বাংলারজমিন
বরগুনা পৌরসভা নির্বাচন
বিদ্রোহী প্রার্থীকে বহিষ্কার করে আওয়ামী লীগের মাইকিং
বরগুনা প্রতিনিধি
১৪ জানুয়ারি ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৮:০২ অপরাহ্ন
বরগুনা পৌরসভা নির্বাচনে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে বর্তমান পৌর মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহাদাত হোসেনকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করেছে জেলা আওয়ামী লীগ। গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ এ বিষয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। এ ছাড়াও বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত শহরে মাইকিং করেও ঘোষণা করা হয়। ২০১৫ সালের পৌর নির্বাচনেও শাহাদাত হোসেন দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে মেয়র পদে নির্বাচন করে বিজয়ী হন।
বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর কবীর স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র মোতাবেক কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ডের সিদ্ধান্ত অমান্য করে দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত নৌকা মার্কার প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে দলের সকল পদ থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, গঠনতন্ত্র অনুসারে শাহাদাত হোসেনের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। তাকে আজীবনের জন্য আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের সকল পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। নৌকার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে কেউ দলীয় সুবিধা ভোগ করবে সে সুযোগ নেই। আমরা তাকে মনোনয়ন প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছিলাম, তিনি আমাদের অসম্মান করে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াননি। তার পক্ষে যদি দলের কেউ অবস্থান নেয়, তার বিরুদ্ধেও আমরা ব্যবস্থা নেবো।
২০১৫ সালের নির্বাচনে ও নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এ সময় তিনি পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। দলের মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় ওই সময় তাকে সাময়িক বহিষ্কার করেছিল বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ।
এ বিষয়ে পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী শাহাদাত হোসেন বলেন, সাংগঠনিক নিয়ম অনুসারে দল থেকে বহিষ্কৃত হয়েছি। বঙ্গবন্ধু আর জননেত্রী শেখ হাসিনাকেও তো আর আমার মন থেকে বহিষ্কার করা যাবে না। জনগণের ভালোবাসার কাছে পরাজিত হয়েই নির্বাচন করতে বাধ্য হয়েছি। আমি মানুষের রাজনীতি করি, রাজনীতি তো মানুষের সেবার জন্য, পৌরবাসীর ভালোবাসা ও সমর্থনে আমি প্রার্থী হয়েছি।
বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর কবীর স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র মোতাবেক কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ডের সিদ্ধান্ত অমান্য করে দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত নৌকা মার্কার প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে দলের সকল পদ থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, গঠনতন্ত্র অনুসারে শাহাদাত হোসেনের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। তাকে আজীবনের জন্য আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের সকল পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। নৌকার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে কেউ দলীয় সুবিধা ভোগ করবে সে সুযোগ নেই। আমরা তাকে মনোনয়ন প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছিলাম, তিনি আমাদের অসম্মান করে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াননি। তার পক্ষে যদি দলের কেউ অবস্থান নেয়, তার বিরুদ্ধেও আমরা ব্যবস্থা নেবো।
২০১৫ সালের নির্বাচনে ও নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এ সময় তিনি পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। দলের মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় ওই সময় তাকে সাময়িক বহিষ্কার করেছিল বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ।
এ বিষয়ে পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী শাহাদাত হোসেন বলেন, সাংগঠনিক নিয়ম অনুসারে দল থেকে বহিষ্কৃত হয়েছি। বঙ্গবন্ধু আর জননেত্রী শেখ হাসিনাকেও তো আর আমার মন থেকে বহিষ্কার করা যাবে না। জনগণের ভালোবাসার কাছে পরাজিত হয়েই নির্বাচন করতে বাধ্য হয়েছি। আমি মানুষের রাজনীতি করি, রাজনীতি তো মানুষের সেবার জন্য, পৌরবাসীর ভালোবাসা ও সমর্থনে আমি প্রার্থী হয়েছি।