বাংলারজমিন
সোনাইমুড়ীতে ইউপি সদস্যের কাণ্ড
সোনাইমুড়ী (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
২৭ নভেম্বর ২০২০, শুক্রবার, ৭:৫৫ পূর্বাহ্ন
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার দেওটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ইব্রাহিম খলিল সোহাগ (৪৮) এ পর্যন্ত বিয়ে করেছেন ৪টি। বিয়ের পর বছর যেতে না যেতেই তালাক দিয়ে আবার বিয়ের তোড়জোড় শুরু করে। এভাবে এ পর্যন্ত ৪র্থ বিয়ের পর ৫ম বিয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। এ বিষয়ে মাইমুনা আক্তার বাদী হয়ে সোনাইমুড়ী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা যায়, গত ২০১৮ইং সালের ৫ই আগস্ট আবদুল গোফরানের ছেলে ইব্রাহিম খলিল সোহাগের সঙ্গে একই উপজেলার পার্শ্ববর্তী আমিশাপাড়া ইউনিয়নের নাওড়ী গ্রামের মফিজ উদ্দিনের মেয়ে মাইমুনা আক্তারের ইসলামী শরীয়াহ অনুযায়ী বিয়ে হয়। ৫ লক্ষ টাকা মোহরানায় মাইমুনা ছিলেন সোহাগের ২য় স্ত্রী। বিয়ের পর মাইমুনার গর্ভে একটি কন্যা শিশু জন্ম নেয়। শিশু জন্ম নেয়ার পর থেকে সংসারের ভরণ-পোষণ না দিয়ে আরো ২টি বিয়ে করে। তারাও তালাকপ্রাপ্ত হয়ে নিজেদের মোহরানা না পেয়ে হয়রানির শিকার হয়ে ফিরে গেছেন বাপের বাড়ি। ৪টি বিয়ের পর ৫ম বিয়ের প্রস্তুতি নিলে বাকবিতণ্ডা হয় তার স্ত্রী মাইমুনার সাথে। এরপর সোহাগের অপকর্মের ডাকে সাড়া না দেয়ায় মাইমুনাকেও সে তালাক দেয়। এভাবেই চলছে তার একের পর এক বিবাহকাণ্ড।
মাইমুনা আক্তার অভিযোগ করেন, তার স্বামী মাদকসেবী ও বিক্রেতা। ৫ম বিয়েতে বাধা ও মাদক বিক্রিতে সম্মতি না দেয়ায় বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে সে তাকে তালাক দেয়। এরপর সে বিচার চেয়ে থানায় অভিযোগ করলে সালিশে তার প্রাপ্য দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু দীর্ঘ ২ মাস পর ৫০ হাজার টাকা দিলেও বাকি টাকা এখনো পায়নি। অতিকষ্টে শিশু কন্যাকে নিয়ে দিনাতিপাত করছে। মাইমুনা আক্তার এ বখাটের বিচারের দাবি জানান।
দেওটি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নুরুল আমিন শাকিল জানান, সোহাগ একজন বখাটে ও মাদকসেবী। কিছুদিন পূর্বে সে নারী কেলেঙ্কারিতে জেল খেটেছে। তার বিরুদ্ধে একাধিক বিবাহসহ নারী কেলেঙ্কারির বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে।
স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা যায়, গত ২০১৮ইং সালের ৫ই আগস্ট আবদুল গোফরানের ছেলে ইব্রাহিম খলিল সোহাগের সঙ্গে একই উপজেলার পার্শ্ববর্তী আমিশাপাড়া ইউনিয়নের নাওড়ী গ্রামের মফিজ উদ্দিনের মেয়ে মাইমুনা আক্তারের ইসলামী শরীয়াহ অনুযায়ী বিয়ে হয়। ৫ লক্ষ টাকা মোহরানায় মাইমুনা ছিলেন সোহাগের ২য় স্ত্রী। বিয়ের পর মাইমুনার গর্ভে একটি কন্যা শিশু জন্ম নেয়। শিশু জন্ম নেয়ার পর থেকে সংসারের ভরণ-পোষণ না দিয়ে আরো ২টি বিয়ে করে। তারাও তালাকপ্রাপ্ত হয়ে নিজেদের মোহরানা না পেয়ে হয়রানির শিকার হয়ে ফিরে গেছেন বাপের বাড়ি। ৪টি বিয়ের পর ৫ম বিয়ের প্রস্তুতি নিলে বাকবিতণ্ডা হয় তার স্ত্রী মাইমুনার সাথে। এরপর সোহাগের অপকর্মের ডাকে সাড়া না দেয়ায় মাইমুনাকেও সে তালাক দেয়। এভাবেই চলছে তার একের পর এক বিবাহকাণ্ড।
মাইমুনা আক্তার অভিযোগ করেন, তার স্বামী মাদকসেবী ও বিক্রেতা। ৫ম বিয়েতে বাধা ও মাদক বিক্রিতে সম্মতি না দেয়ায় বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে সে তাকে তালাক দেয়। এরপর সে বিচার চেয়ে থানায় অভিযোগ করলে সালিশে তার প্রাপ্য দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু দীর্ঘ ২ মাস পর ৫০ হাজার টাকা দিলেও বাকি টাকা এখনো পায়নি। অতিকষ্টে শিশু কন্যাকে নিয়ে দিনাতিপাত করছে। মাইমুনা আক্তার এ বখাটের বিচারের দাবি জানান।
দেওটি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নুরুল আমিন শাকিল জানান, সোহাগ একজন বখাটে ও মাদকসেবী। কিছুদিন পূর্বে সে নারী কেলেঙ্কারিতে জেল খেটেছে। তার বিরুদ্ধে একাধিক বিবাহসহ নারী কেলেঙ্কারির বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে।