বাংলারজমিন
মেহেরপুরে ১০টি ইটভাটায় ৬০ লাখ টাকা জরিমানা
মেহেরপুর প্রতিনিধি
২০ জানুয়ারি ২০২১, বুধবার, ৮:৫৯ অপরাহ্ন
মেহেরপুরের গাংনীতে পৃথক ১০টি ইটভাটায় পরিবেশ অধিদপ্তর ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে ৬০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে। গতকাল সকাল থেকে এ অভিযান শুরু করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালতের একটি বিশেষ টিম।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, আইন ও বিধি উপেক্ষা করে অধিকাংশ ইটভাটায় পোড়ানো হচ্ছে কাঠ, নেই পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র। তাছাড়া জনবহুল এলাকায় ইটভাটা প্রস্তুত ও আবাদি জমিতে ইটভাটা স্থাপনের কারণে অভিযান চালানো হয়।
এ অভিযানে পুরাতন মটমুড়া নামক স্থানে তমা ব্রিক্সের মালিক তোফাজ্জেল হোসেনকে ৭ লাখ টাকা, এমভি জোয়ার্দ্দার ব্রিক্সের মালিক আরাফুল ইসলামকে ৬ লাখ টাকা, শুকুরকান্দির সমতা ব্রিক্সের মালিক মনিরুজ্জমান ৮ লাখ টাকা, রূপসা ব্রিক্সের মালিক আনোয়ার পারভেজকে ৭ লাখ, থ্রী স্টার ব্রিক্সের মালিক জালাল উদ্দিনকে ৪ লাখ, বস ব্রিক্সের মালিক মহম্মদপুরের সবুজকে ৪ লাখ, বেস্ট ব্রিক্স এর মালিক রফিকুল ইসলামকে ৫ লাখ, এবং একতা ব্রিক্স এর মালিক মটমুড়া গ্রামের খবিরুদ্দীনকে ৬ লাখ এবং ভিশন ব্রিক্সের মালিক সেলিম উদ্দিনকে ৭ লাখ টাকা, জনতা-আবুল হাশেমকে-৬ লাখ টাকা জরিমানা ও আদায় করা হয়। আদালত পরিচালনা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসান। এ সময় পরিবেশ অধিদপ্তরের কুষ্টিয়া জোনের উপ-পরিচালক আতাউর রহমানসহ র্যাব-৬ এর ডিএডি শফিকুল ইসলাম, ফায়ার সাভিসের স্টেশন মাস্টার ইসাহাক আলীসহ পুলিশের একটি টিম উপস্থিত ছিল।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসান জানান, অধিকাংশ ইটভাটায় পোড়ানো হচ্ছে কাঠ, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র না থাকায় এসব ইটভাটায় জরিমানা আদায় করা হয়েছে। ইট প্রস্তুত ইটভাটা স্থাপন আইন-২০১৩ সংশোধিত ২০১৯ অনুযায়ী এ জরিমানা করা হয়। ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়া হয় বেশ কয়েকটি ভাটা। তবে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আতাউর রহমান।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, আইন ও বিধি উপেক্ষা করে অধিকাংশ ইটভাটায় পোড়ানো হচ্ছে কাঠ, নেই পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র। তাছাড়া জনবহুল এলাকায় ইটভাটা প্রস্তুত ও আবাদি জমিতে ইটভাটা স্থাপনের কারণে অভিযান চালানো হয়।
এ অভিযানে পুরাতন মটমুড়া নামক স্থানে তমা ব্রিক্সের মালিক তোফাজ্জেল হোসেনকে ৭ লাখ টাকা, এমভি জোয়ার্দ্দার ব্রিক্সের মালিক আরাফুল ইসলামকে ৬ লাখ টাকা, শুকুরকান্দির সমতা ব্রিক্সের মালিক মনিরুজ্জমান ৮ লাখ টাকা, রূপসা ব্রিক্সের মালিক আনোয়ার পারভেজকে ৭ লাখ, থ্রী স্টার ব্রিক্সের মালিক জালাল উদ্দিনকে ৪ লাখ, বস ব্রিক্সের মালিক মহম্মদপুরের সবুজকে ৪ লাখ, বেস্ট ব্রিক্স এর মালিক রফিকুল ইসলামকে ৫ লাখ, এবং একতা ব্রিক্স এর মালিক মটমুড়া গ্রামের খবিরুদ্দীনকে ৬ লাখ এবং ভিশন ব্রিক্সের মালিক সেলিম উদ্দিনকে ৭ লাখ টাকা, জনতা-আবুল হাশেমকে-৬ লাখ টাকা জরিমানা ও আদায় করা হয়। আদালত পরিচালনা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসান। এ সময় পরিবেশ অধিদপ্তরের কুষ্টিয়া জোনের উপ-পরিচালক আতাউর রহমানসহ র্যাব-৬ এর ডিএডি শফিকুল ইসলাম, ফায়ার সাভিসের স্টেশন মাস্টার ইসাহাক আলীসহ পুলিশের একটি টিম উপস্থিত ছিল।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসান জানান, অধিকাংশ ইটভাটায় পোড়ানো হচ্ছে কাঠ, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র না থাকায় এসব ইটভাটায় জরিমানা আদায় করা হয়েছে। ইট প্রস্তুত ইটভাটা স্থাপন আইন-২০১৩ সংশোধিত ২০১৯ অনুযায়ী এ জরিমানা করা হয়। ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়া হয় বেশ কয়েকটি ভাটা। তবে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আতাউর রহমান।