বাংলারজমিন
প্রার্থীরা ভোট চায় ভোটাররা চায় ইশতেহার
মো. জোবায়ের হোসেন, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) থেকে
১৮ জানুয়ারি ২০২১, সোমবার, ৮:৫৬ অপরাহ্ন
তৃতীয় ধাপে আগামী ৩০শে জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর পৌরসভার নির্বাচন। এতে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত সালমা আক্তার ও বিএনপি’র মনোনীত শফিকুল ইসলাম ফরিদ। একটি ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন একজন কাউন্সিলর প্রার্থী। এছাড়া বাকি ৮টি পৌর ওয়ার্ডের বিপরীতে সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে অংশ নিচ্ছেন ২৯ প্রার্থী ও বিশেষ কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে অংশ নিচ্ছেন ১১ জন নারী প্রার্থী।
গত ১১ই জানুয়ারি জেলা নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রতীক বরাদ্দ দেয়ার পর তুমুল বেগে প্রচার প্রচারণায় ব্যস্ত মেয়র কাউন্সিলর প্রার্থী ও তাদের অনুসারীরা। বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণা রীতিমতো আলোচনায়। তবে কোনো প্রার্থী এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছেন বলে জানা যায়নি। কিন্তু মির্জাপুর পৌরসভার কয়েকটি স্থান ঘুরে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার একাধিক ভোটারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে সচেতন ভোটাররা মূলত প্রচার প্রচারণা আর মুখের কথায় ভোটের প্রতি তেমন একটা আকৃষ্ট হচ্ছেন না। তারা অপেক্ষা করছেন নির্বাচনী ইশতেহারের জন্য। সচেতন ভোটারদের অভিমত, মেয়র-কাউন্সিলর প্রার্থীরা মির্জাপুর পৌরসভার অবকাঠামোগত উন্নয়ন, পৌর সেবার উন্নয়ন ও পৌর এলাকায় বিদ্যমান সমস্যাগুলোর সমাধানকল্পে তাদের চিন্তাভাবনা সংবলিত লিখিত ইশতেহার ঘোষণা করলে ভোটের প্রতি ভোটারদের আগ্রহ বাড়বে ও সঠিক মানুষটিকে বেছে নেয়া ভোটারদের জন্য সহজ হবে। এ প্রসঙ্গে মির্জাপুর পৌরসভার ভোটার মির্জাপুর সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. জাহাঙ্গীর আলম প্রার্থীদের কাছে ইশতেহার প্রকাশের জোর দাবি জানিয়ে বলেন, যেহেতু এটি একটি স্থানীয় সরকার নির্বাচন তাই যিনি স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি হবেন তিনি স্থানীয় চাহিদা ও স্থানীয় সমস্যারগুলো চিহ্নিত করে ইশতেহার প্রকাশ করবেন বলে তিনি আশা করেন।
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র আল আমিন বলেন, প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইশতেহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমি চাই প্রার্থীরা নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করুক। এটা সবার জন্যই ভালো।
মির্জাপুর বাজার বণিক সমিতির সভাপতি গোলাম ফারুক সিদ্দিকী বলেন, আমাদের মির্জাপুরে ব্যবসায়ীদের অনেক সমস্যা রয়েছে। এসব নিয়ে প্রার্থীরা যদি ইশতেহার প্রকাশ করেন তবে যোগ্য জনপ্রতিনিধি বেছে নেয়া ভোটারদের জন্য সহজ হবে।
এছাড়া পৌরসভার একাধিক ভোটারের সঙ্গে কথা হলে তাদের কথায় প্রার্থী কর্তৃক ইশতেহার প্রকাশের প্রয়োজনীয়তা উঠে আসে।
এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী সালমা আক্তার বলেন, আমরা মির্জাপুর পৌরসভার উন্নয়ন ও সমস্যা নিরসনে নিজস্ব পরিকল্পনা সংবলিত লিফলেট করার প্রস্তুতি নিয়েছি। বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম ফরিদ বলেন, আমি নির্বাচনী প্রচারণা রয়েছি। এখান থেকে ফিরে নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইশতেহারের বিষয়ে কথা বলবো। তবে ইশতেহার প্রকাশের চিন্তাভাবনা রয়েছে আমাদের।
