অনলাইন
বরগুনা পৌরসভা নির্বাচন
আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী প্রার্থীর মেয়ে ও জামাতাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বরগুনা প্রতিনিধি
১৪ জানুয়ারি ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৮:৩২ অপরাহ্ন
বরগুনা পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর দুই কর্মী ও সমর্থককে মারধর ও বাড়িঘর ভাংচুরের অভিযোগে মামলা হয়েছে। এতে আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী প্রার্থীর মেয়ে ও জামাতাসহ ১৭ জন কর্মী ও সমর্থককে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বরগুনা সদর থানায় মামলাটি দায়ের করেন হামলায় আহতাবস্থায় চিকিৎসাধীন নৌকা প্রতীকের কর্মী মো. জাহাঙ্গীর হোসেন (৪৮)। ঘটনার সময় বাদীর সহধর্মিণীর শ্লীলতাহানিসহ তার ঘর থেকে স্বর্নালংকার ও নগদ টাকা লুটে নেয়ার অভিযোগও আনা হয়েছে।
বুধবার গভীর রাতের এ ঘটনার সময় ঘটনাস্থল থেকেই তিন অভিযুক্তকে আটক করে পুলিশ। দায়ের করা মামলায় আটক এ তিনজনকে অভিযুক্ত করা হলে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আদালতে পাঠায়। তারা হলেন মামলার ১২ নম্বর আসামি বাপ্পি (২৮) ১৩ নম্বর আসামি ইশতি (২৬) এবং ১৪ নম্বর আসামি রাসেল (৩০)।
এ মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী মো. শাহাদাত হোসেনের জামাতা ও তার মেয়ে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মহসিনা মিতুলের স্বামী মো. আরিফ হোসেন খান (৪০)। এছাড়াও মামলার অন্য আসামিরা হলেন, আমিনুল ইসলাম সুমন (৩৫), পরান কৃষ্ণ বনিক (৫৬), লিটন বনিক (২০), জালাল ফকির (৫৫), স্বপন (৪৫), পবিত্র সমাদ্দার (৩৮), মো. ছগির হাওলাদার (৪৫), মীর আবুল কাশেম (৪৮), মো. দুলাল (৪৫), মো. সাইফুল ইসলাম রাসেল (২৮), আ. ছালাম (২৫), মো. শামিম (২৫) এবং মো. রাজিব (৩৫)।
মামলা সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত পৌনে বারোটার দিকে নিজের ঘরের সামনের রাস্তায় নৌকা প্রতীকের পোস্টার লাগানোর সময় বাদি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনকে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ধাওয়া দেয় অভিযুক্তরা। এসময় তিনি দৌড়ে নিজ ঘরে আশ্রয় নিলে, ঘরের দরজা ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে তাকে মারধর শুরু করেন অভিযুক্তরা। তাকে বাঁচাতে তার স্ত্রী এগিয়ে আসলে তাকেও মারধর করে শ্লীলতাহানি করে অভিযুক্তরা। পরে মারধর শেষে মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের ঘরে থাকা স্বর্নালংকার ও নগদ টাকাও লুটে নেয় তারা।
মামলার বিষয়ে বরগুনা সদর থানার ওসি (তদন্ত) মো. শহিদুল বলেন, এ ঘটনায় আটক তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আর বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর বরগুনা সদর থানায় মামলাটি দায়ের করেন হামলায় আহতাবস্থায় চিকিৎসাধীন নৌকা প্রতীকের কর্মী মো. জাহাঙ্গীর হোসেন (৪৮)। ঘটনার সময় বাদীর সহধর্মিণীর শ্লীলতাহানিসহ তার ঘর থেকে স্বর্নালংকার ও নগদ টাকা লুটে নেয়ার অভিযোগও আনা হয়েছে।
বুধবার গভীর রাতের এ ঘটনার সময় ঘটনাস্থল থেকেই তিন অভিযুক্তকে আটক করে পুলিশ। দায়ের করা মামলায় আটক এ তিনজনকে অভিযুক্ত করা হলে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আদালতে পাঠায়। তারা হলেন মামলার ১২ নম্বর আসামি বাপ্পি (২৮) ১৩ নম্বর আসামি ইশতি (২৬) এবং ১৪ নম্বর আসামি রাসেল (৩০)।
এ মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী মো. শাহাদাত হোসেনের জামাতা ও তার মেয়ে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মহসিনা মিতুলের স্বামী মো. আরিফ হোসেন খান (৪০)। এছাড়াও মামলার অন্য আসামিরা হলেন, আমিনুল ইসলাম সুমন (৩৫), পরান কৃষ্ণ বনিক (৫৬), লিটন বনিক (২০), জালাল ফকির (৫৫), স্বপন (৪৫), পবিত্র সমাদ্দার (৩৮), মো. ছগির হাওলাদার (৪৫), মীর আবুল কাশেম (৪৮), মো. দুলাল (৪৫), মো. সাইফুল ইসলাম রাসেল (২৮), আ. ছালাম (২৫), মো. শামিম (২৫) এবং মো. রাজিব (৩৫)।
মামলা সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত পৌনে বারোটার দিকে নিজের ঘরের সামনের রাস্তায় নৌকা প্রতীকের পোস্টার লাগানোর সময় বাদি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনকে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ধাওয়া দেয় অভিযুক্তরা। এসময় তিনি দৌড়ে নিজ ঘরে আশ্রয় নিলে, ঘরের দরজা ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে তাকে মারধর শুরু করেন অভিযুক্তরা। তাকে বাঁচাতে তার স্ত্রী এগিয়ে আসলে তাকেও মারধর করে শ্লীলতাহানি করে অভিযুক্তরা। পরে মারধর শেষে মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের ঘরে থাকা স্বর্নালংকার ও নগদ টাকাও লুটে নেয় তারা।
মামলার বিষয়ে বরগুনা সদর থানার ওসি (তদন্ত) মো. শহিদুল বলেন, এ ঘটনায় আটক তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আর বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।