অনলাইন
টিকা নেয়ার পর ভারতে ৪৪৭ জনের শরীরে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, মারা গেছে একজন
অনলাইন ডেস্ক
২০২১-০১-১৯
ভারতে করোনার ভ্যাকসিন নেয়ার পর ৪৪৭ জনের দেহে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। এছাড়া ভ্যাকসিন নেয়ার ২৪ ঘণ্টা পর একজন মারা গেছেন। দেশটির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় রোববার এ তথ্য জানিয়েছে। তারা জানায়, দুই দিনে টিকা দেয়ার পর ৪৪৭ জনের নানা ধরণের বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। এসব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, এবং বমিভাব। এসব উপসর্গকে টিকাদানের বিরূপ প্রতিক্রিয়া বা অ্যাডভার্স ইভেন্ট ফলোইং ইমিউনাজেশন (এইএফআই) বলে বর্ণনা করা হচ্ছে। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
রোববার প্রকাশিত ওই খবরে বলা হয়, যে সাড়ে চারশো লোকের মধ্যে টিকা নেয়ার পর নানা ধরনের অসুস্থতার উপসর্গ দেখা গেছে, তাদের মধ্যে কারা কারা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রোজেনেকার উদ্ভাবিত ‘কোভিশিল্ড’ আর কারা ভারত বায়োটেকের তৈরি ‘কোভ্যাক্সিন’ নিয়েছেন, সেই পরিসংখ্যান অবশ্য সরকার প্রকাশ করেনি।
উত্তরপ্রদেশের সরকারি হাসপাতালের একজন কর্মী টিকা নেয়ার ২৪ ঘণ্টা পর মারা গেছেন। তবে জেলার প্রধান মেডিকেল অফিসার বলেছেন টিকা নেয়ার সাথে এই মৃত্যুর কোন সম্পর্ক নেই। এরপরই কলকাতায় ৩৫ বছর বয়সী একজন নার্স করোনার টিকা নেয়ার পর অসুস্থ হয়ে পড়েন। স্বাস্থ্য-মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেছেন, ওই নার্স কেন অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলেন সেটা খতিয়ে দেখতে একটা মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, শনিবার ভারতে করোনার টিকাদান কর্মসূচী শুরু হয়। সারা দেশের ৩০০৬টি কেন্দ্রে একই সঙ্গে টিকাদান কর্মসূচীর সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
রোববার প্রকাশিত ওই খবরে বলা হয়, যে সাড়ে চারশো লোকের মধ্যে টিকা নেয়ার পর নানা ধরনের অসুস্থতার উপসর্গ দেখা গেছে, তাদের মধ্যে কারা কারা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রোজেনেকার উদ্ভাবিত ‘কোভিশিল্ড’ আর কারা ভারত বায়োটেকের তৈরি ‘কোভ্যাক্সিন’ নিয়েছেন, সেই পরিসংখ্যান অবশ্য সরকার প্রকাশ করেনি।
উত্তরপ্রদেশের সরকারি হাসপাতালের একজন কর্মী টিকা নেয়ার ২৪ ঘণ্টা পর মারা গেছেন। তবে জেলার প্রধান মেডিকেল অফিসার বলেছেন টিকা নেয়ার সাথে এই মৃত্যুর কোন সম্পর্ক নেই। এরপরই কলকাতায় ৩৫ বছর বয়সী একজন নার্স করোনার টিকা নেয়ার পর অসুস্থ হয়ে পড়েন। স্বাস্থ্য-মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেছেন, ওই নার্স কেন অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলেন সেটা খতিয়ে দেখতে একটা মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, শনিবার ভারতে করোনার টিকাদান কর্মসূচী শুরু হয়। সারা দেশের ৩০০৬টি কেন্দ্রে একই সঙ্গে টিকাদান কর্মসূচীর সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।