বাংলারজমিন
ক্ষতিপূরণ পেল করোনায় মৃত ভেটেরিনারিয়ানের পরিবার
স্টাফ রিপোর্টার
২১ নভেম্বর ২০২০, শনিবার, ৭:৪১ পূর্বাহ্ন
করোনা আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাকালীন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অবহেলায় মারা যাওয়া ভেটেরিনারিয়ানের পরিবারের কাছে ক্ষতিপূরণের অর্থ পৌছে দিয়েছে বাংলাদেশ ভেটেরিনারি এসোসিয়েশন (বিভিএ)। বিভিএ মহাসচিব ও বাংলাদেশ কৃষক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান মোল্লা মরহুমের পরিবারের কাছে এ অর্থ পৌছে দেন। সম্প্রতি নোয়াখালীর সুবর্ণচরের সাগরিকা সমাজ উন্নয়ন সংস্থার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন কর্মকর্তা ডা. মাহিন উদ্দীন পারভেজ রাজধানীর মালিবাগের প্রশান্তি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
বৃহস্পতিবার বিভিএ মহাসচিব ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান মোল্লা এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল মৃত ডা. মাহিনউদ্দীন এর কবর জিয়ারত করেন। ডা. মাহিন উদ্দিনের পরিবারকে সমবেদনা জানায় প্রতিনিধি দল। এরপর ক্ষতিপূরণ এর অর্থ তার পরিবারের হাতে প্রদান করেন। ক্ষতিপূরণ বাবদ প্রাপ্ত অর্থের মধ্যে তাঁর বাবার হাতে ২ লাখ টাকা, হাসপাতাল থেকে মাহিন উদ্দিন এর লাশ আনা বাবদ ঋণ থাকা ১ লাখ ২০ হাজার টাকা, ভাই রুবেল এর হাতে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। এছাড়াও চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিম্যাল সায়েন্স ইউনিভার্সিটি-সিভাসুর অ্যালামনাইয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের সদস্যদের সাহায্যের ১৫ লাখ টাকা মাহিন উদ্দিন এর ৩ মেয়ের জন্য একটি ব্যাংক একাউন্টে সঞ্চয়পত্র খুলে সিভাসুর অ্যালামনাইয়ের তত্ত্¡াবধানে জমা রাখা হবে বলে পরিবারের সদস্যদের জানানো হয়। যা থেকে প্রাপ্ত প্রতি মাসের মুনাফার টাকা মেয়েদের লেখা পড়ার জন্য মাহিন উদ্দিন এর স্ত্রীর একাউন্টে জমা হবে।
এ বিষয়ে বিভিএ মহাসচিব ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান মোল্লা বলেন, বাংলাদেশ ভেটেরিনারি এসোসিয়েশন (বিভিএ) ভেটেরিনারিয়ানদের সাথে কখনো কোন অন্যায়ের ব্যাপারে আপোস করবে না, ভেটেরিনারিয়ানদের যে কোন বিপদে-আপদে বিভিএ সর্বদা পাশে থাকবে।
উল্লেখ্য, রাজধানীর মালিবাগের প্রশান্তি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন নোয়াখালীর সুবর্ণচরের সাগরিকা সমাজ উন্নয়ন সংস্থার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন কর্মকর্তা ডা. মহিন উদ্দীন পারভেজ। রোগীর স্বজনদের অভিযোগ, অনেকটা সুস্থ থাকার পরও ১৪ জুন ভর্তি হওয়ার পরই তাকে প্রায় জোর করেই আইসিইউতে পাঠিয়ে দেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। ১৮ জুন ভোরে মারা যান মহিন উদ্দীন পারভেজ। কোন রকম চিকিৎসা ছাড়াই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ স্বজনদের কাছে ১ লাখ ৫৬ হাজার টাকার বিল ধরিয়ে দেয়। এত টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় রোগীর স্বজন রুবেলের মোবাইল কেড়ে নেয় হাসপাতালের কর্মচারিরা এবং টাকা না দিলে তাকে র্যাবে দেওয়া হুমকি দেওয়া হয়। এছাড়াও লাশ আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামে ‘বেওয়ারিশ’ হিসেবে দিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। পরে রুবেল তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা হাসপাতাল খরচ ও প্রায় ৬০ হাজার টাকা ওষুধের দাম দিয়ে লাশ নিয়ে ওইদিন সন্ধ্যায় ছাড়া পান।
