বাংলারজমিন
শরণখোলায় ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ দু’গ্রুপের সংঘর্ষে তিনজন আহত
শরণখোলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
৩০ অক্টোবর ২০২০, শুক্রবার, ৯:১৭ পূর্বাহ্ন
বাগেরহাটের শরণখোলায় প্রকৃতিক ডাকে সাড়া দিতে ঘরের বাইরে বের হয়ে স্থানীয় এক বখাটের হাতে ধর্ষণচেষ্টার শিকার হয়েছেন এক গৃহবধূ। ঘটনাটি ঘটেছে ২৮শে অক্টোবর গভীর রাতে উপজেলার খোন্তাকাটা ইউনিয়নের পূর্ব রাজৈর গ্রামে। ওই এলাকার জনৈক এক দিনমজুরের স্ত্রী ও এক সন্তানের জননী (২৭) এমন অভিযোগ করেন। এ ঘটনায় পরবর্তীতে দু’গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হলে উভয়পক্ষের ৩ জন আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও এলাকাবাসীর সূত্র জানায়, গত বুধবার রাতে ওই গৃহবধূ প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেয়ায় তার বসতঘরের পাশে নামলে পূর্ব থেকে ওঁৎ পেতে থাকা পূর্ব-রাজৈর গ্রামের বাসিন্দা মো. আমীর আলী মুন্সীর ছেলে বখাটে মো. ইলিয়াস মুন্সী (৩০) পিছন থেকে ওই গৃহবধূর মুখ চেপে ধরে। এক পর্যায়ে তিনি চিৎকার দিলে তার স্বামীসহ পার্শ্ববর্তী ঘরের বাসিন্দারা ছুটে আসে ইলিয়াসকে আটক করেন এবং ওই সময় উত্তেজিত জনতা ইলিয়াসকে উত্তম-মাধ্যম দেন। এ খবর ইলিয়াসের পরিবারের লোকজন জানতে পারলে একই রাতে তার ভাই ফিরোজ মুন্সী (৩৮), মো. ফারুক মুন্সী (৩২), মো. হেলাল মুন্সী (২৫), মো. ফরিদ মুন্সী (৩৪), মো. মনির মুন্সী (৪২) এবং ভাগিনা মো. হাসান হাওলাদার একজোট হয়ে ওই দিনমজুরের বাড়িতে প্রবেশ করেন এবং গৃহবধূসহ তার স্বামী এবং শ্বশুরকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় গৃহবধূ ও তার স্বামী ওই রাতে শরণখোলা উপজেলা স্বস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন। তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইলিয়াসের ভাই মো. ফারুক মুন্সী জানান, পূর্বশত্রুতার জের ধরে ওই মহিলা ও তার স্বামী নাটক সৃষ্টি করে আমার ভাইকে অন্যায়ভাবে পিটিয়ে রক্তাক্ত করার কারণে আমার এক ভাই ক্ষিপ্ত হয়ে ওর স্বামীকে মেরেছে। মহিলাকে কেউ মারপিট করেনি। এছাড়া ইলিয়াসের অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় তাকে খুলনা মেড়িকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেছি।
এ ব্যাপারে শরণখোলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইদুর রহমান জানান, এ সংক্রান্ত কোনো বিষয় আমার জানা নেই। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও এলাকাবাসীর সূত্র জানায়, গত বুধবার রাতে ওই গৃহবধূ প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেয়ায় তার বসতঘরের পাশে নামলে পূর্ব থেকে ওঁৎ পেতে থাকা পূর্ব-রাজৈর গ্রামের বাসিন্দা মো. আমীর আলী মুন্সীর ছেলে বখাটে মো. ইলিয়াস মুন্সী (৩০) পিছন থেকে ওই গৃহবধূর মুখ চেপে ধরে। এক পর্যায়ে তিনি চিৎকার দিলে তার স্বামীসহ পার্শ্ববর্তী ঘরের বাসিন্দারা ছুটে আসে ইলিয়াসকে আটক করেন এবং ওই সময় উত্তেজিত জনতা ইলিয়াসকে উত্তম-মাধ্যম দেন। এ খবর ইলিয়াসের পরিবারের লোকজন জানতে পারলে একই রাতে তার ভাই ফিরোজ মুন্সী (৩৮), মো. ফারুক মুন্সী (৩২), মো. হেলাল মুন্সী (২৫), মো. ফরিদ মুন্সী (৩৪), মো. মনির মুন্সী (৪২) এবং ভাগিনা মো. হাসান হাওলাদার একজোট হয়ে ওই দিনমজুরের বাড়িতে প্রবেশ করেন এবং গৃহবধূসহ তার স্বামী এবং শ্বশুরকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় গৃহবধূ ও তার স্বামী ওই রাতে শরণখোলা উপজেলা স্বস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন। তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইলিয়াসের ভাই মো. ফারুক মুন্সী জানান, পূর্বশত্রুতার জের ধরে ওই মহিলা ও তার স্বামী নাটক সৃষ্টি করে আমার ভাইকে অন্যায়ভাবে পিটিয়ে রক্তাক্ত করার কারণে আমার এক ভাই ক্ষিপ্ত হয়ে ওর স্বামীকে মেরেছে। মহিলাকে কেউ মারপিট করেনি। এছাড়া ইলিয়াসের অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় তাকে খুলনা মেড়িকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেছি।
এ ব্যাপারে শরণখোলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইদুর রহমান জানান, এ সংক্রান্ত কোনো বিষয় আমার জানা নেই। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।