বাংলারজমিন
ফটিকছড়িতে স্বামীর নির্যাতনে স্ত্রীর মৃত্যু
ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
১৫ জানুয়ারি ২০২১, শুক্রবার, ৭:৫৬ অপরাহ্ন
ফটিকছড়ির ভূজপুর থানাধীন ২নং দাতঁমারা ইউনিয়নের বালুটিলা ১নং ওয়ার্ডের মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে গৃহবধূ সাহেনা বেগমের (২৫) লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সে ওই এলাকার মোহাম্মদ নুরুল আলমের (২৬) স্ত্রী। এ ঘটনায় সাহেনা বেগমের স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক আছেন।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টার পর থেকে যেকোন সময় মারা যান বলে ধারণা করা হচ্ছে। সকালে পুলিশে খবর দিলে একইদিন দুপুর ১২টার দিকে গৃহবধূ সাহেনা বেগমের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, খবর পেয়ে সাহেনা বেগমের লাশ তার শ্বশুর বাড়ির বসত ঘর থেকে হাত বাঁধা অবস্থায় লাশ উদ্ধার করে। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. ইউসুফ বলেন, তাদের পারিবারিক কলহের জেরে এ ঘটনা ঘটতে পারে। নিহতের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় নির্যাতনের আলামত পাওয়া গেছে।
এ ব্যাপারে দাঁতমারা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আতাউল হক চৌধুরী বলেন, নিহত গৃহবধূর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে স্বামী মো. নুরুল আলম ও তার শাশুড়ির নির্যাতনে কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় সাহেনা বেগমের স্বামী ও শাশুড়ির বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
সে ওই এলাকার মোহাম্মদ নুরুল আলমের (২৬) স্ত্রী। এ ঘটনায় সাহেনা বেগমের স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক আছেন।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টার পর থেকে যেকোন সময় মারা যান বলে ধারণা করা হচ্ছে। সকালে পুলিশে খবর দিলে একইদিন দুপুর ১২টার দিকে গৃহবধূ সাহেনা বেগমের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, খবর পেয়ে সাহেনা বেগমের লাশ তার শ্বশুর বাড়ির বসত ঘর থেকে হাত বাঁধা অবস্থায় লাশ উদ্ধার করে। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. ইউসুফ বলেন, তাদের পারিবারিক কলহের জেরে এ ঘটনা ঘটতে পারে। নিহতের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় নির্যাতনের আলামত পাওয়া গেছে।
এ ব্যাপারে দাঁতমারা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আতাউল হক চৌধুরী বলেন, নিহত গৃহবধূর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে স্বামী মো. নুরুল আলম ও তার শাশুড়ির নির্যাতনে কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় সাহেনা বেগমের স্বামী ও শাশুড়ির বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন।