বিশ্বজমিন
আফগান সরকার ও তালেবানদের মধ্যে প্রথম লিখিত চুক্তি স্বাক্ষর
মানবজমিন ডেস্ক
৩ ডিসেম্বর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১২:১৪ অপরাহ্ন
আফগান সরকার ও তালেবানদের মধ্যে শান্তি আলোচনায় প্রাথমিকভাবে বড় এক চুক্তিতে পৌঁছেছে। এ চুক্তির ফলে দেশটিতে যুদ্ধবিরতিসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনায় অগ্রগতি হবে। আফগানিস্তান সরকার ও তালেবান নেতারা বলছেন, এই চুক্তিটি দেশটিতে গত ১৯ বছর ধরা চলা যুদ্ধে প্রথম লিখিত চুক্তি। বুধবার দেশটির সরকার ও তালেবান নেতারা এ চুক্তির মধ্যে দিয়ে শান্তি আলোচনার জন্য প্রাথমিক পর্যায়ে পৌঁছেছে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন আল জাজিরা।
আগফান সরকারের আলোচনা দলের সদস্য নাদের নাদারি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেয়া এক বিবৃতিতে জানান, এরই মধ্যে লিখিত চুক্তির প্রক্রিয়াটি চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে এবং এর আলোচ্যসূচি তৈরির কাজও শুরু হয়েছে। তালেবানদের পক্ষ থেকে এক মুখপাত্র টুইটারে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ বিষয়ে উভয় পক্ষের একাটি যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, এ শান্তি আলোচনার বিষয়গুলো নিয়ে একটি খসড়া তৈরির জন্য দুই পক্ষের ওয়ার্কিং কমিটিকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। আফগানিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আশরাফ গণির এক মুখপাত্র সিদ্দিক সিদ্দিকি এক টুইট বার্তায় বলেন, সমঝোতা চুক্তিটি আফগান জনগণের মূল দাবিগুলোর মধ্যে অন্যতম। যা যুদ্ধবিরতিসহ মূল ইস্যুতে আলোচনা শুরুর প্রথম ধাপ।
দুই পক্ষের মধ্যে এই চুক্তি ঘোষণার পর বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক নেতারা দেশটিকে অভিনন্দন বার্তা পাঠাচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও দু’পক্ষকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, সহিংসতা রোধে ও যুদ্ধবিরতিতে দুই পক্ষের সঙ্গেই যুক্তরাষ্ট্র কঠোরভাবে কাজ করে যাবে। এছাড়াও ইউরোপীয় ইউনিয়ন, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশ ও সংগঠন দুই পক্ষকে সাধুবাদ জানিয়েছে।
কাতারের রাজধানী দোহায় কয়েক মাস ধরে দফায় দফায় আলোচনা চলার পরে এ চুক্তি করতে সম্মত হলো দু’পক্ষ। এ আলোচনায় বিশেষ অবদান রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। আফগানিস্তানে এখনও এই দু’পক্ষের মধ্যে যুদ্ধ অব্যাহত রয়েছে। তালেবানরা সরকারি বাহিনীর ওপর হামলা চালাচ্ছে।
আগফান সরকারের আলোচনা দলের সদস্য নাদের নাদারি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেয়া এক বিবৃতিতে জানান, এরই মধ্যে লিখিত চুক্তির প্রক্রিয়াটি চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে এবং এর আলোচ্যসূচি তৈরির কাজও শুরু হয়েছে। তালেবানদের পক্ষ থেকে এক মুখপাত্র টুইটারে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ বিষয়ে উভয় পক্ষের একাটি যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, এ শান্তি আলোচনার বিষয়গুলো নিয়ে একটি খসড়া তৈরির জন্য দুই পক্ষের ওয়ার্কিং কমিটিকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। আফগানিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আশরাফ গণির এক মুখপাত্র সিদ্দিক সিদ্দিকি এক টুইট বার্তায় বলেন, সমঝোতা চুক্তিটি আফগান জনগণের মূল দাবিগুলোর মধ্যে অন্যতম। যা যুদ্ধবিরতিসহ মূল ইস্যুতে আলোচনা শুরুর প্রথম ধাপ।
দুই পক্ষের মধ্যে এই চুক্তি ঘোষণার পর বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক নেতারা দেশটিকে অভিনন্দন বার্তা পাঠাচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও দু’পক্ষকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, সহিংসতা রোধে ও যুদ্ধবিরতিতে দুই পক্ষের সঙ্গেই যুক্তরাষ্ট্র কঠোরভাবে কাজ করে যাবে। এছাড়াও ইউরোপীয় ইউনিয়ন, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশ ও সংগঠন দুই পক্ষকে সাধুবাদ জানিয়েছে।
কাতারের রাজধানী দোহায় কয়েক মাস ধরে দফায় দফায় আলোচনা চলার পরে এ চুক্তি করতে সম্মত হলো দু’পক্ষ। এ আলোচনায় বিশেষ অবদান রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। আফগানিস্তানে এখনও এই দু’পক্ষের মধ্যে যুদ্ধ অব্যাহত রয়েছে। তালেবানরা সরকারি বাহিনীর ওপর হামলা চালাচ্ছে।