বাংলারজমিন
জনবল সংকটে খুলনা জেনারেল হাসপাতাল
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
২২ নভেম্বর ২০২০, রবিবার, ৭:৫৫ পূর্বাহ্ন
চিকিৎসকসহ জনবল সংকটে ভুগছে খুলনার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল। এতে বিঘ্নিত হচ্ছে হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম। এ হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন প্রায় ৫শ’ থেকে সাড়ে ৫শ’ রোগী আসে চিকিৎসা নিতে। তবে সেই তুলনায় চিকিৎসকের সংখ্যা কম। এ ছাড়াও এ হাসপাতালকে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও লোকবল রয়েছে ১৫০ শয্যার। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে চিঠি চালাচালি হয়েছে একাধিকবার।
হাসপাতালের পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে দেয়া তথ্য অনুযায়ী, মোট ২৯১টি পদের বিপরীতে শূন্য রয়েছে ৭২টি পদ। কনসালটেন্ট, রেজিস্ট্রার, মেডিকেল অফিসারসহ খুলনা জেনারেল হাসাপাতালে ৩৫টি চিকিৎসকের পদ রয়েছে। এর মধ্যে শূন্য পদ রয়েছে ৯টি। শূন্য পদগুলো হচ্ছে-সিনিয়র কনসালটেন্ট (ইএসটি) ১, জুনিয়র কনসালটেন্ট (মেডিসিন) ১, জুনিয়র কনসালটেন্ট (রেডিওলজী) ১, জুনিয়র কনসালটেন্ট (প্যাথলজী) ১, সহকারী রেজিস্ট্রার (সার্জারী) ১, প্যাথলজিস্ট ১, মেডিকেল অফিসার ১ ও ইমারজেন্সি মেডিকেল অফিসার পদে ২টি। অন্যদিকে হাসপাতালের ২য় শ্রেণির কর্মচারীদের মধ্যে ১৫৫টি পদের বিপরীতে ২টি সিনিয়র স্টাফ নার্স এবং ৫টি স্টাফ নার্সের পদ শূন্য রয়েছে। এদিকে ৩য় শ্রেণিীর কর্মচারীদের মোট পদের সংখ্যা ৪৬টি। এর মধ্যে ওয়ার্ড মাস্টারের ১টি পদই শূন্য রয়েছে। মেডিকেল টেকনোলজিস্টের (রেডিও.) ২টি পদের বিপরীতে রয়েছে ১, মেডিকেল টেকনোলজিস্টের (ল্যাব) ৩টি পদের বিপরীতে ২, মেডিকেল টেকনোলজিস্টের (ডেন্টাল) ২টি পদের বিপরীতে ১ ও মেডিকেল টেকনোলজিস্টের (ইপিআই) ১টি পদ শূন্য রয়েছে। মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ইসিজি)’র ৩টি পদের সবগুলোই শূন্য রয়েছে। এ ছাড়া মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (এনেস্থে.), মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ডায়ালাইসিস), মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (বায়োমেডিকেল) ও মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ইকো) বিভাগের সৃষ্ট ১২টি পদের সবগুলো পদই শূন্য রয়েছে। মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফিজিও ও কার্ডিওলজি বিভাগে সৃষ্ট ২টি পদই শূন্য। কম্পাউন্ডার পদে ১টি, গার্ডেনার ১টি ও সহকারী নার্স পদে সৃষ্ট ৭টি পদ মিলিয়ে মোট ৯টি পদ শূন্য রয়েছে। এছাড়াও ৪র্থ শ্রেণির ৫৬ জন কর্মচারী থাকার কথা থাকলেও রয়েছে ৩২ জন। এমএলএসএস/ওয়ার্ড বয়/ আয়ার ২৫টি পদের বিপরীতে শূন্য রয়েছে ৭টি পদ, কুক/মশালচীর ৯টি পদের ৮টি এবং সুইপারের ২০টি পদের বিপরীতে শূন্য রয়েছে ৯টি পদ। খুলনা সিভিল সার্জন ডা. সুজাত আহম্মেদ বলেন, এ হাসপাতালে আগের চেয়ে এখন রোগীর সংখ্যা বেড়েছে।
