খেলা
করোনা পরীক্ষা ছাড়াই ৫০০ অ্যাথলেট নিয়ে জুনিয়র চ্যাম্পিয়নশিপ
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৬ নভেম্বর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৮:০২ পূর্বাহ্ন
করোনাভাইরাস শনাক্তের হার বাড়ছে বাংলাদেশে। ঠিক তখন কোভিড-১৯ পরীক্ষা ছাড়াই ৫০০ ছেলে-মেয়ে নিয়ে জাতীয় জুনিয়র চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন। শুক্র ও শনিবার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের ছেঁড়া ট্র্যাকে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থার মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠিত হবে প্রতিযোগিতার ৩৬তম আসর।
প্রথমে চ্যাম্পিয়নশিপ হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে। নিজেদের অর্থে সেখানে ফ্লাডলাইট ব্যবহার করতে হবে বলে হঠাৎ ভেন্যু পরিবর্তন করেছে ফেডারেশন। এখন ছেঁড়া ট্র্যাকে চলছে জোড়াতালি দেয়ার কাজ। তারপরও ঝুঁকিটা থাকছেই খুদে অ্যাথলেটদের। বঙ্গবন্ধু জাতীয় জুনিয়র অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ উপলক্ষে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুর রকিব মন্টু বলেন, ‘একেকটি করোনা পরীক্ষা করাতে ৩ হাজার টাকা লাগবে। যে কারণে দলগুলোকে আমরা চাপ দেইনি। তাহলে হয়তো অনেক দল আসবে না। অ্যাথলেটদের করোনা পরীক্ষা করা না হলেও সরকারের ও ওয়ার্ল্ড অ্যাথলেটিকস কর্তৃক প্রেরিত স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানা হবে। অ্যাথলেট, কোচ, ম্যানেজার ও কর্মকর্তাসহ সবাইকে মাস্ক পড়তে হবে, তাপমাত্রা পরীক্ষা করতে হবে। কারো মাস্ক না থাকলে আমরা সরবরাহ করবো। হাত ধুতে হবে, হ্যান্ড সেনিটাইজার ব্যবহার করতে হবে। আমরা দর্শকদেরও আমন্ত্রণ জানাচ্ছি না। এবার স্টেডিয়ামের বাইরে মাইকও থাকবে না।’
হঠাৎ ভেন্যু পরিবর্তন এবং অনুপোযোগী ট্র্যাকে প্রতিযোগিতা আয়োজন করা প্রসঙ্গে ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে অনেক নিয়ম-কানুন। তালিকার বাইরে কাউকে ঢুকতে দেবে না। ফ্লাডলাইট ব্যবহারের জন্য ২০ লাখ টাকা গুনতে হবে। তাছাড়া অ্যাথলেটদের আবাসন ভেন্যুর কাছাকাছি থাকতে হবে। যে কারণে আমরা বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামকে ভেন্যু করেছি।’ প্রতিযোগিতায় ৬৪ জেলা, ৮ বিভাগ, শিক্ষাবোর্ডসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৫০০ ছেলে-মেয়ে অংশ নেবেন। সেই সঙ্গে থাকবেন ১০০ কর্মকর্তা। দুই দিনব্যাপী প্রতিযোগিতা হবে ৪ গ্রুপে ৪১ ইভেন্টে। সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, প্রতিযোগিতা থেকে বাছাইকৃত সম্ভাবনাময় অ্যাথলেটদের প্রশিক্ষণ ক্যাম্পের আয়োজন করা হবে। চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য কোনো পৃষ্ঠপোষক সংগ্রহ করতে পারেনি অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন। তাই নিজস্ব অর্থায়নেই প্রতিযোগিতা আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা।
প্রথমে চ্যাম্পিয়নশিপ হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে। নিজেদের অর্থে সেখানে ফ্লাডলাইট ব্যবহার করতে হবে বলে হঠাৎ ভেন্যু পরিবর্তন করেছে ফেডারেশন। এখন ছেঁড়া ট্র্যাকে চলছে জোড়াতালি দেয়ার কাজ। তারপরও ঝুঁকিটা থাকছেই খুদে অ্যাথলেটদের। বঙ্গবন্ধু জাতীয় জুনিয়র অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ উপলক্ষে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুর রকিব মন্টু বলেন, ‘একেকটি করোনা পরীক্ষা করাতে ৩ হাজার টাকা লাগবে। যে কারণে দলগুলোকে আমরা চাপ দেইনি। তাহলে হয়তো অনেক দল আসবে না। অ্যাথলেটদের করোনা পরীক্ষা করা না হলেও সরকারের ও ওয়ার্ল্ড অ্যাথলেটিকস কর্তৃক প্রেরিত স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানা হবে। অ্যাথলেট, কোচ, ম্যানেজার ও কর্মকর্তাসহ সবাইকে মাস্ক পড়তে হবে, তাপমাত্রা পরীক্ষা করতে হবে। কারো মাস্ক না থাকলে আমরা সরবরাহ করবো। হাত ধুতে হবে, হ্যান্ড সেনিটাইজার ব্যবহার করতে হবে। আমরা দর্শকদেরও আমন্ত্রণ জানাচ্ছি না। এবার স্টেডিয়ামের বাইরে মাইকও থাকবে না।’
হঠাৎ ভেন্যু পরিবর্তন এবং অনুপোযোগী ট্র্যাকে প্রতিযোগিতা আয়োজন করা প্রসঙ্গে ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে অনেক নিয়ম-কানুন। তালিকার বাইরে কাউকে ঢুকতে দেবে না। ফ্লাডলাইট ব্যবহারের জন্য ২০ লাখ টাকা গুনতে হবে। তাছাড়া অ্যাথলেটদের আবাসন ভেন্যুর কাছাকাছি থাকতে হবে। যে কারণে আমরা বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামকে ভেন্যু করেছি।’ প্রতিযোগিতায় ৬৪ জেলা, ৮ বিভাগ, শিক্ষাবোর্ডসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৫০০ ছেলে-মেয়ে অংশ নেবেন। সেই সঙ্গে থাকবেন ১০০ কর্মকর্তা। দুই দিনব্যাপী প্রতিযোগিতা হবে ৪ গ্রুপে ৪১ ইভেন্টে। সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, প্রতিযোগিতা থেকে বাছাইকৃত সম্ভাবনাময় অ্যাথলেটদের প্রশিক্ষণ ক্যাম্পের আয়োজন করা হবে। চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য কোনো পৃষ্ঠপোষক সংগ্রহ করতে পারেনি অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন। তাই নিজস্ব অর্থায়নেই প্রতিযোগিতা আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা।