বাংলারজমিন
আখাউড়া-লাকসাম ডাবল লাইন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূণের দাবি
আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
২৯ নভেম্বর ২০২০, রবিবার, ৭:৩৬ পূর্বাহ্ন
আখাউড়া-লাকসাম নির্মাণাধীন রেলপথের ডাবল লাইন প্রকল্পের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিয়ে উচ্ছেদ করার দাবীতে সংবাদ সম্মেলন হয়েছে। গতকাল রোববার দুপুরে আখাউড়া পৌরশহরের দেবগ্রাম স্কুল মাঠে দেবগ্রামের ক্ষতিগ্রস্ত অর্ধশতাধিক পরিবার এ সংবাদ সম্মেলন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পৌর কৃষকলীগের সভাপতি ও ভুক্তভোগী হাজী আব্দুর রহিম। তিনি বলেন, আখাউড়া-লাকসাম ডাবল রেলপথ প্রকল্পের কারণে দেবগ্রাম এলাকার অর্ধশতাধিক পরিবারের বাড়িঘরসহ বহু গাছপালা রেলপথের আওতায় পড়েছে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে ক্ষতিপূরণ না দিয়ে বিনা নোটিশে গত ১৪ ও ১৫ নভেম্বর দেবগ্রাম এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত অর্ধশতাধিক পরিবারের গাছপালা, ঘরবাড়িসহ বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙ্গা শুরু করে। এসময় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর বাধার মুখে অভিযান বন্ধ রাখে কর্তৃপক্ষ। এসময় আখাউড়া-লাকসাম ডাবল রেলপথ প্রকল্পের উপ-পরিচালক (পুর্নবাসন) মো: ওমর ফারুক ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোকে আশ্বস্ত করেন ক্ষতিপূরণ দিয়েই উচ্ছেদ অভিযান করা হবে। কিন্তু দুই সপ্তাহ অতিবাহিত হয়ে গেলেও রেলকর্তৃপক্ষ আমাদেরকে ক্ষতিপূরণ দেয়নি।
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর অভিযোগ, প্রকল্প কর্তৃপক্ষ ক্ষতিপূরণ না দিয়ে তাদেরকে উচ্ছেদ করার পায়তারা করছে। প্রকল্প কর্তৃপক্ষ গত ২৭ নভেম্বর এলাকায় মাইকে প্রচার করেছে ৩০ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত অর্ধশতাধিক পরিবারের মাঝে উচ্ছেদ আতঙ্ক বিরাজ করছে। উচ্ছেদ অভিযানের আগে ক্ষতিপূরণ দেয়ার জন্য উর্ধ্বতন রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ভুক্তভোগী পরিবারগুলো।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত মৃত তাহের মিয়ার স্ত্রী অভিযোগ করেন বলেন, টাকা পরে দিবে বলে ২ বছর আগে আমার একটি চা দোকান উচ্ছেদ করেছে। কিন্তু এখনও আমি টাকা পাইনি। এ কথা বলে তিনি কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন ৮নং ওয়ার্ড পৌর কাউন্সিলর মো: বাবুল মিয়া। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে আখাউড়া-লাকসাম ডাবল রেলপথ প্রকল্পের উপ-পরিচালক (পুর্নবাসন) মো: ওমর ফারুক বলেন এলাকাবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নাই। অফিসিয়াল জটিলতায় কিছুটা দেরি হলেও প্রত্যেককে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পৌর কৃষকলীগের সভাপতি ও ভুক্তভোগী হাজী আব্দুর রহিম। তিনি বলেন, আখাউড়া-লাকসাম ডাবল রেলপথ প্রকল্পের কারণে দেবগ্রাম এলাকার অর্ধশতাধিক পরিবারের বাড়িঘরসহ বহু গাছপালা রেলপথের আওতায় পড়েছে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে ক্ষতিপূরণ না দিয়ে বিনা নোটিশে গত ১৪ ও ১৫ নভেম্বর দেবগ্রাম এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত অর্ধশতাধিক পরিবারের গাছপালা, ঘরবাড়িসহ বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙ্গা শুরু করে। এসময় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর বাধার মুখে অভিযান বন্ধ রাখে কর্তৃপক্ষ। এসময় আখাউড়া-লাকসাম ডাবল রেলপথ প্রকল্পের উপ-পরিচালক (পুর্নবাসন) মো: ওমর ফারুক ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোকে আশ্বস্ত করেন ক্ষতিপূরণ দিয়েই উচ্ছেদ অভিযান করা হবে। কিন্তু দুই সপ্তাহ অতিবাহিত হয়ে গেলেও রেলকর্তৃপক্ষ আমাদেরকে ক্ষতিপূরণ দেয়নি।
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর অভিযোগ, প্রকল্প কর্তৃপক্ষ ক্ষতিপূরণ না দিয়ে তাদেরকে উচ্ছেদ করার পায়তারা করছে। প্রকল্প কর্তৃপক্ষ গত ২৭ নভেম্বর এলাকায় মাইকে প্রচার করেছে ৩০ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত অর্ধশতাধিক পরিবারের মাঝে উচ্ছেদ আতঙ্ক বিরাজ করছে। উচ্ছেদ অভিযানের আগে ক্ষতিপূরণ দেয়ার জন্য উর্ধ্বতন রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ভুক্তভোগী পরিবারগুলো।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত মৃত তাহের মিয়ার স্ত্রী অভিযোগ করেন বলেন, টাকা পরে দিবে বলে ২ বছর আগে আমার একটি চা দোকান উচ্ছেদ করেছে। কিন্তু এখনও আমি টাকা পাইনি। এ কথা বলে তিনি কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন ৮নং ওয়ার্ড পৌর কাউন্সিলর মো: বাবুল মিয়া। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে আখাউড়া-লাকসাম ডাবল রেলপথ প্রকল্পের উপ-পরিচালক (পুর্নবাসন) মো: ওমর ফারুক বলেন এলাকাবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নাই। অফিসিয়াল জটিলতায় কিছুটা দেরি হলেও প্রত্যেককে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।