বিষয়টি অবহিত হওয়ার পরপরই ভেটেরিনারিয়ান দের পেশাজীবী সংগঠন বিভিএ এর মহাসচিব ও বাংলাদেশ কৃষক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান মোল্লার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বিভিএ এর তত্বাবধানে মৃত ডা. মাহিন উদ্দীন এর ভাই বাদী হয়ে মামলা করেন। অতঃপর আদালতের রায়ে মৃত ভেটেরিনারিয়ান এর পরিবার উক্ত হাসপাতাল থেকে ক্ষতিপূরণ পান।
বৃহস্পতিবার বিভিএ মহাসচিব ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান মোল্লা এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল মৃত ডা. মাহিনউদ্দীন এর কবর জিয়ারত করেন। ডা. মাহিন উদ্দিনের পরিবারকে সমবেদনা জানায় প্রতিনিধি দল। এরপর ক্ষতিপূরণ এর অর্থ তার পরিবারের হাতে প্রদান করেন। ক্ষতিপূরণ বাবদ প্রাপ্ত অর্থের মধ্যে তাঁর বাবার হাতে ২ লাখ টাকা, হাসপাতাল থেকে মাহিন উদ্দিন এর লাশ আনা বাবদ ঋণ থাকা ১ লাখ ২০ হাজার টাকা, ভাই রুবেল এর হাতে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। এছাড়াও চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিম্যাল সায়েন্স ইউনিভার্সিটি-সিভাসুর অ্যালামনাইয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের সদস্যদের সাহায্যের ১৫ লাখ টাকা মাহিন উদ্দিন এর ৩ মেয়ের জন্য একটি ব্যাংক একাউন্টে সঞ্চয়পত্র খুলে সিভাসুর অ্যালামনাইয়ের তত্ত্¡াবধানে জমা রাখা হবে বলে পরিবারের সদস্যদের জানানো হয়। যা থেকে প্রাপ্ত প্রতি মাসের মুনাফার টাকা মেয়েদের লেখা পড়ার জন্য মাহিন উদ্দিন এর স্ত্রীর একাউন্টে জমা হবে।
এ বিষয়ে বিভিএ মহাসচিব ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান মোল্লা বলেন, বাংলাদেশ ভেটেরিনারি এসোসিয়েশন (বিভিএ) ভেটেরিনারিয়ানদের সাথে কখনো কোন অন্যায়ের ব্যাপারে আপোস করবে না, ভেটেরিনারিয়ানদের যে কোন বিপদে-আপদে বিভিএ সর্বদা পাশে থাকবে।
উল্লেখ্য, রাজধানীর মালিবাগের প্রশান্তি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন নোয়াখালীর সুবর্ণচরের সাগরিকা সমাজ উন্নয়ন সংস্থার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন কর্মকর্তা ডা. মহিন উদ্দীন পারভেজ। রোগীর স্বজনদের অভিযোগ, অনেকটা সুস্থ থাকার পরও ১৪ জুন ভর্তি হওয়ার পরই তাকে প্রায় জোর করেই আইসিইউতে পাঠিয়ে দেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। ১৮ জুন ভোরে মারা যান মহিন উদ্দীন পারভেজ। কোন রকম চিকিৎসা ছাড়াই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ স্বজনদের কাছে ১ লাখ ৫৬ হাজার টাকার বিল ধরিয়ে দেয়। এত টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় রোগীর স্বজন রুবেলের মোবাইল কেড়ে নেয় হাসপাতালের কর্মচারিরা এবং টাকা না দিলে তাকে র্যাবে দেওয়া হুমকি দেওয়া হয়। এছাড়াও লাশ আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামে ‘বেওয়ারিশ’ হিসেবে দিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। পরে রুবেল তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা হাসপাতাল খরচ ও প্রায় ৬০ হাজার টাকা ওষুধের দাম দিয়ে লাশ নিয়ে ওইদিন সন্ধ্যায় ছাড়া পান।
বিষয়টি অবহিত হওয়ার পরপরই ভেটেরিনারিয়ান দের পেশাজীবী সংগঠন বিভিএ এর মহাসচিব ও বাংলাদেশ কৃষক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান মোল্লার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বিভিএ এর তত্বাবধানে মৃত ডা. মাহিন উদ্দীন এর ভাই বাদী হয়ে মামলা করেন। অতঃপর আদালতের রায়ে মৃত ভেটেরিনারিয়ান এর পরিবার উক্ত হাসপাতাল থেকে ক্ষতিপূরণ পান।