দেশ বিদেশ
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভা ও বেস্ট ভলেন্টিয়ার এ্যাওয়ার্ড ২০২০ বিতরণ অনুষ্ঠিত
স্টাফ রিপোর্টার
২৮ ডিসেম্বর ২০২০, সোমবার, ৮:৩১ অপরাহ্ন
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে সোসাইটির ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ে মতবিনিময়/পরামর্শ সভা ও বেস্ট ভলেন্টিয়ার এ্যাওয়ার্ড ২০২০ প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ৬৪ টি জেলা ও ৪ টি সিটি ইউনিটের ডেলিগেটবৃন্দ, আইএফআরসি ও আইসিআরসির বাংলাদেশস্থ প্রধানগণ এবং বিভিন্ন দেশের জাতীয় সোসাইটির প্রতিনিধি ও রাজধানীসহ সারাদেশের প্রায় শতাধিক ভলেন্টিয়ার উপস্থিত ছিলেন।
রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি জানায়, দুটি পর্বে অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রথম পর্বে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক কৌশলগত পরিকল্পনা ২০২১ থেকে ২০২৫ প্রণয়ন বিষয়ে ইউনিট কমিটির প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময়/পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় পর্বে রেড ক্রিসেন্ট ইয়ুথ কো-কারিকুলাম বিষয়ে কর্মশালা ও বেস্ট ভলেন্টিয়ার এ্যাওয়ার্ড ২০২০ প্রদান অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৮ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত মানবিক কর্মকা-ে বিশেষ অবদান রাখায় এবছর সারা দেশের ৬৯ জন ভলেন্টিয়ার (স্বেচ্ছাসেবক) কে এই এ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
আজ সোমবার হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত উভয় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, এমপি। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হাফিজ আহমদ মজুমদার, এমপি। বক্তব্যে রাখেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ভাইস চেয়ারম্যান ও আইএফআরসির গভার্নিং বোর্ডের সদস্য প্রফেসর ডা. মো. হাবিবে মিল্লাত, এমপি, ট্রেজারার লুৎফুর রহমান চৌধুরী হেলাল, সোসাইটির ম্যানেজিং বোর্ডের সদস্যবৃৃন্দ, আইএফআরসি এক্টিং হেড অব কান্ট্রি অফিস মি: সান্জীব কুমার কাফলে, সোসাইটির মহাসচিব মো. ফিরোজ সালাহ্ উদ্দিন, উপ-মহাসচিব মো. রফিকুল ইসলাম। আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে প্রধান অতিথি বেস্ট ভলেন্টিয়ারদের হাতে মেডেল, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেন।
অনুষ্ঠানের দুর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সরকারের পাশাপাশি মানবতার সেবায় নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছে। রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় আহত ও নিহতদের উদ্ধারে রেড ক্রিসেন্টের ভলেন্টিয়াররা এগিয়ে এসেছিল। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ভলেন্টিয়াররা রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় আহত ও নিহতদের উদ্ধারকরাসহ চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় রক্ত দিয়ে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে সহযোগিতা করেছিল।
তিনি বলেন, পঞ্চবার্ষিক কৌশলগত পরিকল্পনা একটি সংগঠনের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য খুবই প্রয়োজন। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির এই কর্মপরিকল্পনা তারই একটি অংশ। তিনি বলেন, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট যে কোন দুর্যোগে সরকারের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় ও দরিদ্র জনগণের সেবায় কাজ করে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় পঞ্চম কৌশলগত পরিকল্পনা ২০১৭-২০২০ এর অর্জনসমূহকে অব্যহত রেখে মানবিক উন্নয়নের যে দিকগুলোতে আমরা এখনো পিছিয়ে রয়েছি সেগুলো ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক কৌশলগত পরিকল্পনা ২০২১-২০২৫ প্রণয়নে বিবেচনায় নেওয়ার আহবান করছি। প্রাকৃতিক ও মানব-সৃষ্ট দুর্যোগে প্রাক-প্রস্তুতি,দুর্যোগকালীন ও দুর্যোগ পরবর্তী ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনতে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির গৃহীত সময়োপযোগী ও অতি প্রয়োজনীয় মানবিক সহায়তা কার্যক্রমের পাশাপাশি করোনা মহামারীকে বিবেচনায় রেখে আগামী পাঁচ বছরের জন্য একটি সুস্পষ্ট গতিধারা চিত্রিত হয়েছে এই পরিকল্পনায়। