ভারত
ভারতে পরকীয়া সম্পর্কিত আইন কি ফের বদলাচ্ছে?
বিশেষ সংবাদদাতা, কলকাতা
১৪ জানুয়ারি ২০২১, বৃহস্পতিবার, ১০:১৫ পূর্বাহ্ন
২০১৮ সালের আগ পর্যন্ত ভারতে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক এবং বিবাহের বাইরে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ ছিল| সুপ্রিম কোর্টের ৫ সদস্যের বেঞ্চ ওই বছরের ২৭শে সেপ্টেম্বর এক ঐতিহাসিক রায়ে ১৫৮ বছরের আইন বদলে দিয়ে পরকীয়াকে আইনসম্মত করেন। নারীর সম্পর্ক ও যৌনসম্পর্কের স্বাধীনতাকে অগ্রাধিকার দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের ৫ বিচারপতি রায় দেন কোনও নারী অথবা পুরুষ পরকীয়া সম্পর্কে জড়ালে তা আর অপরাধ বলে গণ্য হবে না।
কেন্দ্রীয় সরকার সম্প্রতি আর্জি জানিয়েছে, দেশের সেনাবাহিনীর ক্ষেত্রে যেন পরকীয়াকে এবং স্বামীর সম্মতি ব্যাতিরেকে যৌন সম্পর্ককে অপরাধ বলে গণ্য করা হয় এবং অপরাধ প্রমাণিত হলে যেন ৫ বছরের শাস্তি নির্ধারিত হয়।
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জে নরিম্যান ও নবীন সিনহার ডিভিশন বেঞ্চ মামলাটি গ্রহণ করেছেন। এই মামলার প্রেক্ষিতে তারা নোটিশ পাঠিয়েছেন ৫ বছর আগের মামলার বাদি পক্ষকে। এই পক্ষের আবেদনেই এবং মামলায় ২০১৮ সালে ৫ সদস্যের বেঞ্চ ওই যুগান্তকারী রায় দিয়েছিলো।
স্বাভাবিকভাবেই এই পক্ষকে নোটিশ দেয়ায় প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কি পরকীয়া সম্পর্কিত আইনটি বিচারপতির বেঞ্চের রায়টির পুনর্মূল্যায়ন করা হবে? নারীবাদী সংগঠনগুলি মনে করছে পরকীয়া আইন আবার লাগু হলে নারী স্বাধীনতা বিপন্ন হবে। তারা নারী স্বাধীনতা মানেই স্বেচ্ছাচারিতা তা মানতে নারাজ। ৎ
নারী সংগঠনগুলির বক্তব্য, ২০১৮’র পরে হু হু করে পরকীয়ার সংখ্যা বেড়ে গেছে এমন নয়। তাহলে এই আইনের পুনর্মূল্যায়নের প্রশ্ন উঠল কেন?
কেন্দ্রীয় সরকার সম্প্রতি আর্জি জানিয়েছে, দেশের সেনাবাহিনীর ক্ষেত্রে যেন পরকীয়াকে এবং স্বামীর সম্মতি ব্যাতিরেকে যৌন সম্পর্ককে অপরাধ বলে গণ্য করা হয় এবং অপরাধ প্রমাণিত হলে যেন ৫ বছরের শাস্তি নির্ধারিত হয়।
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জে নরিম্যান ও নবীন সিনহার ডিভিশন বেঞ্চ মামলাটি গ্রহণ করেছেন। এই মামলার প্রেক্ষিতে তারা নোটিশ পাঠিয়েছেন ৫ বছর আগের মামলার বাদি পক্ষকে। এই পক্ষের আবেদনেই এবং মামলায় ২০১৮ সালে ৫ সদস্যের বেঞ্চ ওই যুগান্তকারী রায় দিয়েছিলো।
স্বাভাবিকভাবেই এই পক্ষকে নোটিশ দেয়ায় প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কি পরকীয়া সম্পর্কিত আইনটি বিচারপতির বেঞ্চের রায়টির পুনর্মূল্যায়ন করা হবে? নারীবাদী সংগঠনগুলি মনে করছে পরকীয়া আইন আবার লাগু হলে নারী স্বাধীনতা বিপন্ন হবে। তারা নারী স্বাধীনতা মানেই স্বেচ্ছাচারিতা তা মানতে নারাজ। ৎ
নারী সংগঠনগুলির বক্তব্য, ২০১৮’র পরে হু হু করে পরকীয়ার সংখ্যা বেড়ে গেছে এমন নয়। তাহলে এই আইনের পুনর্মূল্যায়নের প্রশ্ন উঠল কেন?