কলকাতা কথকতা
কলকাতা কথকতা
সামাজিক দূরত্ব নয়, শারীরিক দূরত্ব - মমতার দাবি মেনে নিলেন মোদি
জয়ন্ত চক্রবর্তী, কলকাতা
২১ নভেম্বর ২০২০, শনিবার, ৯:৫৮ পূর্বাহ্ন
করোনা আক্রান্তদের ক্ষেত্রে আর সামাজিক দূরত্ব নয়, শারীরিক দূরত্ব। ভারতে এই নিয়ম চালু হয়ে গেলো। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের মানবিক মুখের আবার প্রকাশ ঘটলো। মমতার দাবি অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বাস্থ্য ও পরিবার মন্ত্রককে নির্দেশ দিয়েছেন, আর সামাজিক দূরত্ব নয়, শারীরিক দূরত্ব।
মমতা প্রধানমন্ত্রীকে জানান, সামাজিক দূরত্ব কথাটি চালু থাকলে কারও করোনা হয়েছে শুনলে গোটা পরিবারটিকে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হচ্ছে। তাদের বাড়িতে তালা লাগিয়ে দেয়া হচ্ছে। ধোপা-নাপিত বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। প্রয়োজনীয় বাজার হাট করতে দেয়া হচ্ছেনা। রোগীকে এবং তার পরিবারকে কার্যত অচ্ছুৎ করে দেয়া হচ্ছে। এটা বাঞ্চনীয় নয়। এর ফলে সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। মমতা প্রস্তাব দেন, সামাজিক দূরত্ব কথাটি প্রত্যাহার করে শারীরিক দূরত্ব শব্দটি ব্যবহার করার জন্যে। প্রধানমন্ত্রী মোদি কথাটির গুরুত্ব অনুধাবন করে সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্য মন্ত্রককে নির্দেশ দেন শারীরিক দূরত্ব শব্দটি ব্যবহারের জন্যে।
উলেখযোগ্য, গোটা ভারতে মমতাই একমাত্র জননেত্রী যিনি সামাজিক দূরত্ব শব্দটিতে আপত্তি জানালেন।
মমতা প্রধানমন্ত্রীকে জানান, সামাজিক দূরত্ব কথাটি চালু থাকলে কারও করোনা হয়েছে শুনলে গোটা পরিবারটিকে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হচ্ছে। তাদের বাড়িতে তালা লাগিয়ে দেয়া হচ্ছে। ধোপা-নাপিত বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। প্রয়োজনীয় বাজার হাট করতে দেয়া হচ্ছেনা। রোগীকে এবং তার পরিবারকে কার্যত অচ্ছুৎ করে দেয়া হচ্ছে। এটা বাঞ্চনীয় নয়। এর ফলে সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। মমতা প্রস্তাব দেন, সামাজিক দূরত্ব কথাটি প্রত্যাহার করে শারীরিক দূরত্ব শব্দটি ব্যবহার করার জন্যে। প্রধানমন্ত্রী মোদি কথাটির গুরুত্ব অনুধাবন করে সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্য মন্ত্রককে নির্দেশ দেন শারীরিক দূরত্ব শব্দটি ব্যবহারের জন্যে।
উলেখযোগ্য, গোটা ভারতে মমতাই একমাত্র জননেত্রী যিনি সামাজিক দূরত্ব শব্দটিতে আপত্তি জানালেন।