অনলাইন

বিদায় প্রথম এবং সেরা 'জেমস বন্ড' শন কনারি

তারিক চয়ন

৩১ অক্টোবর ২০২০, শনিবার, ৭:৫৮ পূর্বাহ্ন

বছরের শেষদিকে আরও এক নক্ষত্রপতন চলচ্চিত্র দুনিয়ায়। চলে গেলেন হলিউডের বর্ষীয়ান তারকা শন কনারি। তিনি হলিউডের বিখ্যাত জেমস বন্ড সিরিজের প্রথম বন্ড হিসাবেই পরিচিত সারা বিশ্বের চলচ্চিত্রপ্রেমীদের কাছে।

গত কয়েক বছর ধরেই বার্ধক্যজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন রেকর্ড সাতটি জেমস বন্ড ফিল্মে অভিনয় করা এই অভিনেতা। মৃত্যুকালে ৯০ বছর বয়স হয়েছিল এই স্কটিশ তারকার। পরিবারের বরাতে শনিবার লন্ডন স্থানীয় সময় দুপুরে বিবিসি কনারির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে।

ইয়ান ফ্লেমিংয়ের সৃষ্ট সারা দুনিয়ায় সুপারহিট জেমস বন্ড সিরিজের মোট ৭টি বন্ড ছবিতে ১৯৬২ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত অভিনয় করেছেন শন কনারি। সমালোচকদের মতে তার মতো বন্ডকে পর্দায় আর কেউই ফুটিয়ে তুলতে পারেননি। ড. নো (১৯৬২), ফ্রম রাশিয়া উইথ লাভ (১৯৬৩), গোল্ডফিঙ্গার (১৯৬৪), থাণ্ডারবল (১৯৬৫) এবং ইউ অনলি লিভ টুয়াইস (১৯৬৭) বন্ড সিরিজে প্রথম পাঁচটি ছবিতে গুপ্তচর জেমস বন্ড হিসাবে দর্শক পেয়েছিল তাকে। এরপর ডায়মণ্ডস আর ফরএভার (১৯৭১) এবং নেভার সে নেভার এগেইন (১৯৮৩) ছবিতে ফের বন্ডের ভূমিকায় অভিনয় করেন তিনি।

জেমস বন্ড হিসেবে সবাই চিনলেও ১৯৮৮ সালে দ্য আনটাচেবল মুভিতে অভিনয়ের জন্য সেরা পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে অস্কার পুরস্কার জেতেন শন কনারি। এছাড়াও মেরিন, ইন্ডিয়ানা জোন্স অ্যান্ড দ্য লাস্ট ক্রুসেড, দ্য হান্ট ফর রেড অক্টোবর, ড্রাগনহার্ট, দ্য রক প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তারকা। 

একবার অস্কার ছাড়াও তিনবার গোল্ডেন গ্লোব এবং দু'বার বাফটা পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছে শন কনারি। ২০০০ সালে ইংল্যান্ডের রানি এলিজাবেথ তাকে নাইটহুড উপাধি দেন। 
   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status