উপজেলা নির্বাচন অফিসার উম্মে তানিয়া বলেন, নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশে নির্বাচনী আচরণবিধিতে কোনো সমস্যা নেই। চাইলে প্রার্থীরা নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করতে পারেন।
প্রসঙ্গত, মির্জাপুর পৌরসভায় মোট ভোটারের সংখ্যা ২১ হাজার ৬৬৯ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ১০ হাজার ২০৪ জন ও নারী ভোটার ১১৪৬৫ জন।
গত ১১ই জানুয়ারি জেলা নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রতীক বরাদ্দ দেয়ার পর তুমুল বেগে প্রচার প্রচারণায় ব্যস্ত মেয়র কাউন্সিলর প্রার্থী ও তাদের অনুসারীরা। বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণা রীতিমতো আলোচনায়। তবে কোনো প্রার্থী এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছেন বলে জানা যায়নি। কিন্তু মির্জাপুর পৌরসভার কয়েকটি স্থান ঘুরে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার একাধিক ভোটারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে সচেতন ভোটাররা মূলত প্রচার প্রচারণা আর মুখের কথায় ভোটের প্রতি তেমন একটা আকৃষ্ট হচ্ছেন না। তারা অপেক্ষা করছেন নির্বাচনী ইশতেহারের জন্য। সচেতন ভোটারদের অভিমত, মেয়র-কাউন্সিলর প্রার্থীরা মির্জাপুর পৌরসভার অবকাঠামোগত উন্নয়ন, পৌর সেবার উন্নয়ন ও পৌর এলাকায় বিদ্যমান সমস্যাগুলোর সমাধানকল্পে তাদের চিন্তাভাবনা সংবলিত লিখিত ইশতেহার ঘোষণা করলে ভোটের প্রতি ভোটারদের আগ্রহ বাড়বে ও সঠিক মানুষটিকে বেছে নেয়া ভোটারদের জন্য সহজ হবে। এ প্রসঙ্গে মির্জাপুর পৌরসভার ভোটার মির্জাপুর সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. জাহাঙ্গীর আলম প্রার্থীদের কাছে ইশতেহার প্রকাশের জোর দাবি জানিয়ে বলেন, যেহেতু এটি একটি স্থানীয় সরকার নির্বাচন তাই যিনি স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি হবেন তিনি স্থানীয় চাহিদা ও স্থানীয় সমস্যারগুলো চিহ্নিত করে ইশতেহার প্রকাশ করবেন বলে তিনি আশা করেন।
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র আল আমিন বলেন, প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইশতেহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমি চাই প্রার্থীরা নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করুক। এটা সবার জন্যই ভালো।
মির্জাপুর বাজার বণিক সমিতির সভাপতি গোলাম ফারুক সিদ্দিকী বলেন, আমাদের মির্জাপুরে ব্যবসায়ীদের অনেক সমস্যা রয়েছে। এসব নিয়ে প্রার্থীরা যদি ইশতেহার প্রকাশ করেন তবে যোগ্য জনপ্রতিনিধি বেছে নেয়া ভোটারদের জন্য সহজ হবে।
এছাড়া পৌরসভার একাধিক ভোটারের সঙ্গে কথা হলে তাদের কথায় প্রার্থী কর্তৃক ইশতেহার প্রকাশের প্রয়োজনীয়তা উঠে আসে।
এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী সালমা আক্তার বলেন, আমরা মির্জাপুর পৌরসভার উন্নয়ন ও সমস্যা নিরসনে নিজস্ব পরিকল্পনা সংবলিত লিফলেট করার প্রস্তুতি নিয়েছি। বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম ফরিদ বলেন, আমি নির্বাচনী প্রচারণা রয়েছি। এখান থেকে ফিরে নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইশতেহারের বিষয়ে কথা বলবো। তবে ইশতেহার প্রকাশের চিন্তাভাবনা রয়েছে আমাদের।
উপজেলা নির্বাচন অফিসার উম্মে তানিয়া বলেন, নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশে নির্বাচনী আচরণবিধিতে কোনো সমস্যা নেই। চাইলে প্রার্থীরা নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করতে পারেন।
প্রসঙ্গত, মির্জাপুর পৌরসভায় মোট ভোটারের সংখ্যা ২১ হাজার ৬৬৯ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ১০ হাজার ২০৪ জন ও নারী ভোটার ১১৪৬৫ জন।