বিশ্বজমিন
ফাইজারের টিকা অনুমোদন দিয়েছে বৃটেন, আসছে আগামী সপ্তাহে
মানবজমিন ডেস্ক
২ ডিসেম্বর ২০২০, বুধবার, ১:৪৬ পূর্বাহ্ন
ফাইজার/বায়োএনটেকের আবিষ্কার করা করোনা ভাইরাসের টিকা অনুমোদন দিয়েছে বৃটেন। এর মধ্য দিয়ে বিশ্বে বৃটেন হলো প্রথম এই ভাইরাসের টিকা অনুমোদন দেয়া দেশ। বৃটেনের নিয়ন্ত্রক সংস্থা এমএইচআরএ বলেছে, ফাইজারের টিকা করোনার বিরুদ্ধে শতকরা ৯৫ ভাগ কার্যকর। আগামী সপ্তাহ থেকে এটি বিতরণ শুরু হবে। এক্ষেত্রে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যেসব মানুষকে রাখা হয়েছে কয়েকদিনের মধ্যে তাদের ওপর প্রয়োগ করা হবে এই টিকা। এরই মধ্যে এই টিকার ৪ কোটি ডোজ অর্ডার করেছে বৃটেন। এই টিকা ব্যবহার করা যাবে দুই কোটি মানুষের ওপর। কারণ প্রতিজন মানুষের জন্য প্রয়োজন দুটি করে টিকা। খুব দ্রুত প্রয়োজন প্রায় এক কোটি টিকা। কয়েকদিনের মধ্যে বৃটেনে আসবে করোনা ভাইরাসের এই টিকা।
বৃটিশ স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক টুইটে বলেছেন, ‘সাহায্য আসছে। আগামী সপ্তাহের শুরুতে টিকাদান প্রক্রিয়া শুরু করতে প্রস্তুতি নিয়েছে জাতীয় স্বাস্থ্যসেবাখাত।’ তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন। তারা বলেছেন, টিকা এসে গেছে বলেই হঠাৎ করে আগের মতো চলাফেরা করা যাবে না। নজরদারি রাখতে হবে। এই ভাইরাসের বিস্তার রোধ করতে পারে এমন সব নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। এর অর্থ হলো সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। মুখে মাস্ক পরতে হবে। পরীক্ষা করাতে হবে। যদি কারো সংক্রমণ হয় তাহলে তাকে আলাদা থাকতে হবে।
করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে টিকা হলো একটি এমআরএনএ (ম্যাসেজ-আরএনএ) টিকা। এতে করোনা ভাইরাসের জেনেটিক কোডের ক্ষুদ্র একটি অংশ ব্যবহার করা হয়েছে। এর আগে মানব শরীরে এমআরএনএ টিকা প্রয়োগের জন্য কখনো অনুমোদন দেয়া হয়নি, যদিও ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার সময় এই টিকা ব্যবহার করা হয়েছে মানুষের ওপর। উল্লেখ্য, ফাইজারের এই টিকা সংরক্ষণ করতে হবে মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। ফলে ড্রাই বরফ সমৃদ্ধ বিশেষ ধরণের বাক্সে করে এই টিকা স্থানান্তর করতে হবে। একবার সরবরাহ দেয়া হয়ে গেলে কমপক্ষে ৫ দিন এই টিকা রাখতে হবে ফ্রিজে।
কে এই টিকা আগে পাবেন তা নিয়েও চলছে নানা জল্পনা। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা লোকদের প্রথমে এই টিকা দেয়া উচিত। এর মধ্যে রয়েছেন কেয়ার হোমের বাসিন্দা, স্টাফ, ৮০ বছরের ওপরের মানুষ, স্বাস্থ্য ও সমাজকর্মী। এসব শ্রেণির মানুষকে প্রথমেই এই টিকা দেয়া উচিত। ফলে তারা আগামী সপ্তাহেই পাচ্ছেন এই টিকা। তবে ৫০ বছরের বেশি বয়সী এবং যুব শ্রেণির সবার জন্য এই টিকা পেতে অপেক্ষ করতে হবে আরো কিছু সময়। ২০২১ সালের প্রথম দিকে চলে আসতে পারে সরবরাহ।
বৃটিশ স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক টুইটে বলেছেন, ‘সাহায্য আসছে। আগামী সপ্তাহের শুরুতে টিকাদান প্রক্রিয়া শুরু করতে প্রস্তুতি নিয়েছে জাতীয় স্বাস্থ্যসেবাখাত।’ তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন। তারা বলেছেন, টিকা এসে গেছে বলেই হঠাৎ করে আগের মতো চলাফেরা করা যাবে না। নজরদারি রাখতে হবে। এই ভাইরাসের বিস্তার রোধ করতে পারে এমন সব নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। এর অর্থ হলো সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। মুখে মাস্ক পরতে হবে। পরীক্ষা করাতে হবে। যদি কারো সংক্রমণ হয় তাহলে তাকে আলাদা থাকতে হবে।
করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে টিকা হলো একটি এমআরএনএ (ম্যাসেজ-আরএনএ) টিকা। এতে করোনা ভাইরাসের জেনেটিক কোডের ক্ষুদ্র একটি অংশ ব্যবহার করা হয়েছে। এর আগে মানব শরীরে এমআরএনএ টিকা প্রয়োগের জন্য কখনো অনুমোদন দেয়া হয়নি, যদিও ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার সময় এই টিকা ব্যবহার করা হয়েছে মানুষের ওপর। উল্লেখ্য, ফাইজারের এই টিকা সংরক্ষণ করতে হবে মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। ফলে ড্রাই বরফ সমৃদ্ধ বিশেষ ধরণের বাক্সে করে এই টিকা স্থানান্তর করতে হবে। একবার সরবরাহ দেয়া হয়ে গেলে কমপক্ষে ৫ দিন এই টিকা রাখতে হবে ফ্রিজে।
কে এই টিকা আগে পাবেন তা নিয়েও চলছে নানা জল্পনা। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা লোকদের প্রথমে এই টিকা দেয়া উচিত। এর মধ্যে রয়েছেন কেয়ার হোমের বাসিন্দা, স্টাফ, ৮০ বছরের ওপরের মানুষ, স্বাস্থ্য ও সমাজকর্মী। এসব শ্রেণির মানুষকে প্রথমেই এই টিকা দেয়া উচিত। ফলে তারা আগামী সপ্তাহেই পাচ্ছেন এই টিকা। তবে ৫০ বছরের বেশি বয়সী এবং যুব শ্রেণির সবার জন্য এই টিকা পেতে অপেক্ষ করতে হবে আরো কিছু সময়। ২০২১ সালের প্রথম দিকে চলে আসতে পারে সরবরাহ।