অনলাইন
‘মিথ্যা মামলা থেকে বাবা -ভাই এর মুক্তি চাই’
স্টাফ রিপোর্টার
২৬ নভেম্বর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৯:৩২ পূর্বাহ্ন
আমার বয়ষ্ক বাবা এবং ছোট্র ভাই ৫টি মিথ্যা মামলায় আজ কারাগারে। একদিন দুদিন ধরে নয়। গত চার বছর ধরে তারা কারাগারে আছে। প্রেস ক্লাব, পুলিশের আইজি, আইন মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন সংস্থার দারস্থ হয়েছি আমরা। কিন্তু কেউ আমাদের সমস্যার সমাধান দিতে পারে নি। আমার স্বজনরা আজ মিথ্যা মামলায় কারাগারে অথচ আপনারা আমাদের এখানে দাঁড়াতে দিচ্ছেন না। আমাদের কথাও শুনছেন না। আমরা মাইক ব্যবহার করছি না। কোনো বিশৃঙ্খলা করছি না। তবু আমাদেরতে তারিয়ে দিচ্ছেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে ভুক্তভোগী পরিবারগুলো মানববন্ধন দাঁড়ান। কর্মসূচির শুরুতেই পুলিশি বাধার সম্মুখীন হন তারা। পরে সুপ্রিম কোর্টের বিশেষ কর্মকর্তা এসে তাদের সরিয়ে দেন। এ সময় ভুক্তভোগী এক মেয়ে পুলিশের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন। তিনি চিৎকার করে বলতে থাকেন, গায়েবি মামলাবাজ সিন্ডিকেটরা আইনের ঊর্ধ্বে? তিনি প্রধান বিচারপতির সুদৃষ্টি কামনা করে বাবা আর ভাইকে রক্ষা করার দাবি জানান।
পরিবারগুলোর দাবি, বানোয়াট মামলা ও ভুয়া ওয়ারেন্টের ভুক্তভোগী হচ্ছেন তাদের শতাধিক স্বজন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এসব মামলার বাদী হন ভাড়াটে লোকজন। এক্ষেত্রে আসামি চেনেন না বাদীকে, বাদী চেনেন না আসামিকে।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী ভুক্তভুগী কাঞ্চন বলেন, আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৪৯টি মামলা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ঢাকা সিএমএম কোর্টে ১৩টি, রাজধানীর বিভিন্ন থানায় ১৫টি এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা জজ কোর্ট ও থানায় রয়েছে ৮টি মামলা। অন্য মামলাগুলো হয়েছে দেশের বিভিন্ন জেলার কোর্ট ও থানায়। তিনি জানান, অবাক করার মতো ব্যাপার হলো এগুলোর মধ্যে ৯টি মামলা হয়েছে কারাগারে থাকা অবস্থায়। মানববন্ধনে অংশ নেয়া ২০-২৫টি পরিবারের দাবি, মিথ্যা ও ভুয়া মামলায় আসামি হয়ে স্বজনরা চরম কষ্টে আছেন। তারা সাজানো এসব মামলায় প্রতিকার চেয়ে প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতির সুদৃষ্টি কামনা করেন।
পরিবারগুলোর দাবি, বানোয়াট মামলা ও ভুয়া ওয়ারেন্টের ভুক্তভোগী হচ্ছেন তাদের শতাধিক স্বজন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এসব মামলার বাদী হন ভাড়াটে লোকজন। এক্ষেত্রে আসামি চেনেন না বাদীকে, বাদী চেনেন না আসামিকে।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী ভুক্তভুগী কাঞ্চন বলেন, আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৪৯টি মামলা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ঢাকা সিএমএম কোর্টে ১৩টি, রাজধানীর বিভিন্ন থানায় ১৫টি এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা জজ কোর্ট ও থানায় রয়েছে ৮টি মামলা। অন্য মামলাগুলো হয়েছে দেশের বিভিন্ন জেলার কোর্ট ও থানায়। তিনি জানান, অবাক করার মতো ব্যাপার হলো এগুলোর মধ্যে ৯টি মামলা হয়েছে কারাগারে থাকা অবস্থায়। মানববন্ধনে অংশ নেয়া ২০-২৫টি পরিবারের দাবি, মিথ্যা ও ভুয়া মামলায় আসামি হয়ে স্বজনরা চরম কষ্টে আছেন। তারা সাজানো এসব মামলায় প্রতিকার চেয়ে প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতির সুদৃষ্টি কামনা করেন।