীগ কর্মী মারুফ চৌধুরী মিন্টু হত্যা মামলায় কিশোর গ্যাং লিডার মোস্তফা কামাল টিপুসহ আওয়ামী লীগের দলীয় কাউন্সিলর প্রার্থী বাহাদুর অনুসারী ৫ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
বুধবার দুপুরে আসামিরা মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত শুনানি শেষে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফখরুদ্দিন চৌধুরী। টিপুর সহযোগীরা- মাহবুব, মোহাম্মদ রাব্বি, শাহেদ ও ফয়সাল খান বলে জানান তিনি। আইনজীবী ফখরুদ্দিন চৌধুরী বলেন, মিন্টু হত্যাকাণ্ডের পর আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিল। তাদের জামিনের মেয়াদ শেষ হলে তারা আইনজীবীর মাধ্যমে জামিন আবেদন করে। আদালত তা নাকচ করে দেন। বুধবার তারা আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। ফখরুদ্দিন চৌধুরী জানান, গত ১২ই নভেম্বর রাতে নগরীর আগ্রাবাদ হোটেল এলাকায় যুবলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান আয়োজনকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় মারুফ চৌধুরী মিন্টু গুরুতর আহত হন। পরদিন নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এ ঘটনায় তার বোন রোজি চৌধুরী বাদী হয়ে ডবলমুরিং থানায় সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
এরমধ্যে গত ১২ জানুয়ারি নির্বাচনী প্রচারণায় আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাহাদুরের অনুসারী আজগর আলী বাবুল হত্যাকান্ডে বিদ্রোহী প্রার্থী আবদুল কাদের ওরফে মাছ কাদেরসহ ১২ জন কারাগারে রয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের এই দুই অনুসারীদের মধ্যে আধিপত্যের লড়াই চলে আসছে বলে জানান দলীয় নেতাকর্মীরা।
বুধবার দুপুরে আসামিরা মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত শুনানি শেষে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফখরুদ্দিন চৌধুরী। টিপুর সহযোগীরা- মাহবুব, মোহাম্মদ রাব্বি, শাহেদ ও ফয়সাল খান বলে জানান তিনি। আইনজীবী ফখরুদ্দিন চৌধুরী বলেন, মিন্টু হত্যাকাণ্ডের পর আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিল। তাদের জামিনের মেয়াদ শেষ হলে তারা আইনজীবীর মাধ্যমে জামিন আবেদন করে। আদালত তা নাকচ করে দেন। বুধবার তারা আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। ফখরুদ্দিন চৌধুরী জানান, গত ১২ই নভেম্বর রাতে নগরীর আগ্রাবাদ হোটেল এলাকায় যুবলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান আয়োজনকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় মারুফ চৌধুরী মিন্টু গুরুতর আহত হন। পরদিন নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এ ঘটনায় তার বোন রোজি চৌধুরী বাদী হয়ে ডবলমুরিং থানায় সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
এরমধ্যে গত ১২ জানুয়ারি নির্বাচনী প্রচারণায় আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাহাদুরের অনুসারী আজগর আলী বাবুল হত্যাকান্ডে বিদ্রোহী প্রার্থী আবদুল কাদের ওরফে মাছ কাদেরসহ ১২ জন কারাগারে রয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের এই দুই অনুসারীদের মধ্যে আধিপত্যের লড়াই চলে আসছে বলে জানান দলীয় নেতাকর্মীরা।