বাংলারজমিন
রূপগঞ্জে পৌরসভা কার্যালয়ে হামলা
স্টাফ রিপোর্টার, রূপগঞ্জ থেকে
৫ ডিসেম্বর ২০২০, শনিবার, ৮:৪০ অপরাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জের ধরে কাঞ্চন পৌরসভা কার্যালয়ে পৌর আওয়ামী লীগের সম্পাদকের নেতৃত্বে গত বৃহস্পতিবার রাতে এ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। হামলাকারীরা দু’জনকে কুপিয়ে জখমসহ ৭ জনকে গুরুতর আহত করে। এ ঘটনায় ১ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
কাঞ্চন পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলাম জানান, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জেরে বৃহস্পতিবার দুপুরে আমার অনুপস্থিতিতে কাঞ্চন পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রসুল কলি’র ইন্ধনে তার বাহিনীর সদস্য রবিউল, ইউছুফ, বাবু, সাইফুল্লাহসহ ১৫/২০ জন পৌরসভার ভিতরে ঢুকে আমাকে উদ্দেশ্য করে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করতে থাকে। এ সময় আমার ব্যক্তিগত সহকারী শাহিন মিয়া গালমন্দের কারণ জানতে চাইলে তার ওপর হামলা চালায় তারা। হামলাকারীরা শাহিনকে এলোপাতাড়ি পেটাতে থাকলে পৌরসভার কর্মকর্তা/কর্মচারীরা এগিয়ে আসলে তারা চলে যায়। এর জের ধরে সন্ধ্যা ৬টার দিকে কাঞ্চন বাজারে কর্মচারী মাসুদ ও আমার পিএস শাহিন মিয়াকে পেয়ে পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রসুলের নেতৃত্বে এলোপাতাড়ি পেটাতে থাকে। এ সময় তাদের বাঁচাতে আমার আত্মীয় শাহিন ভূঁইয়া, আলী হোসেন, আব্দুল মতিন, আনোয়ার হোসেন, রাব্বানী মিয়া এগিয়ে এলে হামলাকারীরা শাহিন ভূঁইয়া ও মাসুদকে চাপাতি দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে জখমসহ অন্যান্যদের লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। পরে লোকজন তাদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান।
খবর পেয়ে নারায়ণগঞ্জ-গ অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার মাহিন ফরাজী, রূপগঞ্জ থানার ওসি মাহমুদুল ইসলাম, ভোলাবো পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মাহবুব হোসেন ঘটনাস্থল পরির্দশন করেন। এ ঘটনায় শাহিন মিয়া বাদী হয়ে রূপগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
এ ব্যাপারে রূপগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহমুদুল হাসান বলেন, কাঞ্চন পৌরসভায় সন্ত্রাসী হামলা ও পৌর কর্মচারীসহ যুবলীগের কিছু নেতাকর্মীকে পিটিয়ে এবং কুপিয়ে আহত করার খবর পেয়ে আমরা তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে যাই। এ ঘটনায় রূপগঞ্জ থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। পুলিশ আলমগীর হোসেন নামে এক হামলাকারীকে আটক করেছে।
কাঞ্চন পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলাম জানান, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জেরে বৃহস্পতিবার দুপুরে আমার অনুপস্থিতিতে কাঞ্চন পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রসুল কলি’র ইন্ধনে তার বাহিনীর সদস্য রবিউল, ইউছুফ, বাবু, সাইফুল্লাহসহ ১৫/২০ জন পৌরসভার ভিতরে ঢুকে আমাকে উদ্দেশ্য করে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করতে থাকে। এ সময় আমার ব্যক্তিগত সহকারী শাহিন মিয়া গালমন্দের কারণ জানতে চাইলে তার ওপর হামলা চালায় তারা। হামলাকারীরা শাহিনকে এলোপাতাড়ি পেটাতে থাকলে পৌরসভার কর্মকর্তা/কর্মচারীরা এগিয়ে আসলে তারা চলে যায়। এর জের ধরে সন্ধ্যা ৬টার দিকে কাঞ্চন বাজারে কর্মচারী মাসুদ ও আমার পিএস শাহিন মিয়াকে পেয়ে পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রসুলের নেতৃত্বে এলোপাতাড়ি পেটাতে থাকে। এ সময় তাদের বাঁচাতে আমার আত্মীয় শাহিন ভূঁইয়া, আলী হোসেন, আব্দুল মতিন, আনোয়ার হোসেন, রাব্বানী মিয়া এগিয়ে এলে হামলাকারীরা শাহিন ভূঁইয়া ও মাসুদকে চাপাতি দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে জখমসহ অন্যান্যদের লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। পরে লোকজন তাদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান।
খবর পেয়ে নারায়ণগঞ্জ-গ অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার মাহিন ফরাজী, রূপগঞ্জ থানার ওসি মাহমুদুল ইসলাম, ভোলাবো পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মাহবুব হোসেন ঘটনাস্থল পরির্দশন করেন। এ ঘটনায় শাহিন মিয়া বাদী হয়ে রূপগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
এ ব্যাপারে রূপগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহমুদুল হাসান বলেন, কাঞ্চন পৌরসভায় সন্ত্রাসী হামলা ও পৌর কর্মচারীসহ যুবলীগের কিছু নেতাকর্মীকে পিটিয়ে এবং কুপিয়ে আহত করার খবর পেয়ে আমরা তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে যাই। এ ঘটনায় রূপগঞ্জ থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। পুলিশ আলমগীর হোসেন নামে এক হামলাকারীকে আটক করেছে।