বিশ্বজমিন
গবেষণায় তথ্য
রক্তের গ্রুপ ‘ও’ হলে করোনার ঝুঁকি কম
মানবজমিন ডেস্ক
২৮ নভেম্বর ২০২০, শনিবার, ১২:০৩ অপরাহ্ন
নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে যাদের দেহে রক্তের গ্রুপ ‘ও’ অথবা আরএইচ-নেগেটিভ আছে, তাদের করোনার ঝুঁকি অনেক কম। তা ছাড়া ভিটামিন-ডি সেবন করোনা প্রতিরোধে খুব একটা সহায়ক নয় বলেই দেখতে পেয়েছেন গবেষকরা। বিজ্ঞানীরা এমন পরীক্ষা চালিয়েছেন ২ লাখ ২৫ হাজার ৫৫৬ জন কানাডিয়ানের ওপর। এত দেখা গেছে যাদের দেহে রক্তের গ্রুপ-এ, এবি অথবা বি আছে, তাদের তুলনায় যাদের দেহে রক্তের গ্রুপ ‘ও’ আছে, তাদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি শতকরা ১২ ভাগেরও কম, করোনায় ভয়াবহ ঝুঁকি বা মৃত্যুর ঝুঁকিও শতকরা ১৩ ভাগ কম। মঙ্গলবার এই গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে অ্যানালস অব ইন্টারন্যাল মেডিসিনে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এতে বলা হয়েছে, যেসব মানুষের রক্তে আরএইচ-নেগেটিভ থাকে তারা কিছুটা সুরক্ষিত থাকবেন। বিশেষ করে, যাদের দেহে ‘ও-নেগেটিভ’ রক্ত আছে, তাদের ঝুঁকি অনেক কম। মানুষের দেহে রক্তের যেসব গ্রুপ আছে তা এন্টিবডিতে রূপান্তরে সহায়তা করে, যা নতুন ভাইরাসকে চিনতে পারে- এ কথা বলেছেন টরোন্টোর সেইন্ট মাইকেলস হাসপাতালের ডা. জোয়েল রে। তিনি বলেছেন, আমাদের পরবর্তী গবেষণার বিষয়বস্তু হবে ওই ধরনের এন্টিবডি। তাতে আমরা পরীক্ষা করে দেখবো এই এন্টিবডি সুরক্ষা দিতে পারে কিনা।
ওদিকে একদল বিজ্ঞানী বলছেন, ভিটামিন ডি শরীরে কমে গেলে করোনা ভাইরাসে ভয়াবহভাবে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি খুব বেশি। কিন্তু নতুন গবেষণায় বিজ্ঞানীরা বলছেন, উচ্চ মাত্রায় ভিটামিন ডি-এর উপস্থিতি এ সমস্যার সমাধান করতে পারে না। তারা বলছেন, সঙ্কটজনক রোগীদের ভিটামিন ডি-এর পরিমাণ বৃদ্ধি করলে তাদের হাসপাতালে অবস্থানের সময় কমিয়ে আনতে পারে না। এ ছাড়া আইসিইউ থেকে তাদের সরে আসার সুযোগও কমে যায়। ফলে তাদের জন্য প্রয়োজন হয় মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশন। শেষের এসব তথ্য আবিষ্কার করেছেন ব্রাজিলের চিকিৎসকরা। তারা মারাত্মক করোনায় আক্রান্ত হাসপাতালে ভর্তি ২৪০ জন রোগীর ওপর হয়তো উচ্চ মাত্রার ভিটামিন ডি৩ অথবা প্লেসিবো ব্যবহার করেছিলেন।
ওদিকে একদল বিজ্ঞানী বলছেন, ভিটামিন ডি শরীরে কমে গেলে করোনা ভাইরাসে ভয়াবহভাবে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি খুব বেশি। কিন্তু নতুন গবেষণায় বিজ্ঞানীরা বলছেন, উচ্চ মাত্রায় ভিটামিন ডি-এর উপস্থিতি এ সমস্যার সমাধান করতে পারে না। তারা বলছেন, সঙ্কটজনক রোগীদের ভিটামিন ডি-এর পরিমাণ বৃদ্ধি করলে তাদের হাসপাতালে অবস্থানের সময় কমিয়ে আনতে পারে না। এ ছাড়া আইসিইউ থেকে তাদের সরে আসার সুযোগও কমে যায়। ফলে তাদের জন্য প্রয়োজন হয় মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশন। শেষের এসব তথ্য আবিষ্কার করেছেন ব্রাজিলের চিকিৎসকরা। তারা মারাত্মক করোনায় আক্রান্ত হাসপাতালে ভর্তি ২৪০ জন রোগীর ওপর হয়তো উচ্চ মাত্রার ভিটামিন ডি৩ অথবা প্লেসিবো ব্যবহার করেছিলেন।