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ বিশে^র একটি দুর্যোগপ্রবণ দেশ। যেকোন দুর্যোগে অসহায় ও ক্ষতিগ্রস্তদের সেবায় রেড ক্রিসেন্টের ৭ লাখ ভলেন্টিয়ার কাজ করে যাচ্ছে। দুর্যোগ মোকাবেলায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ভূমিকা প্রশসংসার দাবিদার।
প্রধান অতিথি উপস্থিত ডেলিগেটদের উদ্দেশ্য বলেন, আমরা যেভাবে নিজের সন্তানদের জন্য সুন্দর ভবিষ্যৎ রেখে যাবার চেষ্টা করি, ঠিক সেভাবেই এই বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে আগামী প্রজন্মের কাছে সুন্দরভাবে হস্তান্তর করতে হবে, যা আমাদের সবার নৈতিক দায়িত্বও বটে। তিনি বলেন, কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে রেড ক্রিসেন্টের ভলেন্টিয়াররা যেভাবে ভয়কে জয় করে মনে সাহস নিয়ে করোনা মোকাবেলায় জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের সেবায় কাজ করে যাচ্ছে, যা সত্যিই প্রশসংনীয়। বেস্ট এ্যাওয়ার্ড তাদের কাজের স্বীকৃতি ও অনুপ্রেরণা। এধরনের সময়োপযোগী উদ্যোগ গ্রহণের জন্য রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে ধন্যবাদ জানাই। যা ভবিষ্যতে ভলেন্টিয়ারদের কাজে উৎসাহিত করবে।
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হাফিজ আহমদ মজুমদার বলেন, ভলেন্টিয়াররা বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির মুল চালিকাশক্তি। প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট যেকোন দুর্যোগে রেড ক্রিসেন্টের ভলেন্টিয়াররা সম্মুখসারির যোদ্ধা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। এই এ্যাওয়ার্ড মানব কল্যাণে করা ভলেন্টিয়ারদের কাজের স্বীকৃতি হিসেবে মূল্যায়িত হবে।
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. হাবিবে মিল্লাত বলেন, কেভিড-১৯ পরিস্থিতিতে রেড ক্রিসেন্টের ভলেন্টিয়াররা রাজধানীসহ সারা দেশের হাসপাতাল ও সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে করোনা জীবানুমুক্ত করতে যে জীবাণুনাশক স্প্রে কার্যক্রম করেছে বেস্ট ভলেন্টিয়ার এ্যাওয়ার্ড তারই একটি স্বীকৃতি।
রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি জানায়, দুটি পর্বে অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রথম পর্বে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক কৌশলগত পরিকল্পনা ২০২১ থেকে ২০২৫ প্রণয়ন বিষয়ে ইউনিট কমিটির প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময়/পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় পর্বে রেড ক্রিসেন্ট ইয়ুথ কো-কারিকুলাম বিষয়ে কর্মশালা ও বেস্ট ভলেন্টিয়ার এ্যাওয়ার্ড ২০২০ প্রদান অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৮ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত মানবিক কর্মকা-ে বিশেষ অবদান রাখায় এবছর সারা দেশের ৬৯ জন ভলেন্টিয়ার (স্বেচ্ছাসেবক) কে এই এ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
আজ সোমবার হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত উভয় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, এমপি। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হাফিজ আহমদ মজুমদার, এমপি। বক্তব্যে রাখেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ভাইস চেয়ারম্যান ও আইএফআরসির গভার্নিং বোর্ডের সদস্য প্রফেসর ডা. মো. হাবিবে মিল্লাত, এমপি, ট্রেজারার লুৎফুর রহমান চৌধুরী হেলাল, সোসাইটির ম্যানেজিং বোর্ডের সদস্যবৃৃন্দ, আইএফআরসি এক্টিং হেড অব কান্ট্রি অফিস মি: সান্জীব কুমার কাফলে, সোসাইটির মহাসচিব মো. ফিরোজ সালাহ্ উদ্দিন, উপ-মহাসচিব মো. রফিকুল ইসলাম। আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে প্রধান অতিথি বেস্ট ভলেন্টিয়ারদের হাতে মেডেল, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেন।
