অনলাইন
চসিক নির্বাচন
আচরণবিধি ভঙ্গের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ, ইসির নির্দেশনা
স্টাফ রিপোার্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১২ জানুয়ারি ২০২১, মঙ্গলবার, ১:৫৩ অপরাহ্ন
চসিক নির্বাচনে আচরণবিধি ভঙ্গের পাল্টাপাল্টি অভিযোগের মধ্যে বিশেষ নির্দেশনা জারী করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এরমধ্যে মন্ত্রীসহ সরকারের সুবিধাভোগী গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলার তাগিদ দিয়েছেন।
চসিক নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং অফিসার ও আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান সোমবার বিকেলে এ নির্দেশনা জারি করেন। সেই সাথে করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর বিশেষ নির্দেশনাও দেওয়া হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে-সরকারের সুবিধাভোগী মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, হুইপ, উপমন্ত্রী, সংসদ সদস্যরা নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন না। সরকারি কোন কর্মকর্তা ও প্রচারযন্ত্রকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যাবে না। নির্বাচনী কাজে সরকারি গাড়িও ব্যবহার করা যাবে না। শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট এলাকার ভোটার হলে তিনি ভোটের দিন ভোট দিতে পারবেন।
মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান জানান, আমরা সবার অংশগ্রহণে একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে চাই। এই নির্বাচনে সবার সমান অংশগ্রহণ এবং সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে চাই। তাই আমরা মনে করি সবার নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলা উচিত। এতে এলাকায় যাদের থাকার অথবা নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেওয়ার এখতিয়ার আছে, তারাই যেন থাকেন, এর বাইরে যেন কেউ না আসেন।
প্রসঙ্গত, করোনা ভাইরাসের কারনে স্থগিত হওয়া চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন আগামী ২৭ জানুয়াারি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। গত ৮ জানুয়ারি থেকে প্রচার-প্রচারণা শুরু হয়েছে। প্রচারণার প্রথমদিন থেকেই জমে উঠেছে নির্বাচনী পরিবেশ। প্রধান দুই মেয়র প্রার্থী আওয়ামী লীগের এম রেজাউল করিম চৌধুরী এবং বিএনপির ডা. শাহাদাত হোসেনের গণসংযোগে জনসমাগম সৃষ্টি হচ্ছে। এক প্রার্থী অপর প্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ করছে।
তফসিল ঘোষণার পর বিভিন্ন গণমাধ্যমে চট্টগ্রামের মন্ত্রী-এমপির বৈঠক করাসহ রাজনৈতিক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেয়ার খবর প্রকাশিত হয়েছে। এ বিষয়ে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেনের পক্ষ থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করা হয়েছে এবং গত রবিবার ডা. শাহাদাত হোসেন নিজে মৌখিকভাবেও অভিযোগ করেছেন।
এদিকে গত ৮ জানুয়াারি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর পর থেকে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী ও ডা. শাহাদাত হোসেনের গণসংযোগে ব্যাপক জনসমাগম সৃষ্টি হচ্ছে। তাতে করোনা সংক্রমণের আশঙ্কা তৈরী হচ্ছে। এসব বিষয় আমলে নিয়ে রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান এই নির্দেশনাটি জারি করেন।
চসিক নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং অফিসার ও আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান সোমবার বিকেলে এ নির্দেশনা জারি করেন। সেই সাথে করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর বিশেষ নির্দেশনাও দেওয়া হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে-সরকারের সুবিধাভোগী মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, হুইপ, উপমন্ত্রী, সংসদ সদস্যরা নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন না। সরকারি কোন কর্মকর্তা ও প্রচারযন্ত্রকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যাবে না। নির্বাচনী কাজে সরকারি গাড়িও ব্যবহার করা যাবে না। শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট এলাকার ভোটার হলে তিনি ভোটের দিন ভোট দিতে পারবেন।
মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান জানান, আমরা সবার অংশগ্রহণে একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে চাই। এই নির্বাচনে সবার সমান অংশগ্রহণ এবং সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে চাই। তাই আমরা মনে করি সবার নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলা উচিত। এতে এলাকায় যাদের থাকার অথবা নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেওয়ার এখতিয়ার আছে, তারাই যেন থাকেন, এর বাইরে যেন কেউ না আসেন।
প্রসঙ্গত, করোনা ভাইরাসের কারনে স্থগিত হওয়া চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন আগামী ২৭ জানুয়াারি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। গত ৮ জানুয়ারি থেকে প্রচার-প্রচারণা শুরু হয়েছে। প্রচারণার প্রথমদিন থেকেই জমে উঠেছে নির্বাচনী পরিবেশ। প্রধান দুই মেয়র প্রার্থী আওয়ামী লীগের এম রেজাউল করিম চৌধুরী এবং বিএনপির ডা. শাহাদাত হোসেনের গণসংযোগে জনসমাগম সৃষ্টি হচ্ছে। এক প্রার্থী অপর প্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ করছে।
তফসিল ঘোষণার পর বিভিন্ন গণমাধ্যমে চট্টগ্রামের মন্ত্রী-এমপির বৈঠক করাসহ রাজনৈতিক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেয়ার খবর প্রকাশিত হয়েছে। এ বিষয়ে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেনের পক্ষ থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করা হয়েছে এবং গত রবিবার ডা. শাহাদাত হোসেন নিজে মৌখিকভাবেও অভিযোগ করেছেন।
এদিকে গত ৮ জানুয়াারি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর পর থেকে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী ও ডা. শাহাদাত হোসেনের গণসংযোগে ব্যাপক জনসমাগম সৃষ্টি হচ্ছে। তাতে করোনা সংক্রমণের আশঙ্কা তৈরী হচ্ছে। এসব বিষয় আমলে নিয়ে রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান এই নির্দেশনাটি জারি করেন।