অনলাইন
হিন্দুস্তান টাইমস এর প্রতিবেদন
একসাথে কাজ করছে চীন-পাকিস্তান, দু'দিক থেকেই আক্রমণ আসতে পারে: ভারতীয় সেনাপ্রধান
১২ জানুয়ারি ২০২১, মঙ্গলবার, ৯:০৬ অপরাহ্ন
ভারতের সেনা দিবসের আগে বাৎসরিক সংবাদ সম্মেলনে খোলাখুলিভাবে জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন দেশটির সেনাপ্রধান এমএম নারাভানে। পাকিস্তান-চীন জোট যে ভারতের জন্য কড়া চ্যালেঞ্জ, সে কথা স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি। তারা যে একসঙ্গে যে কোন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারে, সে সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না বলে জানান তিনি। একই সঙ্গে পূর্ব লাদাখে ভারতের সুদূরপ্রসারী রণনীতির কথাও তুলে ধরেন।
নারাভানে বলেন, পূর্ব লাদাখে যতোদিন প্রয়োজন, মাটি আঁকড়ে পড়ে থাকবে ভারতীয় সেনাবাহিনী। যদি চীনের সঙ্গে আলোচনায় দ্রুত ফল না মেলে, তাহলে ভারতীয় সেনা ওই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বহুদিন থাকতে প্রস্তুত। তবে, চীন যে দশ হাজার সেনা কমিয়েছে, সেটাকে বিশেষ আমল দিতে রাজি নন নারাভানে।
তিনি জানান, শুধু পূর্ব লাদাখ নয়, চীনের সঙ্গে ভারতের সীমান্ত জুড়েই সেনারা এখন খুব সতর্ক। চীন রাস্তা ও ব্যারাক বানাচ্ছে বিভিন্ন রাজ্যের সীমান্তে। সে অনুযায়ী ভারতও নিজের রণকৌশল বদলাচ্ছে। গত বছরের এপ্রিলে চীন প্রথমে আগ্রাসী মনোভাব দেখিয়ে ভারতকে চমকে দিলেও আগস্ট মাসে ভারত সেটা সুদে আসলে পুষিয়ে নিয়েছে। আগস্টে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ চূড়ো প্যাংগং লেকের ধারে দখল করে ভারত, যা চীনকে চমকে দেয়।
খোলাখুলিভাবে নারাভানে জানান, একসাথে কাজ করছে পাকিস্তান ও চীন। শুধু সামরিক নয় অন্য ধারাতেও তারা একসঙ্গে কাজ করছে। এর ফলে দুই দিক থেকেই আক্রমণ আসতে পারে, সে সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না বলে জানান সেনাপ্রধান। সেরকম কোনো পরিস্থিতি হলে যেদিক থেকে বেশি বিপদ, সেটাকে আগে মোকাবিলা করা হবে। পরিকল্পনার সময় চীন ও পাকিস্তানের সম্ভাব্য একসঙ্গে আক্রমণ করার বিষয়টি যে খেয়াল রাখা হয়, সেটাও জানান তিনি।
নারাভানে বলেন, পূর্ব লাদাখে যতোদিন প্রয়োজন, মাটি আঁকড়ে পড়ে থাকবে ভারতীয় সেনাবাহিনী। যদি চীনের সঙ্গে আলোচনায় দ্রুত ফল না মেলে, তাহলে ভারতীয় সেনা ওই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বহুদিন থাকতে প্রস্তুত। তবে, চীন যে দশ হাজার সেনা কমিয়েছে, সেটাকে বিশেষ আমল দিতে রাজি নন নারাভানে।
তিনি জানান, শুধু পূর্ব লাদাখ নয়, চীনের সঙ্গে ভারতের সীমান্ত জুড়েই সেনারা এখন খুব সতর্ক। চীন রাস্তা ও ব্যারাক বানাচ্ছে বিভিন্ন রাজ্যের সীমান্তে। সে অনুযায়ী ভারতও নিজের রণকৌশল বদলাচ্ছে। গত বছরের এপ্রিলে চীন প্রথমে আগ্রাসী মনোভাব দেখিয়ে ভারতকে চমকে দিলেও আগস্ট মাসে ভারত সেটা সুদে আসলে পুষিয়ে নিয়েছে। আগস্টে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ চূড়ো প্যাংগং লেকের ধারে দখল করে ভারত, যা চীনকে চমকে দেয়।
খোলাখুলিভাবে নারাভানে জানান, একসাথে কাজ করছে পাকিস্তান ও চীন। শুধু সামরিক নয় অন্য ধারাতেও তারা একসঙ্গে কাজ করছে। এর ফলে দুই দিক থেকেই আক্রমণ আসতে পারে, সে সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না বলে জানান সেনাপ্রধান। সেরকম কোনো পরিস্থিতি হলে যেদিক থেকে বেশি বিপদ, সেটাকে আগে মোকাবিলা করা হবে। পরিকল্পনার সময় চীন ও পাকিস্তানের সম্ভাব্য একসঙ্গে আক্রমণ করার বিষয়টি যে খেয়াল রাখা হয়, সেটাও জানান তিনি।