প্রথম পাতা
খন্দকার মুনীরুজ্জামান আর নেই
স্টাফ রিপোর্টার
২৫ নভেম্বর ২০২০, বুধবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
চলে গেলেন দেশের প্রথিতযশা সাংবাদিক খন্দকার মুনীরুজ্জামান। ঐতিহ্যবাহী পত্রিকা দৈনিক সংবাদের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ছিলেন তিনি। ৭৩ বছর বয়সী মুনীরুজ্জামান করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে তিন সপ্তাহ ধরে ঢাকার মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। গতকাল সকাল ৭টা ২০ মিনিটে সেখানেই তার মৃত্যু হয় (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। গত ৩১শে অক্টোবর হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর দুই সপ্তাহ আইসিইউতে ছিলেন মুনীরুজ্জামান। অবস্থার উন্নতি হওয়ায় কয়েক দিন আগে আইসিইউ থেকে কেবিনে নেয়া হয়েছিল। গতকাল দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে তার জানাজা সম্পন্ন হয়। জানাজা শেষে ঢাকা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। এ সময় আওয়ামী লীগ, তথ্যমন্ত্রী, পিআইবি, প্রেস কাউন্সিল, ভারতীয় হাই কমিশন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, জাতীয় প্রেস ক্লাব, সম্পাদক পরিষদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, সংবাদ পরিবার, উদীচী, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন ও বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির পক্ষ থেকে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। এছাড়া জানাজার আগে মুনীরুজ্জামানের বড়ভাইসহ সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ তার সঙ্গে কাটানো মুহূর্তের স্মৃতিচারণ করেন। পরে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
দৈনিক সংবাদের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক খন্দকার মুনীরুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শোক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ এক শোক বার্তায় বলেন, মুনীরুজ্জামান ছিলেন নিরপেক্ষ, বস্তুনিষ্ঠ ও নির্ভীক সাংবাদিকতার পথিকৃৎ। তার মৃত্যু গণমাধ্যমের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। প্রেসিডেন্ট মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও এক শোকবার্তায় খন্দকার মুনীরুজ্জামানের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
দৈনিক সংবাদের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক খন্দকার মুনীরুজ্জামানের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে সম্পাদক পরিষদ। পরিষদের সভাপতি মাহ্ফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক নঈম নিজাম স্বাক্ষরিত শোকবার্তায় বলা হয়, পরিষদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য খন্দকার মুনীরুজ্জামান দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবনে তার অবস্থান ধরে রেখেছেন। প্রগতিশীল আদর্শের সঙ্গে তার আজীবন সম্পৃক্ততা এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে সমর্থন করে ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতি ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের প্রতি তার নিরলস প্রতিশ্রুতির কারণে তিনি নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছিলেন। তার মৃত্যু সাংবাদিকতার জগতে এক অপূরণীয় ক্ষতি। সাংবাদিকতা পেশায় তিনি অনেক কিছু দিয়েছেন এবং আরো অনেক কিছুই দেয়ার ছিল। এছাড়া বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, জাতীয় প্রেস ক্লাব, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নেতৃবৃন্দ পৃথক বিবৃতিতে সংবাদের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন।
খন্দকার মুনীরুজ্জামান ১৯৪৮ সালে ১২ই মার্চ ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় সাংবাদিকতায় যুক্ত হন। একই সময় তিনি বাম ঘরানার রাজনীতির দীক্ষা নেন। ১৯৭০ সালে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির মুখপত্র সাপ্তাহিক একতায় মুনীরুজ্জামানের সাংবাদিকতার শুরু। পরে রাজনৈতিক বিশ্লেষণধর্মী কলাম লেখক হিসেবে তিনি পরিচিতি পান। সাংবাদিক হিসেবে তিনি বিভিন্ন পত্রিকায় কাজ করেছেন। দৈনিক সংবাদে তিনি সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগদান করেন। পরে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হন। তিনি দীর্ঘদিন কমিউনিস্ট পার্টির ঢাকা জেলা কমিটির সম্পাদক ছিলেন। খন্দকার মুনীরুজ্জামান সাংবাদিকতা ছাড়াও কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ, চিত্র সমালোচনা এবং নিয়মিত কলাম লিখতেন। এছাড়া টেলিভিশনে আলোচক হিসেবেও তিনি পরিচিতি পেয়েছিলেন।
দৈনিক সংবাদের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক খন্দকার মুনীরুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শোক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ এক শোক বার্তায় বলেন, মুনীরুজ্জামান ছিলেন নিরপেক্ষ, বস্তুনিষ্ঠ ও নির্ভীক সাংবাদিকতার পথিকৃৎ। তার মৃত্যু গণমাধ্যমের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। প্রেসিডেন্ট মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও এক শোকবার্তায় খন্দকার মুনীরুজ্জামানের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
দৈনিক সংবাদের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক খন্দকার মুনীরুজ্জামানের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে সম্পাদক পরিষদ। পরিষদের সভাপতি মাহ্ফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক নঈম নিজাম স্বাক্ষরিত শোকবার্তায় বলা হয়, পরিষদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য খন্দকার মুনীরুজ্জামান দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবনে তার অবস্থান ধরে রেখেছেন। প্রগতিশীল আদর্শের সঙ্গে তার আজীবন সম্পৃক্ততা এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে সমর্থন করে ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতি ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের প্রতি তার নিরলস প্রতিশ্রুতির কারণে তিনি নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছিলেন। তার মৃত্যু সাংবাদিকতার জগতে এক অপূরণীয় ক্ষতি। সাংবাদিকতা পেশায় তিনি অনেক কিছু দিয়েছেন এবং আরো অনেক কিছুই দেয়ার ছিল। এছাড়া বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, জাতীয় প্রেস ক্লাব, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নেতৃবৃন্দ পৃথক বিবৃতিতে সংবাদের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন।
খন্দকার মুনীরুজ্জামান ১৯৪৮ সালে ১২ই মার্চ ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় সাংবাদিকতায় যুক্ত হন। একই সময় তিনি বাম ঘরানার রাজনীতির দীক্ষা নেন। ১৯৭০ সালে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির মুখপত্র সাপ্তাহিক একতায় মুনীরুজ্জামানের সাংবাদিকতার শুরু। পরে রাজনৈতিক বিশ্লেষণধর্মী কলাম লেখক হিসেবে তিনি পরিচিতি পান। সাংবাদিক হিসেবে তিনি বিভিন্ন পত্রিকায় কাজ করেছেন। দৈনিক সংবাদে তিনি সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগদান করেন। পরে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হন। তিনি দীর্ঘদিন কমিউনিস্ট পার্টির ঢাকা জেলা কমিটির সম্পাদক ছিলেন। খন্দকার মুনীরুজ্জামান সাংবাদিকতা ছাড়াও কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ, চিত্র সমালোচনা এবং নিয়মিত কলাম লিখতেন। এছাড়া টেলিভিশনে আলোচক হিসেবেও তিনি পরিচিতি পেয়েছিলেন।