বাংলারজমিন
ধামরাইয়ে সব বিনোদন কেন্দ্র লোকসানের মুখে
ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
৪ ডিসেম্বর ২০২০, শুক্রবার, ৭:৪১ পূর্বাহ্ন
ঢাকার ধামরাইয়ের গড়ে উঠা দু’টি বিনোদন কেন্দ্র চরম লোকসানের মুখে পড়েছে। করোনা আর বন্যায় যেন গ্রাস করে ফেলে মানুষকে আনন্দ দেয়ার এ পার্কগুলো। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর বিনোদন কেন্দ্রগুলোর মালিকরা লোকসানের কারণে কর্মচারীদের বেতন দিতে হিমশিম খাচ্ছে। বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের পদচারণা না থাকায় ঝিমিয়ে পড়েছে। মালিকরা বলছেন সরকারি প্রণোদনা পেলে হয়তোবা এ বিনোদন কেন্দ্রগুলো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে।
জানা গেছে, ধামরাইয়ের কুল্লা ইউনিয়নের সিতি এলাকার চল্লিশ বিঘা জমির ওপর আলাদীন নামে এক শৌখিন ব্যবসায়ী নির্মাণ করেছেন এ আলাদীনস আমিউজমেন্ট পার্ক এবং আলাদীনস ওয়াটার ওয়ার্লড নামে একই স্থানে দু’টি বিনোদন কেন্দ্র। এ কেন্দ্রে রয়েছে বিনোদন ও আনন্দ দেয়ার জন্য ১২ডি ডায়নামিক সিনেমা হল, হাইড্রেলিক পেন্ডুলাম, স্পিড স্পিনিং কার, বাম্পার কার, বুল রাইডস, ট্রেন, ডাবল ডেক কেরোসেল, সুপার সুয়িং, মিনি সুইস ড্যান্সিং, ইনফ্লাটেবল কিংডম, জাম্পিং হর্স, কিডি বল গান, মিনি গেমস, রাইডস জোন, প্যাডেল বোট, এছাড়াও রয়েছে আনন্দ দেয়ার জন্য বিভিন্ন নিদর্শন।
এলাকাবাসী জানান, ধামরাইয়ে এ অজুপাড়া-গাঁয়ে এ বিনোদন কেন্দ্র করায় সিতি গ্রামসহ আশেপাশের গ্রামগুলোও আলোকিত হয়েছে।
আলাদীনস পার্কের প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা নকিবুল হাসান রনি জানান, এলাকাবাসীর সহযোগিতায় পার্কটি সুন্দর ভাবে চলছিল। কিন্তু মহামারি করোনাভাইরাস আর বন্যায় পার্ক নিয়ে চরম হতাশায় আছি। এখন কর্মচারীদের বেতন দিতে পারছি না। সরকারি সহযোগিতা ছাড়া পার্ক চালানো কষ্ট হয়ে পড়বে বলে জানান তিনি।
অপর দিকে, মনোরম পরিবেশে ধামরাইয়ের মহিষাশী মোহাম্মদী গার্ডেন ও পিকনিক স্পটে সব সময়ই দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড় থাকে। আর ঈদের সময়ে হাজার হাজার দর্শনার্থীর পদচারণায় মোহাম্মদী গার্ডেনটি মুখরিত হয়ে উঠেছে। শুধু ঈদ নয়, যেকোনো ছুটি, পিকনিক ও পরিবার পরিজন নিয়ে বেড়ানোর জন্য এটি একটি উপযুক্ত স্থান ছিল। প্রায় ২০ বছর আগে, শৌখিন এসকে আব্দুস সালাম ধামরাইয়ের মহিষাশীতে মোহাম্মদী গার্ডেন ও পার্কটি প্রতিষ্ঠা করেন। প্রথমে জমির পরিমাণ কম থাকলেও বর্তমানে বিশাল এলাকাজুড়ে তৈরি করা হয়েছে এ পার্কটি। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় দর্শনার্থীরা না আসায় বন্ধের উপক্রম হয়ে পড়েছে এ বিনোদন কেন্দ্র। কোনো আয় না থাকায় প্রায় ৮ মাস ধরে কর্মচারীদের বেতন দিতে পারেনি এ পার্কের মালিক।
