বাংলারজমিন
গঙ্গাচড়ায় ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ
গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
১৫ জানুয়ারি ২০২১, শুক্রবার, ৮:১৮ অপরাহ্ন
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় কর্মসৃজন কর্মসূচির আওতায় কাজে (৪০ দিনের কাজ) অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে।
এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার নোহালী ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে কর্মসৃজন কর্মসূচির আওতায় ৩৮ জন শ্রমিক নিয়োগ দেয়া হয়। ওই ওয়ার্ডের সদস্য শহিদুল ইসলাম নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে বিদেশ ও ঢাকায় থাকা ব্যক্তিদের নাম অন্তর্ভুক্ত করেন। ইউপি সদস্য তার ভাই জাহেদুলকে লেবার সর্দারের দায়িত্ব দিয়ে তার মাধ্যমে কাজ করেনা এমন শ্রমিকদের কাছ থেকে উৎকোচ গ্রহণ করে নিয়মিত হাজিরা দেখিয়ে মজুরির টাকা প্রদান করেন। ফলে ৩৮ জন শ্রমিকের স্থলে ১৫ থেকে ২০ জন শ্রমিক নিয়মিত কাজ করে থাকে। শ্রমিকদের মধ্যে আহেদুল বিদেশে ও রাবেয়া বেগম ঢাকায় থাকেন। এছাড়া হবিবর রহমান, আসুদা বেগম, আফসার আলী, রনজুনা বেগম, ডালিম, লালবু, নুর মিয়া, সামসুন্নাহার এলাকায় থাকলেও কাজ করেনা বলে নিয়মিত শ্রমিকদের অনেকে জানান। নিয়মিত শ্রমিকরা জানান, ইউপি সদস্য উৎকোচ নিয়ে অনিয়মিত শ্রমিকদের নিয়মিত হাজিরা দেখিয়ে মজুরি প্রদানের ব্যবস্থা করেন। ইউপি সদস্যের এ ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে নিয়মিত শ্রমিকসহ এলাকায় মানুষের মাঝে সমালোচনার ঝড় ওঠে। এদিকে প্রতিবারের ন্যায় মজুরির টাকা উত্তোলনের জন্য ইউপি সদস্য শ্রমিকদের সঙ্গে নিয়ে গত ১২ই জানুয়ারি বড়াইবাড়ি বাজারে রূপালী ব্যাংকে আসেন। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সঠিক শ্রমিকদের টাকা প্রদান করলেও সঠিক শ্রমিকের স্থলে কিছু ভুয়া শ্রমিক আসায় তাদের মজুরি প্রদান বন্ধ রাখে। রূপালী ব্যাংকের ম্যানেজার যারা সঠিক নয় তাদের মজুরি বন্ধ রাখার বিয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি আরো জানান, সঠিক শ্রমিক আসলে তাদের মজুরি দেয়া হবে। এদিকে ভুয়া শ্রমিক দিয়ে মজুরির টাকা উত্তোলন করতে না পারায় ইউপি সদস্য ক্ষিপ্ত হয়ে কিছু শ্রমিকের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। এলাকাবাসী জানায়, ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলামের দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছে সংরক্ষিত নারী সদস্য মিনারা বেগম। ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করেন। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মুনিমুল হক বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার নোহালী ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে কর্মসৃজন কর্মসূচির আওতায় ৩৮ জন শ্রমিক নিয়োগ দেয়া হয়। ওই ওয়ার্ডের সদস্য শহিদুল ইসলাম নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে বিদেশ ও ঢাকায় থাকা ব্যক্তিদের নাম অন্তর্ভুক্ত করেন। ইউপি সদস্য তার ভাই জাহেদুলকে লেবার সর্দারের দায়িত্ব দিয়ে তার মাধ্যমে কাজ করেনা এমন শ্রমিকদের কাছ থেকে উৎকোচ গ্রহণ করে নিয়মিত হাজিরা দেখিয়ে মজুরির টাকা প্রদান করেন। ফলে ৩৮ জন শ্রমিকের স্থলে ১৫ থেকে ২০ জন শ্রমিক নিয়মিত কাজ করে থাকে। শ্রমিকদের মধ্যে আহেদুল বিদেশে ও রাবেয়া বেগম ঢাকায় থাকেন। এছাড়া হবিবর রহমান, আসুদা বেগম, আফসার আলী, রনজুনা বেগম, ডালিম, লালবু, নুর মিয়া, সামসুন্নাহার এলাকায় থাকলেও কাজ করেনা বলে নিয়মিত শ্রমিকদের অনেকে জানান। নিয়মিত শ্রমিকরা জানান, ইউপি সদস্য উৎকোচ নিয়ে অনিয়মিত শ্রমিকদের নিয়মিত হাজিরা দেখিয়ে মজুরি প্রদানের ব্যবস্থা করেন। ইউপি সদস্যের এ ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে নিয়মিত শ্রমিকসহ এলাকায় মানুষের মাঝে সমালোচনার ঝড় ওঠে। এদিকে প্রতিবারের ন্যায় মজুরির টাকা উত্তোলনের জন্য ইউপি সদস্য শ্রমিকদের সঙ্গে নিয়ে গত ১২ই জানুয়ারি বড়াইবাড়ি বাজারে রূপালী ব্যাংকে আসেন। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সঠিক শ্রমিকদের টাকা প্রদান করলেও সঠিক শ্রমিকের স্থলে কিছু ভুয়া শ্রমিক আসায় তাদের মজুরি প্রদান বন্ধ রাখে। রূপালী ব্যাংকের ম্যানেজার যারা সঠিক নয় তাদের মজুরি বন্ধ রাখার বিয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি আরো জানান, সঠিক শ্রমিক আসলে তাদের মজুরি দেয়া হবে। এদিকে ভুয়া শ্রমিক দিয়ে মজুরির টাকা উত্তোলন করতে না পারায় ইউপি সদস্য ক্ষিপ্ত হয়ে কিছু শ্রমিকের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। এলাকাবাসী জানায়, ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলামের দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছে সংরক্ষিত নারী সদস্য মিনারা বেগম। ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করেন। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মুনিমুল হক বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।