বিশ্বজমিন
তুরস্কের জন্য তৈরি এফ-৩৫ যাচ্ছে গ্রিসে
মানবজমিন ডেস্ক
৩১ অক্টোবর ২০২০, শনিবার, ৭:৫৭ পূর্বাহ্ন
তুরস্কের জন্য তৈরি অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান সরবরাহ করা হবে গ্রিসকে। বিতর্কিত সমুদ্রসীমা নিয়ে তুরস্ক ও গ্রিসের মধ্যে চলছে তুমুল উত্তেজনা। এরইমধ্যে গ্রিসের কাছে এফ-৩৫ স্টিলথ যুদ্ধবিমান বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র। এ খবর দিয়েছে ইউরেশিয়া টাইমস।
খবরে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে তুরস্ক পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে বেশ কিছু ইস্যুতে বাকযুদ্ধে জড়িয়েছে। এ কারণেই তুরস্কের কাছে আর এফ-৩৫ বিক্রি করতে চাচ্ছে না যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া, রাশিয়া থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এস-৪০০ কেনার কারণেও তুরস্কের কাছে যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধবিমান বিক্রিতে অনিচ্ছুক। তবে তুরস্কই ওই এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান অর্ডার করেছিল প্রথমে। এখন তুরস্ককে না দেয়ায় সেগুলো কিনছে গ্রিস। রাশিয়ার থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা না কিনতে তুরস্ককে একাধিকবার সাবধান করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে দেশটির এরদোগান প্রশাসন এস-৪০০ কিনতে মনস্থির করে ফেলে। যুক্তরাষ্ট্র এ কারণে তুরস্কের ওপর অবরোধ আরোপেরও হুমকি দেয়।
গ্রিসের গণমাধ্যম ম্যারিভ জানিয়েছে, সম্প্রতি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওর গ্রিস সফরের সময় ২০টি যুদ্ধবিমান ক্রয়ের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। এরমধ্যে ৬টি আসবে ২০২২ সালে। এছাড়া, গ্রিস ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে থাকা নিরাপত্তা চুক্তিও ২০২৫ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা চলছে।
খবরে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে তুরস্ক পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে বেশ কিছু ইস্যুতে বাকযুদ্ধে জড়িয়েছে। এ কারণেই তুরস্কের কাছে আর এফ-৩৫ বিক্রি করতে চাচ্ছে না যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া, রাশিয়া থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এস-৪০০ কেনার কারণেও তুরস্কের কাছে যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধবিমান বিক্রিতে অনিচ্ছুক। তবে তুরস্কই ওই এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান অর্ডার করেছিল প্রথমে। এখন তুরস্ককে না দেয়ায় সেগুলো কিনছে গ্রিস। রাশিয়ার থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা না কিনতে তুরস্ককে একাধিকবার সাবধান করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে দেশটির এরদোগান প্রশাসন এস-৪০০ কিনতে মনস্থির করে ফেলে। যুক্তরাষ্ট্র এ কারণে তুরস্কের ওপর অবরোধ আরোপেরও হুমকি দেয়।
গ্রিসের গণমাধ্যম ম্যারিভ জানিয়েছে, সম্প্রতি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওর গ্রিস সফরের সময় ২০টি যুদ্ধবিমান ক্রয়ের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। এরমধ্যে ৬টি আসবে ২০২২ সালে। এছাড়া, গ্রিস ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে থাকা নিরাপত্তা চুক্তিও ২০২৫ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা চলছে।