অনলাইন
পাবনা সুগার মিল বন্ধ ঘোষণা, সংকটে শ্রমিক ও আখচাষিরা
অনলাইন ডেস্ক
৩ ডিসেম্বর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১০:১৬ পূর্বাহ্ন
পাবনা সুগার মিল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এতে মিলের ১২ শতাধিক শ্রমিক-কর্মচারী ও ৭ হাজার আখচাষি সংকটে পড়েছেন। পাবনা সুগার মিলস লি. এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সাইফ উদ্দিন আহম্মেদ গতকাল রাতে মিল বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ওদিকে মিল বন্ধের চিঠি আসার পরই বিক্ষোভে ফেটে পড়েন আখচাষি ও মিলের শ্রমিক-কর্মচারীরা। এর প্রতিবাদে আখচাষি ও শ্রমিক-কর্মচারীরা আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় চিনি শিল্পভবনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবেন বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ চিনিকল আখচাষি ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও আখচাষি কল্যাণ সমিতি পাবনা সুগার মিলস্ লি. এর সভাপতি আলহাজ্ব শাজাহান আলী বাদশা জানান, চিনিকলে আখ মাড়াই শুরুর চিঠির জন্য আমরা অপেক্ষায় ছিলাম। কিন্তু চিনিকল বন্ধের নির্দেশ দিয়ে বাংলাদেশ খাদ্য ও চিনি শিল্প করপোরেশন চিঠি পাঠালো। এতে মিলের ১২শ শ্রমিক-কর্মচারী আর ৭ হাজার আখচাষি পথে বসল।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার শিল্পমন্ত্রণালয়ের ১১৬নং স্মারকের চিঠিতে বলা হয়েছে চিনি আহরণের হার, আখের জমি, মিলের অবস্থা/দক্ষতা, লোকাসান ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় বিবেচনায় চলতি আখ মাড়াই মৌসুমে ১৫টি চিনিকলের মধ্যে অধিকতর বিবেচনায় ৯টি চিনিকলে উৎপাদন পরিচালনা করা হবে। অবশিষ্ট ৬টি মিলে আখ মাড়াই না করার প্রস্তাব করা হলো। আখ মাড়াই বন্ধ করা চিনিকলগুলোর মধ্যে রয়েছে পাবনা সুগার মিল, কুষ্টিয়া সুগার মিল, পঞ্চগড় সুগার মিল, শ্যামপুর সুগার মিল, রংপুর সুগার মিল ও সেতাবগ্ঞ্জ সুগার মিল। বাংলাদেশ খাদ্য ও চিনি শিল্প করপোরেশন থেকে বুধবার ১৯১৯নং স্মারকে এ চিঠি পাবনা সুগার মিলে পাঠানো হয়।
মিল বন্ধের চিঠি আসার পরই প্রতিবাদ ও বিক্ষোভে ফেটে পড়েন আখচাষি ও মিলের শ্রমিক কর্মচারীরা। বিক্ষুব্ধ শ্রমিক কর্মচারী ও আখচাষিরা মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করেন। কিন্তু পুলিশি বাধায় তা পণ্ড হয়ে যায়। বাধ্য হয়ে তারা বৃহস্পতিবার ঢাকায় চিনি শিল্প ভবনে সমবেত হয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে তাদের দাবি তুলে ধরবেন বলে নেতৃবৃন্দ জানান।
বাংলাদেশ চিনিকল আখচাষি ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও আখচাষি কল্যাণ সমিতি পাবনা সুগার মিলস্ লি. এর সভাপতি আলহাজ্ব শাজাহান আলী বাদশা জানান, চিনিকলে আখ মাড়াই শুরুর চিঠির জন্য আমরা অপেক্ষায় ছিলাম। কিন্তু চিনিকল বন্ধের নির্দেশ দিয়ে বাংলাদেশ খাদ্য ও চিনি শিল্প করপোরেশন চিঠি পাঠালো। এতে মিলের ১২শ শ্রমিক-কর্মচারী আর ৭ হাজার আখচাষি পথে বসল।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার শিল্পমন্ত্রণালয়ের ১১৬নং স্মারকের চিঠিতে বলা হয়েছে চিনি আহরণের হার, আখের জমি, মিলের অবস্থা/দক্ষতা, লোকাসান ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় বিবেচনায় চলতি আখ মাড়াই মৌসুমে ১৫টি চিনিকলের মধ্যে অধিকতর বিবেচনায় ৯টি চিনিকলে উৎপাদন পরিচালনা করা হবে। অবশিষ্ট ৬টি মিলে আখ মাড়াই না করার প্রস্তাব করা হলো। আখ মাড়াই বন্ধ করা চিনিকলগুলোর মধ্যে রয়েছে পাবনা সুগার মিল, কুষ্টিয়া সুগার মিল, পঞ্চগড় সুগার মিল, শ্যামপুর সুগার মিল, রংপুর সুগার মিল ও সেতাবগ্ঞ্জ সুগার মিল। বাংলাদেশ খাদ্য ও চিনি শিল্প করপোরেশন থেকে বুধবার ১৯১৯নং স্মারকে এ চিঠি পাবনা সুগার মিলে পাঠানো হয়।
মিল বন্ধের চিঠি আসার পরই প্রতিবাদ ও বিক্ষোভে ফেটে পড়েন আখচাষি ও মিলের শ্রমিক কর্মচারীরা। বিক্ষুব্ধ শ্রমিক কর্মচারী ও আখচাষিরা মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করেন। কিন্তু পুলিশি বাধায় তা পণ্ড হয়ে যায়। বাধ্য হয়ে তারা বৃহস্পতিবার ঢাকায় চিনি শিল্প ভবনে সমবেত হয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে তাদের দাবি তুলে ধরবেন বলে নেতৃবৃন্দ জানান।