এখানে শয্যা সংখ্যা বাড়ালেও পর্যাপ্ত জনবল দেয়া হয়নি। অনেকগুলো পদ ফাঁকা থাকার কারণে মাঝে মাঝে নানা সমস্যায় পড়তে হয়। তবে আরো বেশি চিকিৎসকের পদ সৃষ্টি করাসহ বর্তমান সংকটের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানান জেলার এ শীর্ষ কর্মকর্তা।
হাসপাতালের পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে দেয়া তথ্য অনুযায়ী, মোট ২৯১টি পদের বিপরীতে শূন্য রয়েছে ৭২টি পদ। কনসালটেন্ট, রেজিস্ট্রার, মেডিকেল অফিসারসহ খুলনা জেনারেল হাসাপাতালে ৩৫টি চিকিৎসকের পদ রয়েছে। এর মধ্যে শূন্য পদ রয়েছে ৯টি। শূন্য পদগুলো হচ্ছে-সিনিয়র কনসালটেন্ট (ইএসটি) ১, জুনিয়র কনসালটেন্ট (মেডিসিন) ১, জুনিয়র কনসালটেন্ট (রেডিওলজী) ১, জুনিয়র কনসালটেন্ট (প্যাথলজী) ১, সহকারী রেজিস্ট্রার (সার্জারী) ১, প্যাথলজিস্ট ১, মেডিকেল অফিসার ১ ও ইমারজেন্সি মেডিকেল অফিসার পদে ২টি। অন্যদিকে হাসপাতালের ২য় শ্রেণির কর্মচারীদের মধ্যে ১৫৫টি পদের বিপরীতে ২টি সিনিয়র স্টাফ নার্স এবং ৫টি স্টাফ নার্সের পদ শূন্য রয়েছে। এদিকে ৩য় শ্রেণিীর কর্মচারীদের মোট পদের সংখ্যা ৪৬টি। এর মধ্যে ওয়ার্ড মাস্টারের ১টি পদই শূন্য রয়েছে। মেডিকেল টেকনোলজিস্টের (রেডিও.) ২টি পদের বিপরীতে রয়েছে ১, মেডিকেল টেকনোলজিস্টের (ল্যাব) ৩টি পদের বিপরীতে ২, মেডিকেল টেকনোলজিস্টের (ডেন্টাল) ২টি পদের বিপরীতে ১ ও মেডিকেল টেকনোলজিস্টের (ইপিআই) ১টি পদ শূন্য রয়েছে। মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ইসিজি)’র ৩টি পদের সবগুলোই শূন্য রয়েছে। এ ছাড়া মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (এনেস্থে.), মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ডায়ালাইসিস), মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (বায়োমেডিকেল) ও মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ইকো) বিভাগের সৃষ্ট ১২টি পদের সবগুলো পদই শূন্য রয়েছে। মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফিজিও ও কার্ডিওলজি বিভাগে সৃষ্ট ২টি পদই শূন্য। কম্পাউন্ডার পদে ১টি, গার্ডেনার ১টি ও সহকারী নার্স পদে সৃষ্ট ৭টি পদ মিলিয়ে মোট ৯টি পদ শূন্য রয়েছে। এছাড়াও ৪র্থ শ্রেণির ৫৬ জন কর্মচারী থাকার কথা থাকলেও রয়েছে ৩২ জন। এমএলএসএস/ওয়ার্ড বয়/ আয়ার ২৫টি পদের বিপরীতে শূন্য রয়েছে ৭টি পদ, কুক/মশালচীর ৯টি পদের ৮টি এবং সুইপারের ২০টি পদের বিপরীতে শূন্য রয়েছে ৯টি পদ। খুলনা সিভিল সার্জন ডা. সুজাত আহম্মেদ বলেন, এ হাসপাতালে আগের চেয়ে এখন রোগীর সংখ্যা বেড়েছে।
এখানে শয্যা সংখ্যা বাড়ালেও পর্যাপ্ত জনবল দেয়া হয়নি। অনেকগুলো পদ ফাঁকা থাকার কারণে মাঝে মাঝে নানা সমস্যায় পড়তে হয়। তবে আরো বেশি চিকিৎসকের পদ সৃষ্টি করাসহ বর্তমান সংকটের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানান জেলার এ শীর্ষ কর্মকর্তা।