অনলাইন
করোনায় চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকায় পর্যটক শূন্য ইতালি
ইসমাইল হোসেন স্বপন, ইতালি
২০ জানুয়ারি ২০২১, বুধবার, ৬:০২ অপরাহ্ন
মহামারি করোনা ভাইরাসের থাবায় বিপর্যস্ত ইতালি। করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যায় ইতালি যেন এক মৃত্যুনগরী। করোনার প্রথম ধাপের ধাক্কায় পুরো ইতালির জনজীবনে বিপর্যয় নেমে আসে। দ্বিতীয় ঢেউয়েও করোনার থাবায় বিপর্যস্ত ইতালি। তবে ইতিমধ্যেই দেশটিতে করোনার টিকা দেয়া শুরু হয়েছে। করোনার কারণে আবারও কয়েকটি অঞ্চলে লকডাউন দিয়েছে দেশটির সরকার। গত ১৮ জানুয়ারি থেকে ইতালিকে কয়েকটি জোনে ভাগ করে লোম্বারদিয়া, সিসিলিয়াসহ কয়েকটি প্রভিন্সে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। লকডাউন এলাকাকে লাল চিহ্নিত এলাকা হিসেবে ধরা হয়েছে। এ ছাড়াও কিছু প্রভিন্সে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত কিছুটা কম থাকায় কমলা জোন এবং অল্প আক্রান্ত এলাকাকে হলুদ চিহ্নিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এ সকল এলাকায় জনসাধারণের চলাচলের সীমাবদ্ধতা থাকায় পর্যটকরা তাদের গন্তব্যে ফিরে গেছেন । ফলে, ভ্যাটিক্যান সিটি, ভেনিস, ভিসুভিয়াস, পোম্প নগরী পর্যটন শূন্য হয়ে পড়েছে।
এ ছাড়াও আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ইতালিতে জরুরি অবস্থা চলবে। লকডাউন এলাকাগুলোতে বার রেস্টুরেন্টসহ অন্যান্য দোকান বন্ধ রয়েছে। জরুরি প্রায়োজন ছাড়া বাহিরে বের হলে জরিমানা করার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। রাত ১০ থেকে ভোর ৫ টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করা হয়েছে। ইতালিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেছেন ৮৩ হাজার ১৫৭ জন। এর মধ্যে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশীও রয়েছেন।
তবে আশার আলো দেখছে ইতালি। দেশটিতে গত ডিসেম্বরের শেষ দিক থেকে শুরু হয়েছে করোনার টিকাদান। দেশটির সরকার ও জনগণদের প্রত্যাশা, খুব শীঘ্রই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে ইতালি।
এ ছাড়াও আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ইতালিতে জরুরি অবস্থা চলবে। লকডাউন এলাকাগুলোতে বার রেস্টুরেন্টসহ অন্যান্য দোকান বন্ধ রয়েছে। জরুরি প্রায়োজন ছাড়া বাহিরে বের হলে জরিমানা করার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। রাত ১০ থেকে ভোর ৫ টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করা হয়েছে। ইতালিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেছেন ৮৩ হাজার ১৫৭ জন। এর মধ্যে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশীও রয়েছেন।
তবে আশার আলো দেখছে ইতালি। দেশটিতে গত ডিসেম্বরের শেষ দিক থেকে শুরু হয়েছে করোনার টিকাদান। দেশটির সরকার ও জনগণদের প্রত্যাশা, খুব শীঘ্রই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে ইতালি।