খেলা
পরিসংখ্যানই শুধু সান্ত্বনা জামাল ভূঁইয়াদের
স্পোর্টস রিপোর্টার
৫ ডিসেম্বর ২০২০, শনিবার, ১২:২০ পূর্বাহ্ন
সাত মাস বিরতির পর এক মাসের প্রস্তুতিতে নেপালের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ। এরপর কাতারে গিয়ে অপেশাদার একটি দল এবং দ্বিতীয় বিভাগের ক্লাবের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচের সম্বল নিয়ে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি হওয়া। বিপরীতে কাতার খেলেছে ঘানা, কোস্টারিকা, দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে। কাতারের ফুটবলাররা ঘরোয়া লীগে খেলেছে লম্বা সময়। স্কিলের পার্থক্য আগে থেকেই ছিল। শুক্রবার দোহায় বারবার ফুটে উঠেছে ফিটনেসের ঘাটতি। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে পঞ্চম ম্যাচে কাতারের কাছে বাংলাদেশ হেরেছে ৫-০ গোলে। বাছাইপর্বে এখনো পর্যন্ত এটাই সবচেয়ে বড় হার লাল-সবুজদের। রক্ষণভাগের বিবর্ণ পারফরমেন্সের পরও কম গোল হজমের কৃতিত্ব আনিসুর রহমান জিকোর। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে অভিষেক ম্যাচে দুর্দান্ত নৈপুণ্য দেখিয়েছেন বসুন্ধরা কিংস গোলরক্ষক।
আরো পড়ুন:ঝড় সামলে ‘অভিষেকে’ মুগ্ধতা ছড়ালেন জিকো
২০২২ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের এই পর্যায়ে বাংলাদেশের সান্ত্বনা কেবল পরিসংখ্যান। পাঁচ ম্যাচ খেলে এক ড্রয়ের বিপরীতে হার চার ম্যাচে। গোল হজম করেছে ১৩টি। প্রতিপক্ষের জালে দিতে পেরেছে দুই গোল। এই পাঁচ ম্যাচের চারটিই বাংলাদেশ খেলেছে প্রতিপক্ষের মাঠে। ২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপের বাছাইয়ে প্রথম পাঁচ ম্যাচে ড্র ও হারের সংখ্যা একই ছিল। দুই গোল দেয়ার পাশাপাশি সেবার হজম করতে হয়েছিল ১৫টি। সেবার প্রথম পাঁচ ম্যাচের তিনটিই ঘরের মাঠে খেলেছিল বাংলাদেশ। সান্ত্বনা রয়েছে আরো একটি। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের (১৮৪) চেয়ে ৩৪ ধাপ এগিয়ে থাকা আফগানিস্তান (১৫০) কাতারের মাঠে হেরেছিল ৬-০ গোলে।
‘ই’ গ্রুপে ৬ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে কাতার। এক ম্যাচ খেলে দুইয়ে থাকা ওমানের সংগ্রহ ১২ পয়েন্ট। তিন এবং চারে থাকা আফগানিস্তান ও ভারতের পয়েন্ট যথাক্রমে ৪ ও ৩। ভারতের বিপক্ষে ড্র করে পাওয়া ১ পয়েন্ট নিয়ে তলানীতে বাংলাদেশ। তালিকার সবার নীচে থাকলেও এখনো বাছাইপর্ব থেকে অনেক কিছুই পাওয়ার আছে জামাল ভূঁইয়াদের। বাকি তিন ম্যাচের সবকটি লাল-সবুজরা খেলবে ঘরের মাঠে। প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান, ভারত এবং ওমান। আগামী বছরের মার্চ ও জুনে হওয়ার কথা রয়েছে ম্যাচগুলো।
আরো পড়ুন:ঝড় সামলে ‘অভিষেকে’ মুগ্ধতা ছড়ালেন জিকো
২০২২ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের এই পর্যায়ে বাংলাদেশের সান্ত্বনা কেবল পরিসংখ্যান। পাঁচ ম্যাচ খেলে এক ড্রয়ের বিপরীতে হার চার ম্যাচে। গোল হজম করেছে ১৩টি। প্রতিপক্ষের জালে দিতে পেরেছে দুই গোল। এই পাঁচ ম্যাচের চারটিই বাংলাদেশ খেলেছে প্রতিপক্ষের মাঠে। ২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপের বাছাইয়ে প্রথম পাঁচ ম্যাচে ড্র ও হারের সংখ্যা একই ছিল। দুই গোল দেয়ার পাশাপাশি সেবার হজম করতে হয়েছিল ১৫টি। সেবার প্রথম পাঁচ ম্যাচের তিনটিই ঘরের মাঠে খেলেছিল বাংলাদেশ। সান্ত্বনা রয়েছে আরো একটি। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের (১৮৪) চেয়ে ৩৪ ধাপ এগিয়ে থাকা আফগানিস্তান (১৫০) কাতারের মাঠে হেরেছিল ৬-০ গোলে।
‘ই’ গ্রুপে ৬ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে কাতার। এক ম্যাচ খেলে দুইয়ে থাকা ওমানের সংগ্রহ ১২ পয়েন্ট। তিন এবং চারে থাকা আফগানিস্তান ও ভারতের পয়েন্ট যথাক্রমে ৪ ও ৩। ভারতের বিপক্ষে ড্র করে পাওয়া ১ পয়েন্ট নিয়ে তলানীতে বাংলাদেশ। তালিকার সবার নীচে থাকলেও এখনো বাছাইপর্ব থেকে অনেক কিছুই পাওয়ার আছে জামাল ভূঁইয়াদের। বাকি তিন ম্যাচের সবকটি লাল-সবুজরা খেলবে ঘরের মাঠে। প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান, ভারত এবং ওমান। আগামী বছরের মার্চ ও জুনে হওয়ার কথা রয়েছে ম্যাচগুলো।