অনলাইন
সরকারি চাকরির আবেদন ফি ১০০ টাকা করার দাবি ছাত্র সমাজের
স্টাফ রিপোর্টার
২ ডিসেম্বর ২০২০, বুধবার, ৭:৪৪ পূর্বাহ্ন
সরকারি চাকরির আবেদন ফি ১০০ টাকা করার দাবি জানিয়েছে জাতীয় পার্টির ছাত্র সংগঠন জাতীয় ছাত্র সমাজ। বুধবার সকালে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি উত্থাপন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় ছাত্র সমাজ কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি উপস্থিতিতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সাধারণ সম্পাদক মোঃ আল মামুন। এতে বলা হয়,করোনা মহামারীর প্রভাবে অর্থনৈতিক বিপর্যয় , দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও বেকারত্বের ব্যাপক বৃদ্ধির কারণে জনজীবন যেখানে বিপর্যস্ত ঠিক তখনি গত ৩০ তারিখে প্রকাশিত ৪২ ও ৪৩ তম বিসিএসে আবেদন ফি নির্ধারিত হয়েছে ৭০০ (সাত শত) টাকা। এটা সত্যিই চাকুরিপ্রার্থীদের জন্য অসহনীয় একটি বিষয়।
যেসব চাকরিতে আবেদন ফি ৩০০ টাকা, সেখানে আবেদন, আবেদনপত্র পাঠানোসহ আনুষঙ্গিক কাজে কম করে হলেও ৫০০ টাকা খরচ হয়ে যায়। আর ৫০০ টাকার ব্যাংক ড্রাফট হলে সব মিলিয়ে লেগে যায় ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা।
সারা বিশ্বে কর্মসংস্থানহীন বেকারদের খারাপ অবস্থা বিবেচনা করে বেকার ভাতা প্রদান করা হয়। আমাদের দেশে ঠিক তার উল্টো, বেকারদের কাছ থেকে চাকরির আবেদন ফি এর নামে রাজস্ব আয়ের অপচেষ্টা মাত্র। নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি না করে এবং আগের শূণ্য পদ গুলোতে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন না করে নতুন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোতে নিয়োগ প্রক্রিয়ার জন্য আলাদা বরাদ্দ/বাজেট রাখার জন্য জাতীয় ছাত্র সমাজ আহ্বান জানাচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়,
সরকারি চাকরিতে সকল গ্রেডের চাকরি প্রার্থীদের আবেদন ফি অনধিক ১০০ (একশত) টাকা নির্ধারণ করা না হলে দেশের বৃহৎ বেকার জনগোষ্ঠিকে সাথে নিয়ে তীব্র আন্দোলন কর্মসূচি দেয়া হবে।
সংগঠনটির সভাপতি ইব্রাহীম খাঁন জুয়েল বলেন, শিক্ষার্থীদের স্বপ্নের চাকরির জন্য সরকারের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নিয়ে চাকরির ফি প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। সাধারণ সম্পাদক আল মামুন বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে জনজীবন যেখানে বিপর্যস্ত ঠিক সেই মুহুর্তে বেকারদের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে বিসিএস সহ সকল চাকুরীর আবেদন ফি অসহনীয় করায় আমরা মর্মাহত। বিসিএস সহ সকল সরকারি চাকরির আবেদন ফি অনধিক ১০০ (একশত) টাকা করার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান তিনি। সকল চাকরির পরীক্ষা বিভাগীয় পর্যায়ে সম্পন্ন করারও দাবি জানান আল মামুন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় ছাত্র সমাজ কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি শাহ ইমরান রিপন, সহ-সভাপতি মারুফ ইসলাম তালুকদার প্রিন্স, শাহরিয়ার রাসেল, দফতর সম্পাদক রুহুল আমিন গাজী বিপ্লব, এনজিও বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তর সদস্য সচিব মোঃ মোস্তফা সুমন, কেন্দ্রীয় সদস্য সামিউল সোহাগ প্রমুখ।
যেসব চাকরিতে আবেদন ফি ৩০০ টাকা, সেখানে আবেদন, আবেদনপত্র পাঠানোসহ আনুষঙ্গিক কাজে কম করে হলেও ৫০০ টাকা খরচ হয়ে যায়। আর ৫০০ টাকার ব্যাংক ড্রাফট হলে সব মিলিয়ে লেগে যায় ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা।
সারা বিশ্বে কর্মসংস্থানহীন বেকারদের খারাপ অবস্থা বিবেচনা করে বেকার ভাতা প্রদান করা হয়। আমাদের দেশে ঠিক তার উল্টো, বেকারদের কাছ থেকে চাকরির আবেদন ফি এর নামে রাজস্ব আয়ের অপচেষ্টা মাত্র। নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি না করে এবং আগের শূণ্য পদ গুলোতে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন না করে নতুন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোতে নিয়োগ প্রক্রিয়ার জন্য আলাদা বরাদ্দ/বাজেট রাখার জন্য জাতীয় ছাত্র সমাজ আহ্বান জানাচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়,
সরকারি চাকরিতে সকল গ্রেডের চাকরি প্রার্থীদের আবেদন ফি অনধিক ১০০ (একশত) টাকা নির্ধারণ করা না হলে দেশের বৃহৎ বেকার জনগোষ্ঠিকে সাথে নিয়ে তীব্র আন্দোলন কর্মসূচি দেয়া হবে।
সংগঠনটির সভাপতি ইব্রাহীম খাঁন জুয়েল বলেন, শিক্ষার্থীদের স্বপ্নের চাকরির জন্য সরকারের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নিয়ে চাকরির ফি প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। সাধারণ সম্পাদক আল মামুন বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে জনজীবন যেখানে বিপর্যস্ত ঠিক সেই মুহুর্তে বেকারদের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে বিসিএস সহ সকল চাকুরীর আবেদন ফি অসহনীয় করায় আমরা মর্মাহত। বিসিএস সহ সকল সরকারি চাকরির আবেদন ফি অনধিক ১০০ (একশত) টাকা করার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান তিনি। সকল চাকরির পরীক্ষা বিভাগীয় পর্যায়ে সম্পন্ন করারও দাবি জানান আল মামুন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় ছাত্র সমাজ কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি শাহ ইমরান রিপন, সহ-সভাপতি মারুফ ইসলাম তালুকদার প্রিন্স, শাহরিয়ার রাসেল, দফতর সম্পাদক রুহুল আমিন গাজী বিপ্লব, এনজিও বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তর সদস্য সচিব মোঃ মোস্তফা সুমন, কেন্দ্রীয় সদস্য সামিউল সোহাগ প্রমুখ।