অনলাইন
রাবিতে চাকরির দাবিতে ছাত্রলীগের আন্দোলন
রাবি প্রতিনিধি
১২ জানুয়ারি ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:১৫ অপরাহ্ন
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) নিয়োগ কার্যক্রম কেন বন্ধ এবং উপাচার্য কেন ১৯৭৩ এর অধ্যাদেশ সমুন্নত রাখতে পারেননি তার প্রতিবাদে আন্দোলনে নেমেছে বিশ্ববিদ্যাল ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমান কমিটির চাকরিপ্রত্যাশী নেতাকর্মীরা। সোমবার রাত ৯টায় উপাচার্য অধ্যাপক এম আবদুস সোবহানকে তার নিজ বাসভবনে অবরুদ্ধ করার মধ্য দিয়ে তারা এই আন্দোলন শুরু করেন। বাস ভবনে তালা লাগানোর পর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনেও তালা লাগিয়ে দেয় আন্দোলনকারীরা। এ বিষয়ে আন্দোলনকারীদের অন্যতম রাবি শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইলিয়াস হোসেন বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ‘প্রশাসনিক’ কারণ দেখিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ রেখেছেন। সেই ‘প্রশাসনিক’ কারণটা কি? আমরা তার স্পষ্ট ব্যাখ্যা চাই। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য যদি দুর্নীতি করে থাকেন, তাহলে তার দুর্নীতির কেন বিচার হচ্ছে না? একজন দুর্নীতিবাজ উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয় দায়িত্বে থাকতে পারেন না। অথচ উপাচার্য দায়িত্বে আছেন, কিন্তু নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় কেন এটা করেছে আমরা তার ব্যাখ্যাও দাবি করছি।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার দুপুরে অফিস চলাকালীন রেজিস্ট্রার দপ্তরের অ্যাডহকে এক চাকরি প্রার্থীর চাকরি নিশ্চিত হলে সন্ধ্যার দিকে চাকরি প্রত্যাশী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উপাচার্য ভবনের সামনে জড়ো হতে থাকেন। সেখানে কিছুক্ষণ অবস্থানের পর শাখা ছাত্রলীগের ছয়জনের একটি দল উপাচার্যের সঙ্গে দেখা করেন। উপাচার্য তাদের চাকরি নিশ্চিতের বিষয়ে আশ্বস্ত না করলে বাইরে এসে তারা উপাচার্যের ভবন ও প্রশাসন ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেন। প্রশাসন ভবনে তালা লাগানোর ফলে বন্ধ হয়ে যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম। প্রশাসন ভবনে ঢুকতে পারেনি কোনো প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী।
সারারাত অবরোধের পর আন্দোলনকারীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিলে মঙ্গলবার সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষে উপ উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা, চৌধুরী মোহাম্মদ জাকারিয়া, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আব্দুস সালাম ও প্রক্টর অধ্যাপক লুৎফর রহমান ছাত্রলীগের ৬ জন নেতার সঙ্গে প্রশাসন ভবনে আলোচনায় বসেন। সেখানে ২ ঘণ্টা আলোচনা শেষে আড়াইটার দিকে ২৪ ঘণ্টার জন্য আন্দোলন স্থগিত করেন আন্দোলনকারীরা।
আলোচনা শেষে ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইলিয়াস হোসেন বলেন, ‘আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক ইন্তেকাল করেছেন। এ বিষয়টি মাথায় রেখে আমরা একদিনের জন্য আন্দোলন স্থগিত করছি। আগামীকাল উপাচার্য আমাদের সঙ্গে নিজেই আলোচনায় বসবেন বলে আমাদেরকে জানানো হয়েছে। আলোচনায় তারা যদি আমাদেরকে স্পষ্ট করে ব্যাখ্যা দিতে পারে, তাহলে আমরা আর আন্দোলনে যাব না। কিন্তু আগামীকাল উপাচার্য যদি ব্যাখ্যা করতে না পারেন, তাহলে আমরা আবার আন্দোলন শুরু করব।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাংবাদিকদের জানান, আন্দোলনকারীরা শিক্ষকদের প্রতি সম্মান জানিয়ে আজকের মত আন্দোলন স্থগিত করেছে। আগামীকালকে আবার তাদের সঙ্গে আলোচনা হবে।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার দুপুরে অফিস চলাকালীন রেজিস্ট্রার দপ্তরের অ্যাডহকে এক চাকরি প্রার্থীর চাকরি নিশ্চিত হলে সন্ধ্যার দিকে চাকরি প্রত্যাশী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উপাচার্য ভবনের সামনে জড়ো হতে থাকেন। সেখানে কিছুক্ষণ অবস্থানের পর শাখা ছাত্রলীগের ছয়জনের একটি দল উপাচার্যের সঙ্গে দেখা করেন। উপাচার্য তাদের চাকরি নিশ্চিতের বিষয়ে আশ্বস্ত না করলে বাইরে এসে তারা উপাচার্যের ভবন ও প্রশাসন ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেন। প্রশাসন ভবনে তালা লাগানোর ফলে বন্ধ হয়ে যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম। প্রশাসন ভবনে ঢুকতে পারেনি কোনো প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী।
সারারাত অবরোধের পর আন্দোলনকারীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিলে মঙ্গলবার সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষে উপ উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা, চৌধুরী মোহাম্মদ জাকারিয়া, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আব্দুস সালাম ও প্রক্টর অধ্যাপক লুৎফর রহমান ছাত্রলীগের ৬ জন নেতার সঙ্গে প্রশাসন ভবনে আলোচনায় বসেন। সেখানে ২ ঘণ্টা আলোচনা শেষে আড়াইটার দিকে ২৪ ঘণ্টার জন্য আন্দোলন স্থগিত করেন আন্দোলনকারীরা।
আলোচনা শেষে ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইলিয়াস হোসেন বলেন, ‘আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক ইন্তেকাল করেছেন। এ বিষয়টি মাথায় রেখে আমরা একদিনের জন্য আন্দোলন স্থগিত করছি। আগামীকাল উপাচার্য আমাদের সঙ্গে নিজেই আলোচনায় বসবেন বলে আমাদেরকে জানানো হয়েছে। আলোচনায় তারা যদি আমাদেরকে স্পষ্ট করে ব্যাখ্যা দিতে পারে, তাহলে আমরা আর আন্দোলনে যাব না। কিন্তু আগামীকাল উপাচার্য যদি ব্যাখ্যা করতে না পারেন, তাহলে আমরা আবার আন্দোলন শুরু করব।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাংবাদিকদের জানান, আন্দোলনকারীরা শিক্ষকদের প্রতি সম্মান জানিয়ে আজকের মত আন্দোলন স্থগিত করেছে। আগামীকালকে আবার তাদের সঙ্গে আলোচনা হবে।