পার্কের মালিক শেখ আব্দুল সালাম জানান, মানুষকে আনন্দ দেয়া বিনোদন কেন্দ্র চরম অভাবে আছে। লোকসানের ভাড়ে চলছে না এ পার্কগুলো। সরকারি প্রণোদনা পেলে ঘুরে দাঁড়াতে পারে এ বিনোদন কেন্দ্র।
জানা গেছে, ধামরাইয়ের কুল্লা ইউনিয়নের সিতি এলাকার চল্লিশ বিঘা জমির ওপর আলাদীন নামে এক শৌখিন ব্যবসায়ী নির্মাণ করেছেন এ আলাদীনস আমিউজমেন্ট পার্ক এবং আলাদীনস ওয়াটার ওয়ার্লড নামে একই স্থানে দু’টি বিনোদন কেন্দ্র। এ কেন্দ্রে রয়েছে বিনোদন ও আনন্দ দেয়ার জন্য ১২ডি ডায়নামিক সিনেমা হল, হাইড্রেলিক পেন্ডুলাম, স্পিড স্পিনিং কার, বাম্পার কার, বুল রাইডস, ট্রেন, ডাবল ডেক কেরোসেল, সুপার সুয়িং, মিনি সুইস ড্যান্সিং, ইনফ্লাটেবল কিংডম, জাম্পিং হর্স, কিডি বল গান, মিনি গেমস, রাইডস জোন, প্যাডেল বোট, এছাড়াও রয়েছে আনন্দ দেয়ার জন্য বিভিন্ন নিদর্শন।
এলাকাবাসী জানান, ধামরাইয়ে এ অজুপাড়া-গাঁয়ে এ বিনোদন কেন্দ্র করায় সিতি গ্রামসহ আশেপাশের গ্রামগুলোও আলোকিত হয়েছে।
আলাদীনস পার্কের প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা নকিবুল হাসান রনি জানান, এলাকাবাসীর সহযোগিতায় পার্কটি সুন্দর ভাবে চলছিল। কিন্তু মহামারি করোনাভাইরাস আর বন্যায় পার্ক নিয়ে চরম হতাশায় আছি। এখন কর্মচারীদের বেতন দিতে পারছি না। সরকারি সহযোগিতা ছাড়া পার্ক চালানো কষ্ট হয়ে পড়বে বলে জানান তিনি।
অপর দিকে, মনোরম পরিবেশে ধামরাইয়ের মহিষাশী মোহাম্মদী গার্ডেন ও পিকনিক স্পটে সব সময়ই দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড় থাকে। আর ঈদের সময়ে হাজার হাজার দর্শনার্থীর পদচারণায় মোহাম্মদী গার্ডেনটি মুখরিত হয়ে উঠেছে। শুধু ঈদ নয়, যেকোনো ছুটি, পিকনিক ও পরিবার পরিজন নিয়ে বেড়ানোর জন্য এটি একটি উপযুক্ত স্থান ছিল। প্রায় ২০ বছর আগে, শৌখিন এসকে আব্দুস সালাম ধামরাইয়ের মহিষাশীতে মোহাম্মদী গার্ডেন ও পার্কটি প্রতিষ্ঠা করেন। প্রথমে জমির পরিমাণ কম থাকলেও বর্তমানে বিশাল এলাকাজুড়ে তৈরি করা হয়েছে এ পার্কটি। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় দর্শনার্থীরা না আসায় বন্ধের উপক্রম হয়ে পড়েছে এ বিনোদন কেন্দ্র। কোনো আয় না থাকায় প্রায় ৮ মাস ধরে কর্মচারীদের বেতন দিতে পারেনি এ পার্কের মালিক।
পার্কের মালিক শেখ আব্দুল সালাম জানান, মানুষকে আনন্দ দেয়া বিনোদন কেন্দ্র চরম অভাবে আছে। লোকসানের ভাড়ে চলছে না এ পার্কগুলো। সরকারি প্রণোদনা পেলে ঘুরে দাঁড়াতে পারে এ বিনোদন কেন্দ্র।