শিক্ষাঙ্গন
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বেসরকারি কলেজ অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের
স্টাফ রিপোর্টার
৬ জানুয়ারি ২০২১, বুধবার, ৮:০০ অপরাহ্ন
দেশের ৩১৫টি বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্স কোর্স ভবিষ্যতে উঠিয়ে দেবে সরকার। সম্পতি শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির এমন ঘোষণার প্রেক্ষাপটে আমরণ অনশনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বাংলাদেশ বেসরকারি কলেজ অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষক ফেডারেশন। উচ্চশিক্ষা চালু থাকা এসব কলেজের শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির দাবিও জানিয়েছেন তারা।
আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এমপিওভুক্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করে বেসরকারি কলেজ অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষক ফেডারেশন।
এ সময় শিক্ষক নেতারা জানান, সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, বেসরকারি ৩১৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনার্স-মাস্টার্স থাকবে না। পরিবর্তে শর্ট কোর্স চালু রাখা হবে। এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সুনির্দিষ্ট নির্দেশনাও দেয়া হয়নি। তবে ১৯৯৩ সাল থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বেসরকারি ৩১৫টি কলেজে অনার্স-মাস্টার্স কোর্স চালু রয়েছে। যেখানে ২৮ বছর ধরে সরকারি সুযোগ-সুবিধার বাইরে থেকে শিক্ষকরা উচ্চশিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন। এ ছাড়া করোনা মহামারির মাঝেও বিভিন্নভাবে শিক্ষার্থীদের পাঠদান চালিয় নিচ্ছেন।
বিগত বছরে তিন শতাধিক কলেজ জাতীয়করণ করা হলেও একই মানের এসব কলেজের সাড়ে পাঁচ হাজার শিক্ষক বৈধ নিয়োগ পেয়েও এমপিওভুক্তির আওতায় আসেননি। ২৮ বছর ধরে বঞ্চনার শেষ সমাধান হিসেবে জনবল কাঠামোতে পদ অন্তর্ভুক্ত করাসহ এমপিওভুক্তির দাবি জানান কর্মরত শিক্ষকরা।
আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এমপিওভুক্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করে বেসরকারি কলেজ অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষক ফেডারেশন।
এ সময় শিক্ষক নেতারা জানান, সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, বেসরকারি ৩১৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনার্স-মাস্টার্স থাকবে না। পরিবর্তে শর্ট কোর্স চালু রাখা হবে। এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সুনির্দিষ্ট নির্দেশনাও দেয়া হয়নি। তবে ১৯৯৩ সাল থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বেসরকারি ৩১৫টি কলেজে অনার্স-মাস্টার্স কোর্স চালু রয়েছে। যেখানে ২৮ বছর ধরে সরকারি সুযোগ-সুবিধার বাইরে থেকে শিক্ষকরা উচ্চশিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন। এ ছাড়া করোনা মহামারির মাঝেও বিভিন্নভাবে শিক্ষার্থীদের পাঠদান চালিয় নিচ্ছেন।
বিগত বছরে তিন শতাধিক কলেজ জাতীয়করণ করা হলেও একই মানের এসব কলেজের সাড়ে পাঁচ হাজার শিক্ষক বৈধ নিয়োগ পেয়েও এমপিওভুক্তির আওতায় আসেননি। ২৮ বছর ধরে বঞ্চনার শেষ সমাধান হিসেবে জনবল কাঠামোতে পদ অন্তর্ভুক্ত করাসহ এমপিওভুক্তির দাবি জানান কর্মরত শিক্ষকরা।