খেলা
বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে ফিলিপসের জোড়া রেকর্ড
স্পোর্টস ডেস্ক
৩০ নভেম্বর ২০২০, সোমবার, ৮:৩৮ পূর্বাহ্ন
গ্লেন ফিলিপস চারে নেমে করলেন অবিশ্বাস্য ব্যাটিং। পাওয়ার প্লের পর ব্যাটিংয়ে নেমে সেঞ্চুরি পাওয়া দুরূহ। বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে অসাধ্য সাধন করে হাঁকালেন রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরি। ৪৬ বলে শতক হাঁকিয়ে নিজের করে নিয়েছেন টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ডের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড। সঙ্গে গড়েছেন আরেকটি বিশ্বরেকর্ড। রেকর্ডের ম্যাচে ৭২ রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়েছে নিউজিল্যান্ড। রোববার তিন ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৩ উইকেটে ২৩৮ রানের পাহাড় গড়ে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ৯ উইকেটে ১৬৬ রানে থামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
৮ ছক্কা ও ১০ বাউন্ডারিতে ৫১ বলে ১০৮ রান করার পথে নতুন রেকর্ড গড়েছেন ফিলিপস। পাওয়ার প্লের পর ব্যাটিংয়ে নেমে কোনো ব্যাটসম্যানের সবচেয়ে বেশি রান ফিলিপসের এই ১০৮। আগের রেকর্ড ছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রোটিয়া ব্যাটসম্যান ডেভিড মিলারের ১০১। কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে নিউজিল্যান্ডের দ্রুততম সেঞ্চুরি রেকর্ড গড়ার পথে ফিলিপস ভেঙেছেন কলিন মুনরোর ৪৭ বলে ১০০ রানের রেকর্ডটি। কাকতালীয় ভাবে ২০১৮ সালে একই মাঠে (মাউন্ট মঙ্গানুই) একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে রেকর্ড গড়েছিলেন মুনরো।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে দলীয় ৪৯ রানে ফেরেন টিম সেইফার্ট (১৩ বলে ১৮)।
ইনিংস বড় করতে পারেননি মার্টিন গাপটিলও (২৩ বলে ৩৪)। সপ্তম ওভারে তৃতীয় উইকেটে ডেভন কনওয়েকে নিয়ে জুটি বাঁধেন উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান ফিলিপস। শুরুটা দেখে শুনে করেন এই দুই ব্যাটসম্যান। দুই ওভার যেতেই বিধ্বংসী রূপে ফিলিপস-কনওয়ে জুটি। ক্যারিবীয় বোলারদের দিশেহারা করে তৃতীয় উইকেট জুটিতে গড়েন বিশ্বরেকর্ড। ১৮৪ রান যোগ করেন তারা। মাত্রই দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি খেলতে নামা কনওয়ে অপরাজিত থাকেন ৩৭ বলে ৬৫ রান করে। দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম নেয়া এই ব্যাটসম্যান ঘরোয়া ক্রিকেটে রান বন্যা বইয়ে প্রথমবারের মতো সুযোগ পেয়েছেন জাতীয় দলে। শুক্রবার অভিষেক ম্যাচেও খেলেন ২৯ বলে ৪১ রানের ঝোড়ো ইনিংস। একটি করে উইকেট নেন কাইরন পোলার্ড, ওশানে থমাস ও ফাবিয়ান অ্যালান।
বড় রান তাড়া করতে নেমে কখনই জেতার মতো পরিস্থিতি তৈরি করতে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৩০ রানও করতে পারেনি কেউ। সর্বোচ্চ ১৫ বলে ২৮ রান অধিনায়ক কাইরন পোলার্ডের। কেমু পল ১৮ বলে ২৬ ও শিমরন হেটমায়ারের ২৫ রানে শুধু হারের ব্যবধান কমিয়েছে সফরকারীরা। ২টি করে উইকেট নেন মিচেল স্যান্টনার ও কাইল জেমিসন।
৮ ছক্কা ও ১০ বাউন্ডারিতে ৫১ বলে ১০৮ রান করার পথে নতুন রেকর্ড গড়েছেন ফিলিপস। পাওয়ার প্লের পর ব্যাটিংয়ে নেমে কোনো ব্যাটসম্যানের সবচেয়ে বেশি রান ফিলিপসের এই ১০৮। আগের রেকর্ড ছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রোটিয়া ব্যাটসম্যান ডেভিড মিলারের ১০১। কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে নিউজিল্যান্ডের দ্রুততম সেঞ্চুরি রেকর্ড গড়ার পথে ফিলিপস ভেঙেছেন কলিন মুনরোর ৪৭ বলে ১০০ রানের রেকর্ডটি। কাকতালীয় ভাবে ২০১৮ সালে একই মাঠে (মাউন্ট মঙ্গানুই) একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে রেকর্ড গড়েছিলেন মুনরো।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে দলীয় ৪৯ রানে ফেরেন টিম সেইফার্ট (১৩ বলে ১৮)।
ইনিংস বড় করতে পারেননি মার্টিন গাপটিলও (২৩ বলে ৩৪)। সপ্তম ওভারে তৃতীয় উইকেটে ডেভন কনওয়েকে নিয়ে জুটি বাঁধেন উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান ফিলিপস। শুরুটা দেখে শুনে করেন এই দুই ব্যাটসম্যান। দুই ওভার যেতেই বিধ্বংসী রূপে ফিলিপস-কনওয়ে জুটি। ক্যারিবীয় বোলারদের দিশেহারা করে তৃতীয় উইকেট জুটিতে গড়েন বিশ্বরেকর্ড। ১৮৪ রান যোগ করেন তারা। মাত্রই দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি খেলতে নামা কনওয়ে অপরাজিত থাকেন ৩৭ বলে ৬৫ রান করে। দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম নেয়া এই ব্যাটসম্যান ঘরোয়া ক্রিকেটে রান বন্যা বইয়ে প্রথমবারের মতো সুযোগ পেয়েছেন জাতীয় দলে। শুক্রবার অভিষেক ম্যাচেও খেলেন ২৯ বলে ৪১ রানের ঝোড়ো ইনিংস। একটি করে উইকেট নেন কাইরন পোলার্ড, ওশানে থমাস ও ফাবিয়ান অ্যালান।
বড় রান তাড়া করতে নেমে কখনই জেতার মতো পরিস্থিতি তৈরি করতে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৩০ রানও করতে পারেনি কেউ। সর্বোচ্চ ১৫ বলে ২৮ রান অধিনায়ক কাইরন পোলার্ডের। কেমু পল ১৮ বলে ২৬ ও শিমরন হেটমায়ারের ২৫ রানে শুধু হারের ব্যবধান কমিয়েছে সফরকারীরা। ২টি করে উইকেট নেন মিচেল স্যান্টনার ও কাইল জেমিসন।