বাংলারজমিন
দেবিদ্বারে সরকারি খাল ভরাট করছেন প্রভাবশালীরা
দেবিদ্বার (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
১৪ জানুয়ারি ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৭:৩৮ অপরাহ্ন
কুমিল্লার দেবিদ্বারে পৌর শহরের প্রাণকেন্দ্রে প্রবাহমান সরকারি খাল ভরাট করে দখলের অভিযোগ উঠেছে। এতে প্রবাহমান খালের পানির গতি প্রবাহ আটকে গেছে।
গতকাল বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, পৌর এলাকার চেয়ারম্যান বাড়ির মৃত আবদুল মালেকর ছেলে কামাল হোসেন, মোশরাফ হোসেন, জামাল হোসেন ও কামরুল ইসলাম সরকারি খালে মাটি ফেলে ভরাটের কাজ করছেন। এতে প্রবাহমান এ খালটি মরা খালে পরিণত হয়েছে। শহরের পয়ো:বর্জ্য আটকে পরিবেশ দূষণ ঘটছে। মাটি ফেলে খাল ভরাট করার পর পানি নিষ্কাশণের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা যায়, দেবিদ্বার পৌর এলাকাসহ বিভিন্ন আবাসিক এলাকার ড্রেনের পানি নিষ্কাশনের একমাত্র এ খালটি ভরাট করায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। বৃষ্টির মৌসুমে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হবে পৌরবাসীদের।
স্থানীয়রা বলেছেন, এ খালটি দেবিদ্বারের প্রাচীণ খাল। খালটি ভরাট করা হলে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হবে, ফলে এলাকাবাসীকে দুর্ভোগের শিকার হতে হবে। তা ছাড়া, খাল, নদী, জলাশয় ভরাট করার বিষয়ে আইনি বিধিনিষেধ আছে, কেন না এসব কর্মকা-ের ফলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত কামাল হোসেন বলেন, এখানে একটি ময়লার স্তুপ ছিল দুর্গন্ধে পরিবেশ নোংরা ছিল, মাটি ফেলে ভরাট করছি। সরকার যখন চাইবে ছেড়ে দেবো।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাকিব হাসান বলেন, সরকারি খাল দখল করে ভরাটের কথা জানার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সহকারী কমিশনারকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সহকারী কমিশনার মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, খাল ভরাটের কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
গতকাল বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, পৌর এলাকার চেয়ারম্যান বাড়ির মৃত আবদুল মালেকর ছেলে কামাল হোসেন, মোশরাফ হোসেন, জামাল হোসেন ও কামরুল ইসলাম সরকারি খালে মাটি ফেলে ভরাটের কাজ করছেন। এতে প্রবাহমান এ খালটি মরা খালে পরিণত হয়েছে। শহরের পয়ো:বর্জ্য আটকে পরিবেশ দূষণ ঘটছে। মাটি ফেলে খাল ভরাট করার পর পানি নিষ্কাশণের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা যায়, দেবিদ্বার পৌর এলাকাসহ বিভিন্ন আবাসিক এলাকার ড্রেনের পানি নিষ্কাশনের একমাত্র এ খালটি ভরাট করায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। বৃষ্টির মৌসুমে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হবে পৌরবাসীদের।
স্থানীয়রা বলেছেন, এ খালটি দেবিদ্বারের প্রাচীণ খাল। খালটি ভরাট করা হলে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হবে, ফলে এলাকাবাসীকে দুর্ভোগের শিকার হতে হবে। তা ছাড়া, খাল, নদী, জলাশয় ভরাট করার বিষয়ে আইনি বিধিনিষেধ আছে, কেন না এসব কর্মকা-ের ফলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত কামাল হোসেন বলেন, এখানে একটি ময়লার স্তুপ ছিল দুর্গন্ধে পরিবেশ নোংরা ছিল, মাটি ফেলে ভরাট করছি। সরকার যখন চাইবে ছেড়ে দেবো।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাকিব হাসান বলেন, সরকারি খাল দখল করে ভরাটের কথা জানার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সহকারী কমিশনারকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সহকারী কমিশনার মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, খাল ভরাটের কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।