অনুষ্ঠানের দুর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সরকারের পাশাপাশি মানবতার সেবায় নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছে। রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় আহত ও নিহতদের উদ্ধারে রেড ক্রিসেন্টের ভলেন্টিয়াররা এগিয়ে এসেছিল। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ভলেন্টিয়াররা রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় আহত ও নিহতদের উদ্ধারকরাসহ চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় রক্ত দিয়ে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে সহযোগিতা করেছিল।
তিনি বলেন, পঞ্চবার্ষিক কৌশলগত পরিকল্পনা একটি সংগঠনের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য খুবই প্রয়োজন। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির এই কর্মপরিকল্পনা তারই একটি অংশ। তিনি বলেন, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট যে কোন দুর্যোগে সরকারের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় ও দরিদ্র জনগণের সেবায় কাজ করে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় পঞ্চম কৌশলগত পরিকল্পনা ২০১৭-২০২০ এর অর্জনসমূহকে অব্যহত রেখে মানবিক উন্নয়নের যে দিকগুলোতে আমরা এখনো পিছিয়ে রয়েছি সেগুলো ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক কৌশলগত পরিকল্পনা ২০২১-২০২৫ প্রণয়নে বিবেচনায় নেওয়ার আহবান করছি। প্রাকৃতিক ও মানব-সৃষ্ট দুর্যোগে প্রাক-প্রস্তুতি,দুর্যোগকালীন ও দুর্যোগ পরবর্তী ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনতে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির গৃহীত সময়োপযোগী ও অতি প্রয়োজনীয় মানবিক সহায়তা কার্যক্রমের পাশাপাশি করোনা মহামারীকে বিবেচনায় রেখে আগামী পাঁচ বছরের জন্য একটি সুস্পষ্ট গতিধারা চিত্রিত হয়েছে এই পরিকল্পনায়। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ বিশে^র একটি দুর্যোগপ্রবণ দেশ। যেকোন দুর্যোগে অসহায় ও ক্ষতিগ্রস্তদের সেবায় রেড ক্রিসেন্টের ৭ লাখ ভলেন্টিয়ার কাজ করে যাচ্ছে। দুর্যোগ মোকাবেলায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ভূমিকা প্রশসংসার দাবিদার।
প্রধান অতিথি উপস্থিত ডেলিগেটদের উদ্দেশ্য বলেন, আমরা যেভাবে নিজের সন্তানদের জন্য সুন্দর ভবিষ্যৎ রেখে যাবার চেষ্টা করি, ঠিক সেভাবেই এই বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে আগামী প্রজন্মের কাছে সুন্দরভাবে হস্তান্তর করতে হবে, যা আমাদের সবার নৈতিক দায়িত্বও বটে। তিনি বলেন, কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে রেড ক্রিসেন্টের ভলেন্টিয়াররা যেভাবে ভয়কে জয় করে মনে সাহস নিয়ে করোনা মোকাবেলায় জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের সেবায় কাজ করে যাচ্ছে, যা সত্যিই প্রশসংনীয়। বেস্ট এ্যাওয়ার্ড তাদের কাজের স্বীকৃতি ও অনুপ্রেরণা। এধরনের সময়োপযোগী উদ্যোগ গ্রহণের জন্য রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে ধন্যবাদ জানাই। যা ভবিষ্যতে ভলেন্টিয়ারদের কাজে উৎসাহিত করবে।
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হাফিজ আহমদ মজুমদার বলেন, ভলেন্টিয়াররা বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির মুল চালিকাশক্তি। প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট যেকোন দুর্যোগে রেড ক্রিসেন্টের ভলেন্টিয়াররা সম্মুখসারির যোদ্ধা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। এই এ্যাওয়ার্ড মানব কল্যাণে করা ভলেন্টিয়ারদের কাজের স্বীকৃতি হিসেবে মূল্যায়িত হবে।
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. হাবিবে মিল্লাত বলেন, কেভিড-১৯ পরিস্থিতিতে রেড ক্রিসেন্টের ভলেন্টিয়াররা রাজধানীসহ সারা দেশের হাসপাতাল ও সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে করোনা জীবানুমুক্ত করতে যে জীবাণুনাশক স্প্রে কার্যক্রম করেছে বেস্ট ভলেন্টিয়ার এ্যাওয়ার্ড তারই একটি স্বীকৃতি।