অনলাইন
বিচারের প্রতীক্ষায় থাকা এক বাবার আর্তি
‘দীপন যে নেই, সেই দুঃখের তো প্রতিকার নেই’
স্টাফ রিপোর্টার
৩১ অক্টোবর ২০২০, শনিবার, ১২:২৩ অপরাহ্ন
ফয়সল আরেফিন দীপন। মুক্তচিন্তা নিয়ে লেখালেখি আর প্রকাশনা। এই দুয়ের সমন্বিত চিন্তায় গড়ে তুলেছিলেন নিজ প্রতিষ্ঠান জাগৃতি। কিন্তু তাকে জীবন দিতে হলো দুর্বত্তদের হাতে। দিনটি ছিল ২০১৫ সালের ৩১শে অক্টোবর। ঐদিনই একটি মামলা করেন শাহবাগ থানায় দীপনের স্ত্রী রাজিয়া রহমান। পাঁচবছর হয়ে গেলেও এখনও বিচার কার্য সম্পন্ন হয়নি সেই হত্যার।
বিচারের অগ্রগতি আর মামলার সবশেষ অবস্থা নিয়ে জানতে চাইলে দীপনের বাবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক মানবজমিনকে বলেন, দীপন যে নেই, তার তো প্রতিকার নেই। তার হত্যার বিচারের রায় দ্রুত হবে এটাই আশা করি।
তিনি বলেন,পাঁচ বছর হয়ে গেল আমার ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে। বিচার এগিয়ে চলছিল কিন্তু করোনার কারণে তা বন্ধ ছিল। আবার বিচার শুরু হয়েছে। মামলাটির রায় দ্রুত হবে আশা করছি।
উল্লেখ্য, ঘটনার দিন দীপনের স্ত্রী ডা. রাজিয়া রহমান শাহবাগ থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় ২৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ২০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ করেছেন আদালত। আর কয়েকজনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আত্মপক্ষ সমর্থন। এরপর যুক্তিতর্ক শেষ হলে রায় ঘোষণা করবেন আদালত।
বিচারের অগ্রগতি আর মামলার সবশেষ অবস্থা নিয়ে জানতে চাইলে দীপনের বাবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক মানবজমিনকে বলেন, দীপন যে নেই, তার তো প্রতিকার নেই। তার হত্যার বিচারের রায় দ্রুত হবে এটাই আশা করি।
তিনি বলেন,পাঁচ বছর হয়ে গেল আমার ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে। বিচার এগিয়ে চলছিল কিন্তু করোনার কারণে তা বন্ধ ছিল। আবার বিচার শুরু হয়েছে। মামলাটির রায় দ্রুত হবে আশা করছি।
উল্লেখ্য, ঘটনার দিন দীপনের স্ত্রী ডা. রাজিয়া রহমান শাহবাগ থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় ২৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ২০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ করেছেন আদালত। আর কয়েকজনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আত্মপক্ষ সমর্থন। এরপর যুক্তিতর্ক শেষ হলে রায় ঘোষণা করবেন আদালত।