খেলা
আমিরের কড়া সমালোচনা করলেন মিসবাহ
স্পোর্টস ডেস্ক
১২ জানুয়ারি ২০২১, মঙ্গলবার, ২:২১ অপরাহ্ন
হঠাৎ করেই অবসরের ঘোষণা দেন মোহাম্মদ আমির। পাকিস্তান দলের বৈরি আবহাওয়া তাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়তে বাধ্য করে। ক্ষুব্ধ আমিরের এমন অভিযোগ স্পষ্ট ইঙ্গিত করে বোলিং পরামর্শক ওয়াকার ইউনুস ও প্রধান কোচ মিসবাহ উল হকের দিকে। তবে মিসবাহ তার বক্তব্যের বিরোধিতা করে জানান, নিজের দোষে অবসরের পথ বেছে নিতে হয় আমিরকে।
টেস্ট ক্রিকেট থেকে আগেই অবসর নেন আমির। এবার ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটকেও বিদায় জানান ২৮ বছর বয়সের এই পাক পেসার। আচমকা অবসরের কারণ হিসেবে আমির বলেন, প্রচ- মানসিক নির্যাতন, অসহনীয় চাপ ও দলের বৈরি আবহাওয়াই তাকে অবসরের পথ দেখায়। টিম ম্যানেজমেন্টকেও দোষারোপ করেছেন তিনি।
সোমবার (১১ই জানুয়ারি) এক সাক্ষাৎকারে এ প্রসঙ্গে কথা বলেন মিসবাহ, ‘আমিরের ঘটনায় ওয়াকারকে অভিযুক্ত করা হয়। এসবের কোনো সত্যতা নেই। ৬ জন নির্বাচক ছিলেন, সঙ্গে আমি প্রধান নির্বাচক। কাজেই শুধু একজনই নির্বাচনে প্রভাব রেখেছে, এটা অসম্ভব।’
মিসবাহ’র বক্তব্য, পারফরম্যান্সজনিত কারণে দলে ছিলেন না আমির। ঘরোয়া ক্রিকেটে নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করতে বলা হয় তাকে। কিন্তু সে অবসর বেছে নেয়। তিনি বলেন, ‘আমির তিলকে তাল বানাচ্ছে। তার বাদ পড়ার বিষয়টি সাধারণ প্রক্রিয়া। শুধু সিনিয়র হিসেবে কাউকে দলে নেয়া যায় না, ফর্মও দেখতে হয়।’
সাম্প্রতিক ৯ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে ওভারপ্রতি ৮ রানের খরচায় আমিরের সংগ্রহ ছিল মাত্র ৭ উইকেট। বিশেষ করে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে গতবছরের টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাজে খেলেন তিনি। দুই ম্যাচে মাত্র ৪.১ ওভার বল করে ১ উইকেট নেন আমির। হ্যামস্ট্রিং ইনজুরির কারণে ঠিকভাবে ফিল্ডিংও করতে পারেননি। ইনজুরির কারণে শেষ টি-টোয়েন্টিতেও ছিলেন না। পরে ঘরোয়া ক্রিকেট ন্যাশনাল টি-টোয়েন্টি কাপে সাত ম্যাচে ৩৮.৩৩ গড়ে মাত্র ৬ উইকেট নেন আমির। যার ফলে তাকে বাদ দিয়ে তরুণ পেসারদের সুযোগ দেয় নির্বাচকরা।
মিসবাহ বলেন, ‘শাহিন আফ্রিদি, হাসনাইন, হারিস রউফের মতো বোলাররা এখন নিজেদের সেরাটা দিচ্ছে। আমিরের উচিত ছিলো তাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নিজেকে প্রমাণ করা।’
স্পট ফিক্সিংয়ের দায়ে ৫ বছর জাতীয় দল থেকে নির্বাসিত ছিলেন আমির। তার দলে ফেরা নিয়ে বিরোধিতা করে অনেক ক্রিকেটার। সেই কথা মনে করিয়ে মিসবাহ বলেন, ‘সে যখন ফিরে এলো, আমি অধিনায়ক ছিলাম। তখন তাকে স্বাগত জানাই, সবকিছু ভুলে দলের স্বার্থে তাকে সমর্থন করি।’
টেস্ট ক্রিকেট থেকে আগেই অবসর নেন আমির। এবার ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটকেও বিদায় জানান ২৮ বছর বয়সের এই পাক পেসার। আচমকা অবসরের কারণ হিসেবে আমির বলেন, প্রচ- মানসিক নির্যাতন, অসহনীয় চাপ ও দলের বৈরি আবহাওয়াই তাকে অবসরের পথ দেখায়। টিম ম্যানেজমেন্টকেও দোষারোপ করেছেন তিনি।
সোমবার (১১ই জানুয়ারি) এক সাক্ষাৎকারে এ প্রসঙ্গে কথা বলেন মিসবাহ, ‘আমিরের ঘটনায় ওয়াকারকে অভিযুক্ত করা হয়। এসবের কোনো সত্যতা নেই। ৬ জন নির্বাচক ছিলেন, সঙ্গে আমি প্রধান নির্বাচক। কাজেই শুধু একজনই নির্বাচনে প্রভাব রেখেছে, এটা অসম্ভব।’
মিসবাহ’র বক্তব্য, পারফরম্যান্সজনিত কারণে দলে ছিলেন না আমির। ঘরোয়া ক্রিকেটে নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করতে বলা হয় তাকে। কিন্তু সে অবসর বেছে নেয়। তিনি বলেন, ‘আমির তিলকে তাল বানাচ্ছে। তার বাদ পড়ার বিষয়টি সাধারণ প্রক্রিয়া। শুধু সিনিয়র হিসেবে কাউকে দলে নেয়া যায় না, ফর্মও দেখতে হয়।’
সাম্প্রতিক ৯ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে ওভারপ্রতি ৮ রানের খরচায় আমিরের সংগ্রহ ছিল মাত্র ৭ উইকেট। বিশেষ করে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে গতবছরের টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাজে খেলেন তিনি। দুই ম্যাচে মাত্র ৪.১ ওভার বল করে ১ উইকেট নেন আমির। হ্যামস্ট্রিং ইনজুরির কারণে ঠিকভাবে ফিল্ডিংও করতে পারেননি। ইনজুরির কারণে শেষ টি-টোয়েন্টিতেও ছিলেন না। পরে ঘরোয়া ক্রিকেট ন্যাশনাল টি-টোয়েন্টি কাপে সাত ম্যাচে ৩৮.৩৩ গড়ে মাত্র ৬ উইকেট নেন আমির। যার ফলে তাকে বাদ দিয়ে তরুণ পেসারদের সুযোগ দেয় নির্বাচকরা।
মিসবাহ বলেন, ‘শাহিন আফ্রিদি, হাসনাইন, হারিস রউফের মতো বোলাররা এখন নিজেদের সেরাটা দিচ্ছে। আমিরের উচিত ছিলো তাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নিজেকে প্রমাণ করা।’
স্পট ফিক্সিংয়ের দায়ে ৫ বছর জাতীয় দল থেকে নির্বাসিত ছিলেন আমির। তার দলে ফেরা নিয়ে বিরোধিতা করে অনেক ক্রিকেটার। সেই কথা মনে করিয়ে মিসবাহ বলেন, ‘সে যখন ফিরে এলো, আমি অধিনায়ক ছিলাম। তখন তাকে স্বাগত জানাই, সবকিছু ভুলে দলের স্বার্থে তাকে সমর্থন করি।’